ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে হাসপাতালে ভর্তি করালেন স্ত্রী
পুরান ঢাকার ওয়ারীতে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটার অভিযোগে স্ত্রী নার্গিসকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আহত স্বামীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার (৩০ জুলাই) দিনগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
-
আরও পড়ুন... যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
রক্তাক্ত অবস্থায় স্ত্রী নার্গিসই স্বামীকে রাত ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন বলে জানান ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, হাসপাতাল থেকে আহতের স্ত্রীকে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
নার্গিস পুলিশকে জানিয়েছেন, তার স্বামী নাইট গার্ডের কাজ করেন। ওয়ারীর ধোলাইখাল এলাকায় থাকেন। তাদের এক মেয়ে রয়েছে। তার স্বামী গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করছেন, তাই তিনি রেগে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন। স্বামীর গ্রামের বাড়ি নড়াইল জেলার লোহাগড়ায়, আর স্ত্রীর গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়।
-
আরও পড়ুন... রোববার কোথায় কখন লোডশেডিং (তালিকা)
মন্তব্য করুন
উপদেষ্টার সই জাল করে সিইও হতে গিয়ে ধরা
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের স্বাক্ষর জাল করা সুপারিশপত্র ব্যবহার করে যমুনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে আরেক মেয়াদে নিয়োগের জন্য বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) কাছে আবেদন করেছেন কামরুল হাসান খন্দকার।
বুধবার (১ জানুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অফিসার মুহম্মদ জসীম উদ্দিন।
তিনি বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় তার সব ডিওতে বাংলায় স্বাক্ষর করেন। তবে সুপারিশপত্রটিতে ইংরেজিতে করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ জাল। এ বিষয়ে সবাই সতর্ক থাকবেন।
জানা গেছে, কামরুল হাসান খন্দকার এই মুহূর্তে যমুনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন প্রয়োজন। তার প্রথম দফার আবেদন নামঞ্জুর করেছে আইডিআরএ। এরপর দ্বিতীয় দফায় গত ২৪ ডিসেম্বর বড় ধরনের জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের সুপারিশসহ আবেদন করেন।
আইডিআরএ সূত্র জানায়, কামরুল হাসানের নিয়োগ নবায়নের আবেদন করা হয় ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর। ওই আবেদনে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করা হয় ভারতের উত্তর প্রদেশের ডিমড ইউনিভার্সিটি থেকে ২০০২ সালে দূরশিক্ষণে এমবিএ পাস। পরে কামরুল হাসানের বিদেশি এমবিএ ডিগ্রির মান সমতাকরণ এবং ইবাইস ইউনিভার্সিটির সনদপত্র দুটির বৈধতার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে বলে আইডিআরএ। তবে কামরুল হাসান তার বিদেশি ডিগ্রির মান সমতাকরণ বা ইবাইস ইউনিভার্সিটির সনদপত্র দুটির বৈধতার বিষয়ে কোনো প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে পারেননি।
তবে শিক্ষাসনদ ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় গত ১৯ মার্চ যমুনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে কামরুল হাসান খন্দকারের নিয়োগ নবায়নের আবেদন নামঞ্জুর করে আইডিআরএ। এরপর গত বছরের ডিসেম্বরে আইডিআরএ’র কাছে আরেকটি আবেদন জমা দেন কামরুল হাসান খন্দকার। এ আবেদনে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সই জাল করে একটি সুপারিশপত্র দেয়া হয়। সেখানে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নামের একটি সিল ব্যবহার করা হয়েছে এবং ইংরেজিতে সই দেয়া হয়েছে।
এদিকে, গত ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর একটি আধাসরকারি পত্র দেন। এতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে নিজেদের ব্যক্তি-স্বার্থ চরিতার্থ করা ও অবৈধ সুবিধা নেয়ার লক্ষ্যে কিছু অসাধু ব্যক্তি বা গোষ্ঠী আমার আত্মীয় পরিচয় বা নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন দফতরে তদবির করছে, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক। এতে আমার সুনাম বিনষ্ট হচ্ছে। পাশাপাশি আমার সই নকল বা জাল করে আমি সুপারিশ করেছি মর্মে অনেকেই বিভিন্ন দফতরে আবেদন দাখিল করছে, যা এরই মধ্যে আমার গোচরীভূত হয়েছে। আমার আত্মীয় পরিচয় বা নাম ব্যবহার করে কেউ কোনো কাজ উদ্ধারের চেষ্টা করলে বা তদবির করলে তা বিবেচনার সুযোগ নেই।
আধাসরকারি ওই পত্রে আরও বলা হয়, আপনার প্রতিষ্ঠান ও আওতাধীন দফতর বা সংস্থায় এ ধরনের কোনো তদবির হলে বা আমার সই নকল বা জাল করে কোনো আবেদন দাখিল করা হলে তাৎক্ষণিকভাবে আমার একান্ত সচিবকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করছি। আপনার আওতাধীন সব দফতর বা সংস্থায় আমার বর্তাটি পাঠিয়ে এ ধরনের অনৈতিক কার্যক্রম প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়ার অনুরোধ করছি।
আরটিভি/কেএইচ
নাফিজ সরাফাতের ২২ ফ্ল্যাটসহ প্লট ক্রোকের নির্দেশ
পদ্মা ব্যাংকের (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাতসহ তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ২২টি ফ্ল্যাট, ২টি বাড়িসহ সব প্লট ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ আদেশ দেন ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন। দুদকের উপপরিচালক মাসুদুর রহমানের পক্ষে এই আবেদনটির বিষয়ে যুক্তি তুলে ধরেন দুদকের পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে ব্যাংক থেকে ৮৮৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির অভিযোগও রয়েছে। অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-ও তাঁর বিরুদ্ধে একটি তদন্ত করছে। এবছরের জানুয়ারিতে শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা ব্যাংকের (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, তাঁর স্ত্রী আঞ্জুমান আরা শহীদ ও ছেলে চৌধুরী রাহিব সাফওয়ান সারাফতের স্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা (বিএফআইইউ) এরমধ্যেই নাফিজ, তাঁর স্ত্রী, সন্তানের ব্যাংক হিসাবগুলো ফ্রিজ করেছে। গত অক্টোবরে দুদকের এক আবেদন গ্রহণ করে নাফিজ সরাফতের বিদেশ ভ্রমণেও নিষেধাজ্ঞা দেন ঢাকার একটি আদালত।
আদালতে জমা দেওয়া দুদকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের নামে রাজধানীর গুলশানসহ বিভিন্ন এলাকায় ১০টি ফ্ল্যাট রয়েছে। গুলশান-২–এ রয়েছে ২০ তলাবিশিষ্ট একটি বাড়ি। এর বাইরে পূর্বাচলে সাড়ে সাত কাঠার একটি প্লট রয়েছে। এ ছাড়া গাজীপুর ও বাড্ডায় তাঁর ২৫ কাঠার জমি রয়েছে।
স্ত্রী আঞ্জুমান আরার নামে পান্থপথ, গুলশান, পল্লবী ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ৬টি ফ্ল্যাট এবং বসুন্ধরা, নিকুঞ্জ, বাড্ডা ও গাজীপুরে ২১.২৫ শতাংশ সম্পদ আছে। অপরদিকে বনানী ও বারিধারায় ৭টি ফ্ল্যাট আছে তাদের ছেলে সাফওয়ান সরাফাতের নামে।
আরটিভি/এএইচ/এআর
জেনেভা ক্যাম্পের ‘মাদক সম্রাট’ চুয়া সেলিম গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সেলিম আশরাফি ওরফে চুয়া সেলিমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
বৃহস্পতিবার (৯ জানয়ারি) রাত দেড়টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ৫ আগস্টের পর মাদক কারবারি চুয়া সেলিম ও বুনিয়া সোহেলের দ্বন্দ্বের জেরেই ক্যাম্পে ৭ জন খুন হন। এসব খুনের মামলার অন্যতম আসামি চুয়া সেলিম। কিছু দিন আগে তার প্রতিদ্বন্দ্বি বুনিয়া সোহেলকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারের পর অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় চুয়া সেলিমকে ল্যাবএইড হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হবে বলে জানিয়ে র্যাব।
আরটিভি/কেএইচ
৩ কোটি টাকা মূল্যের ৪ গাড়ি উদ্ধার, পাঁচ প্রতারক আটক
প্রতারণার মাধ্যমে পরস্পরের যোগসাজশে ৩ কোটি টাকা মূল্যের চারটি গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে চারটি গাড়ি উদ্ধারসহ পাঁচজনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল পুলিশ। আটককৃতরা হলেন—জারাক আহমেদ (৩৮), আবুল কালাম রিফতিয়ার (৩৮), মো. জামির হোসেন (৩৬), মো. সজল আহম্মেদ (৩০) ও আবদুর রহমান রুবেল (৫৬)।
মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ এলাকায় ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়।
তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা সূত্রে জানা গেছে, জনৈক মো. ইমদাদুল হক খান ওরফে নওশাদ (৪২) একজন গাড়ি ব্যবসায়ী। তেজগাঁওয়ের ২৪০-আজিজ কোর্ট গ্রাউন্ড ফ্লোরে তার একটি গাড়ি বিক্রির শোরুম আছে। এবি ড্রাইভ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারাক আহমেদ ও চেয়ারম্যান মো. জামির হোসেন গত ২৬ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিক্রয়ের উদ্দেশে চারটি গাড়ি ডেলিভারি চালান মূলে ভাটারা থানাধীন নর্দ্দা প্রগতি সরণি এলাকায় এবি ড্রাইভ লিমিটেডের শো-রুমে নিয়ে যায়। গাড়ি চারটি হলো—২০২৩ মডেলের একটি টয়োটা হ্যারিয়ার জিপ, ২০১৮ মডেলের একটি টয়োটা ভেলফায়ার জিপ, ২০১৮ মডেলের একটি টয়োটা এসকোয়্যার মাইক্রোবাস ও ২০১৯ মডেলের একটি টয়োটা এক্সিও প্রাইভেটকার। গাড়ি চারটির সর্বমোট বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকা।
পরবর্তী সময়ে জারাক ও জামিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা গাড়িগুলো ফেরত দেবে না বলে জানায় এবং ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে। ইমদাদুল হক খান খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, তারা গাড়িগুলো প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাতের উদ্দেশে এবি ড্রাইভের শো-রুম থেকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছে। এ ঘটনায় গত ৫ জানুয়ারি ইমদাদুল হক খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জারাক আহমেদ ও জামির হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা দু-তিনজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি প্রতারণার মামলা রুজু হয়।
তদন্তাধীন এ মামলায় থানা-পুলিশ গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ২টার দিকে গুলশান লিংক রোড এলাকা হতে জারাককে আটক করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও কাশিমপুর থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এজাহারনামীয় আসামি জামির হোসেনের সহযোগী আবুল কালাম রিফতিয়ারকে আটক করা হয়।
থানা সূত্রে আরও জানা যায়, আটককৃত আবুল কালাম রিফতিয়ারকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সে জানায়, তার বস জামির হোসেন তাকে একটি টয়োটা এসকোয়্যার মাইক্রোবাস এবং একটি টয়োটা এক্সিও প্রাইভেটকার তাঁর এক আত্মীয়ের বাসায় রাখতে বলে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করে ঢাকার আফতাবনগর এলাকা হতে ওই গাড়ি দুইটি উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে আরও দুইটি গাড়ির কথা জিজ্ঞাসাবাদ করলে, সে জানায়—অন্য গাড়ি দুইটির বিষয়ে মো. সজল আহম্মেদ অবগত। পরে সজল ও আব্দুর রহমান রুবেলকে আটক করা হয়।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানাধীন নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড ভূইগড় এলাকা হতে মো. সাইদুর রহমানের হেফাজত হতে একটি টয়োটা ভেলফায়ার জিপ ও একটি টয়োটা হ্যারিয়ার জিপ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা এই চারটি গাড়ি আটককৃতরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছিল মর্মে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে।
মামলার নিবিড় তদন্ত ও আটককৃতদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আরটিভি /ডিসিএনই-টি