রাজধানীর মিরপুরে মেস থেকে ১৬ ককটেল উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুরের কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারের একটি ফ্ল্যাট থেকে ১৬টি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৩১ জুলাই) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মাসুক মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, কল্যাণপুরের মিজান টাওয়ারের পঞ্চম তলায় একটি মেসে কালো পলিথিনে ককটেল সদৃশ বস্তু দেখা যায়। বস্তুটি একটি কার্টনে মোড়ানো ছিল। পরে মিরপুর থানা পুলিশ সিটিটিসির বোমা ডিসপোজাল ইউনিটকে কল দেয়। সিটিটিসি এসে ১৬টি ককটেল সদৃশ বস্তু উদ্ধার করে।
তিনি আরও বলেন, ককটেলগুলো নিষ্ক্রিয় করতে মিরপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের ফাঁকা মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
মন্তব্য করুন
বনশ্রীতে যাত্রীবাহী বাসটি খালে পড়ার কারণ জানা গেল
রাজধানীর বনশ্রীতে আলিফ পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস উল্টে খালে পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। কয়েকজন যাত্রী জানান, রাজধানীর বনশ্রীতে এক নারী যাত্রীকে নামানোর সময় পড়ে যাওয়ায় অন্য যাত্রীরা ক্ষিপ্ত হয়ে চালককে মারধর করতে থাকায় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। ফলে বাসটি খালে পড়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার থেকে রামপুরা যাওয়ার পথে আলিফ নামে যাত্রীবাহী বাসটি হঠাৎই বাঁ দিক থেকে রাস্তার ডান পাশে খালে গিয়ে পড়ে। এসময় প্রথমে স্থানীয়রা উদ্ধার শুরু করেন। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি টিম এসে উদ্ধার কাজে যোগ দেয়।
বাসটিতে ৩০-৩৫ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা যায়। এই ঘটনায় একজনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাকি যারা ছিলেন তাদের উদ্ধার করে পাশের এক হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
এক নারী যাত্রীকে নামাতে গিয়ে পড়ে যাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে অন্য যাত্রীরা হেলপারের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কয়েকজন যাত্রী চালককে মারধর শুরু করে। এরইমধ্যে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি খালে পড়ে যায় বলে জানান বাসের যাত্রীরা।
বাসে থাকা এক যাত্রী বলেন, ‘চার নারী ও দুই পুরুষ যাত্রীর সঙ্গে প্রথমে বাসের কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। কন্ট্রাক্টরের চাওয়া অনুযায়ী ১৫ টাকা করে তাঁরা ভাড়াও দেন। তবে ওই যাত্রীদের যেখানে নামানোর কথা ছিল, সেখানে নামানো হয়নি। গাড়িটি রানিংয়ের ওপর ছিল। এক নারী নামার সময় পা পিছলে পড়ে যান। পরে দুই পুরুষ যাত্রী চালকের সঙ্গে ঝগড়ায় জড়ান। তারা চালকের কলার ধরে মারধর করেন। আমরা মারধর করতে নিষেধ করি। তবে তাঁরা থামছিলেন না। তাদের প্রশাসনের লোক মনে হয়েছিল। পরে বাসটি বনশ্রীতে ফেমাস হসপিটালে সামনে এসে থামে। তখনও যাত্রীরা চালককে মারধর করছিলেন। চালক মারধর থেকে বাঁচতে বাসটি নদীর দিকে নিয়ে যান। এরপর চালক গ্লাস ভেঙে বের হয়ে যান। কিছু যাত্রী নদীতে পড়ার আগেই লাফিয়ে বের হন। তবে কিছু যাত্রী নদীতে পড়ে যান, তারাও পরবর্তীতে বের হন।
রামপুরা থানার এসআই গোলাপ মাহমুদ বলেন, ‘ডেমরার মস্ত মাঝি এলাকা থেকে চারজন নারী ও দুজন পুরুষ যাত্রী বাসটিতে ওঠেন। তাদের মেরাদিয়া বাগান বাড়ি এলাকায় নামার কথা ছিল। তাদের ঠিকমতো নামিয়ে দেননি গাড়িচালক। একজন নারী বাস থেকে নামার সময় পড়ে যান। তখন তার সঙ্গে থাকা দুই পুরুষ যাত্রী গাড়ি চালককে গাড়িটি থামিয়ে ভালো করে নামানোর অনুরোধ জানান। তবে গাড়িচালক তাদের অনুরোধ না শুনে চালাতে থাকেন। এরপর ওই দুই পুরুষ যাত্রী গাড়ি চালকের সঙ্গে তর্কে জড়ান। চালককে মারধর করেন। একপর্যায়ে গাড়িটি উল্টে খালে পড়ে যায়। এতে কয়েকজন যাত্রী আহত হন।
আরটিভি/এআর
মগবাজার ক্রসিংয়ে আটকে পড়ল গাড়ি, দুমড়েমুচড়ে চলে গেল ট্রেন
রাজধানীর মগবাজারে সিগন্যালের কারণে ক্রসিংয়ে আটকে পড়ে কয়েকটি গাড়ি। এ সময় হঠাৎ ট্রেন চলে আসায় ধাক্কা খেয়ে দুমড়েমুচড়ে যায় গাড়িগুলো।
রোববার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মগবাজার রেলগেট এলাকায় ঘটে এ দুর্ঘটনা।
হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাজু জানান, দুর্ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিস্তারিত এখনও জানতে পারিনি।
আর ঢাকার রেলওয়ে থানার (কমলাপুর) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন জানান, কিছুক্ষণ আগে আমাদের কন্ট্রোল রুম তথ্য পেয়েছে। আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছি।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, সন্ধ্যায় কমলাপুরগামী একটি ট্রেন রেললাইনে আটকে যাওয়া তিন-চারটা গাড়িকে দুমড়েমুচড়ে চলে গেছে। এর মধ্যে একটি হাইয়েস, একটি প্রাইভেটকার, একটি অটো এবং একটি মোটরবাইক রয়েছে। তবে দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
আরটিভি/এসএইচএম
নরসিংদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫ জন ঢামেকে
নরসিংদীর রায়পুরায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নারীসহ গুলিবিদ্ধ ৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ভোরে উপজেলার মেথিকান্দা এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গুরুতর অবস্থায় গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে আসা হয়।
গুলিবিদ্ধরা হলেন, মো. রাসেল (২২), মো. বাদল (৬০), মো. মারুফ হোসেন (১৫), মো. আমির হোসেন (২৫) ও সুফিয়া বেগম (৪০)।
গুলিবিদ্ধ এই ৫ জনকে আনোয়ার হোসেন নামে এক ব্যক্তি হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন।
গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে ভোরে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এতে আমার ভাই, ভাবি, ভাতিজাসহ পাঁচ জন গুলিবিদ্ধ হন। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়।
আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, আহতদের মধ্যে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে আমার চাচাতো ভাই আমির হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) ফারুক হোসেন বলেন, সকালে নরসিংদী থেকে নারীসহ পাঁচজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।
আরটিভি/আইএম/এস
খিলগাঁওয়ে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের কারণ জানাল পুলিশ
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে তিলপাপাড়া এলাকায় চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার বিকেলের এই ঘটনায় কয়েক কয়েকজন যাত্রী আহত হয়েছেন।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন ঢাকা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন।
ওসি বলেন, জামালপুরগামী যমুনা এক্সপ্রেস কমলাপুর থেকে ছাড়ার পর তিলপাপাড়া এলাকা পৌঁছালে ট্রেনটির জানালা লক্ষ্য করে একদল যুবক পাথর নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় রেলওয়ের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, গত ৩০ নভেম্বর খিলগাঁও তিলপাপাড়া এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক যুবক আহত হন। পরে ৪ ডিসেম্বর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা হয়। সেই মামলায় একজন গ্রেপ্তার হলেও পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান। এর জের ধরে একদল যুবক যমুনা এক্সপ্রেসের জানালা লক্ষ্য করে পাথর ছুড়েছেন।
এরই মধ্যে যমুনা এক্সপ্রেসে পাথর ছোড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার আনোয়ার হোসেন বলেন, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রেলওয়ে থানার পুলিশকে জানানো হয়েছে। তুচ্ছ কারণে একদল দুর্বৃত্ত এর আগেও ট্রেনে পাথর ছুড়েছে।
আরটিভি/এসএপি-টি
রাজধানীতে রাতের খাবার খেয়ে মাদরাসার শিক্ষকসহ ৫০ ছাত্র হাসপাতালে
রাজধানীর বংশাল থানার আল-জামিয়া মদিনাতুল উলুম মাদরাসায় রাতের খাবার খেয়ে শিক্ষকসহ ৫০ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাদের সবাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ৮টা দিকে তাদের অসুস্থ অবস্থায় ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
মাদরাসার শিক্ষক এহসানুর রহমান বলেন, আজ বাইরে থেকে এক ব্যক্তির দেওয়া খাবার খেয়ে আমাদের শিক্ষকসহ ৫০ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে তাদের ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক জরুরি বিভাগ থেকে তাদের মেডিসিন ওয়ার্ডে পাঠান। বর্তমানে মেডিসিন বিভাগে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক হোসেন বলেন, বংশালের একটি মাদরাসার শিক্ষকসহ ৫০ শিক্ষার্থী অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে এসেছেন। তাদের চিকিৎসা চলছে।
আরটিভি/এআর
মালিককে ৩ টুকরো করে কারখানায় পুঁতে রাখল কর্মচারীরা
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে নিখোঁজের পাঁচদিন পর নিজ কারখানার মাটির নিচ থেকে ব্যবসায়ী মো. আলমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে হত্যার পর মরদেহ কারখানার মেঝেতেই পুঁতে রাখা হয়েছিল।
জানা গেছে, ৫ ডিসেম্বর কামরাঙ্গীরচরের হাসান নগরে নিখোঁজ হন স্কিন প্রিন্ট কারখানার মালিক মো. আলম। খোঁজাখুঁজির পর কোথাও তার সন্ধান না পেয়ে কামরাঙ্গীরচর থানা পুলিশের শরণাপন্ন হয় পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, কারখানার ভেতরেই জুয়া খেলছিলেন কর্মচারীরা। আর তাতে বাধা দিলে আলমকে আঘাত করে কারখানার কর্মচারীরা। এতে ঘটনাস্থলে আলমের মৃত্যু হয়। পরে কারখানার ভেতরেই গর্ত খুঁড়ে তাকে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
কামরাঙ্গীরচর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লুৎফুর রহমান জানান, এ ঘটনায় ওই কারখানার ২ জন কর্মচারীকে আটক করা হয়েছে। আরও দুইজনকে আটকে অভিযান চলছে। সিআইডির ক্রাইম সিনকে খবর দেওয়া হয়েছে হত্যার বিভিন্ন আলামত সংগ্রহের জন্য।
আরটিভি/এফআই/এআর
মোটরযান চলাচল নিয়ে কঠোর নির্দেশনা, না মানলেই শাস্তি
রাজধানীতে চলাচল করা মোটরযানে উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে কোনো মোটরযান চালক, মালিক বা পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান এই নির্দেশনা পালনে ব্যর্থ হলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ সমস্যা রোধে মোটরযান চালকগণকে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮-এর ধারা ৪৫-এর বিধান অনুসরণ করে উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করার জন্য এবং মোটরযান চালক, মালিক বা পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানকে নির্ধারিত শব্দমাত্রার অতিরিক্ত শব্দমাত্রা সৃষ্টিকারী কোনো যন্ত্র, যন্ত্রাংশ বা হর্ন মোটরযানে স্থাপন বা পুনঃস্থাপন না করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
তা ছাড়া সড়ক পরিবহন বিধিমালা ২০২২-এর বিধি ৮১ অনুযায়ী পরপর বিভিন্ন সুর প্রদানকারী কোনো বহুমুখী হর্ন অথবা তীব্র, কর্কশ, আকস্মিক, বিকট বা ভীতিকর শব্দের হর্ন বা যন্ত্র মোটরযানে সংযোজন বা ব্যবহার না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হলো।
আরটিভি/এসএপি