ফেনী পৌরসভার ৪ নাম্বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কালাম পিস্তল দিয়ে গুলি করেন। মারা যাওয়ার পর কাউন্সিলর আবুল কালাম, তার ভাতিজা রাজু ও নাঈম হাসান তিনজনে শাহজালালের লাশ নিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়ে চলে যান।
শনিবার (১৭ জুলাই) বিকেলে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন হত্যা মামলার ৩নং আসামি নাঈম হাসান।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার (১৬ জুলাই) ভোর রাতে গরু ব্যবসায়ী শাহ জালাল দাবীকৃত চাঁদার টাকা না দেয়ায় কাউন্সিলর কালাম নিজ হাতে গুলি করে হত্যা করে লাশ পানিতে ফেলে দেয়। বর্তমানে কালাম পলাতক রয়েছে বলে ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিন জানিয়েছেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, কালাম আড়াই ডজন মামলার আসামি। সে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়। এরপর নিজেই গড ফাদার বনে যান। তার অপকর্মের খেসারত টানতে গিয়ে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।
এসআর/