ভোলায় বাজার মনিটরিংয়ে শিক্ষার্থীরা
ভোলায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস ঠেকাতে বাজার মনিটরিং করছেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা মেমো দেখে ব্যবসায়ীদের মূল্য নির্ধারণ করে দেন।
শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে শহরের কিচেন মার্কেট ও কাঁচা বাজারে যান তারা।
সাধারণ ক্রেতা মো. হারুন অর রশিদ জানান, শিক্ষার্থীদের হস্তক্ষেপে ভোলার বাজারের ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ও নৈরাজ্য ভেঙে যাওয়ায় আমরা সাধারণ ক্রেতারা খুব খুশি। এখন ভোলার বাজারে মাংস, মাছ, সবজি ও কিছু মুদি মালামালের দাম কমে যাওয়ায় আমরা ক্রেতারা সামর্থ্য অনুযায়ী বাজার করতে পারছি।
ইয়াসিন আরাফাত নামে এক শিক্ষার্থী গণমাধ্যমকে জানান, ব্যবসায়ীরা আগে সিন্ডিকেট করে গরুর মাংস ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১ হাজার টাকা, ব্রয়লার, ১৮০-২০০ টাকা, সোনালী ৩৪০-৩৫০ টাকা , দেশি মুরগী ৬০০-৬৫০ টাকা বিক্রিসহ সব সবজি ও মুদি মালামাল বেশি দামে বিক্রি করতেন। আমরা বাজার মনিটরিং করে গরুর মাংস ৬৫০ টাকা, খাসির মাংস ৮০০ টাকা, ব্রয়লার ১৬০, সোনালী ২৫০ টাকা, দেশি মুরগী ৪০০ টাকাসহ সবজি ও কিছু মুদি মালামালের দাম নির্ধারণ করে দেই।
মন্তব্য করুন