• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
রাজাপুর হানাদারমুক্ত দিবস আজ
আলোচিত সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
ঝালকাঠি-১ আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ও বিএনপির সাবেক নেতা ব্যরিস্টার শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে হামলার শিকার হয়ে রাজাপুর থানায় মামলা করতে গেলে গেলে তিনি গ্রেপ্তার হন। জানা গেছে, এদিন সকালে শাহজাহান ওমর বীর উত্তম রাজাপুরে প্রবেশ করতে চাইলে তার গাড়িতে অতর্কিত হামলা করে দুর্বৃত্তরা। এতে শাহজাহান ওমরও আহত হন। আহতাবস্থায় রাজাপুর থানায় গাড়ি ভাঙচুরের মামলা দিতে গেলে উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা বাহির থেকে থানা ঘেরাও করে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে কাঠালিয়া থানায় দায়ের হওয়া মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেন, ‘আমি সাংগর গ্রামের বাড়িতে বোনের কবরস্থানে কাজ করানোর জন্য আসার পথে হামলার শিকার হয়েছি। আমার গাড়ি ভাঙচুর করে ব্যবহারের অনুপযোগী করেছে। আমাকেও আহত করেছে। ইচ্ছা ছিলো বাড়ির কাজ শেষ করে লেবুখালী ক্যান্টনমেন্টে স্বশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার। কিন্তু এখন তো আমার গাড়ি নাই, কিভাবে সেখানে যাবো। আমি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় রাজাপুর থানায় আসছিলাম মামলা দিতে। পুলিশ বলছে আমাকে কাঠালিয়া থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু আমার নামে মামলা আছে তা আমি জানতাম না।’ এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহিতুল ইসলাম জানান, ‘সাবেক এমপি ব্যরিস্টার শাহজাহান ওমরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার নামে কাঠালিয়ায় একটি নিয়মিত মামলা রয়েছে। দুপুরে তাকে আদালতে তোলা হবে।’ এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় শাহজাহান ওমরের গোডাউনঘাট এলাকার বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। তাদের হামলায় বাড়ির বাইরের অংশের তিনটি কাচের গ্লাস ভেঙে যায়। উল্লেখ্য, বিএনপির সঙ্গে প্রায় ৪০ বছরের রাজনীতিক সম্পর্ক শেষ করে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কয়েক দিন আগে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন শাহজাহান ওমর। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হন তিনি। তবে গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি। আরটিভি/এসএপি
ঝালকাঠিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ক্যাবের সুলভ মূল্যের বাজার চালু
ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ২ শিশুর মৃত্যু
প্রেমিকার আনা নুডুলস খেয়ে প্রেমিকের মৃত্যু
আমুর গ্রেপ্তারে ঝালকাঠিতে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ 
ঝালকাঠিতে মাহিন্দ্রা-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ২
ঝালকাঠি-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কে পিংড়ি এলাকায় মাহিন্দ্রা (থ্রি হুইলার) ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচজন।   সোমবার (৪ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে জেলার রাজাপুর উপজেলার পিংড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  পুলিশ জানায়, একটি যাত্রীবাহী মাহিন্দ্রা (থ্রিহুইলার) বরিশাল থেকে রাজাপুরের দিকে যাওয়ার পথে পিংড়ি এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। এ ঘটনায় আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতদের রাজাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় ঝালকাঠি-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়েকে ৩০ মিনিট যান চলাচল বন্ধ ছিলো। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এসে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।  রাজাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, নিহত দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝালকাঠি হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  আরটিভি/এমকে-টি
ঝালকাঠিতে অভিযানের ট্রলারচালকের নেতৃত্বে ধরা হয় ইলিশ!
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে চলছে অবাধে মা ইলিশ নিধনের মহোৎসব। মৎস্য অধিদপ্তর যে ট্রলারের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করেন সেই ট্রলারের চালকের নেতৃত্বে টাকার বিনিময়ে জেলেদের মাছ ধরতে সহযোগিতা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, কয়েক শ’ মাছ ধরার ডিঙি নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত ট্রলার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পুরো নদী।  অভিযোগ রয়েছে, ইলিশ রক্ষা অভিযান দলের মধ্যে কিছু অসাধু ব্যক্তিকে ম্যানেজ করেই অবাধে ইলিশ নিধন করছেন জেলেরা। ওই অসাধু ব্যক্তিরা বিশেষ সুবিধা নিয়ে প্রশাসনের অভিযানে নামার খবর জেলেদের কাছে পৌঁছে দেয়। এতে জেলেরা সর্তক হয়ে যান। অভিযান শেষে পুনরায় নদীতে জাল নিয়ে নামে তারা। তবে নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যেসব জেলেরা মাছ শিকার করছেন তারা অধিকাংশই মৌসুমি জেলে বলে দাবি করেছেন প্রকৃত জেলেরা। ইলিশ মাছ ধরার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এমন একাধিক সূত্র থেকে জানা যায়, প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের একাধিক টিম নদীতে অভিযান চালায়। এসব অভিযানে দ্রুতগতির ট্রলার ও স্পিডবোট ব্যবহার করা হয়। এসব ট্রলারের যারা মাঝি থাকেন তারাই জেলেদের কাছে অভিযানের সংবাদ পৌঁছে দেন। এমনকি অভিযানে থাকা মাঝিরা ইলিশ মাছ ধরা এবং বিক্রির সঙ্গেও জড়িত রয়েছেন। তাদেরই একজন নলছিটি মৎস্য অধিদপ্তরের ট্রলারচালক গৌতম ও ঝালকাঠি মৎস্য বিভাগের ট্রলারচালক সুমন মাঝি। তাদের ট্রলার নিয়ে মৎস্য কর্মকর্তা অভিযানে নামেন। অভিযোগ রয়েছে, গৌতম ও সুমন টাকা নিয়ে অভিযানে নামার সংবাদ জেলেদের কাছে ফাঁস করে দেন। গৌতম ধরা ইলিশ মাছ বিক্রি ও পাচারের সঙ্গেও যুক্ত। যে জেলেরা তাদের ম্যানেজ করেন সেদিকে ট্রলার না নিয়ে অন্যদিকে গিয়ে ট্রলার বন্ধ করে বসে থাকেন। ট্রলারচালক গৌতম ও সুমন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের সঙ্গে মৎস্য কর্মকর্তারা থাকেন। আমরা কোনো জেলেদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে খবর দিই না। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। নলছিটি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রমনী কুমার মিস্ত্রি বলেন, অভিযানে নামলে কেউ মোবাইল করার সুযোগ থাকে না। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে অভিযানে একই ট্রলারচালক রাখা হয়েছে কেনো এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গৌতমের ট্রলারের গতি বেশি হওয়ার কারণে তাকেই নেওয়া হয়। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, ট্রলার চালকের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদেরকে বাদ দেওয়া হবে। আরটিভি/এএএ/এসএ
ঝালকাঠিতে ২ জেলেকে এক বছরের কারাদণ্ড
ঝালকাঠিতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করার অপরাধে দুই জেলে আটক করে এক বছরের কারাদণ্ড এবং ১ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের জেল প্রদান করা হয়েছে।  শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে নৌ পুলিশের সহযোগিতায় সুগন্ধা ও বিষখালী নদীতে অভিযান চালানো হয়। আটকরা হলেন- মো. মেহেদী ও জিয়া খান। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে আটককৃত জেলেদের কারাদণ্ড প্রদান করেন। এ সময় ২৫ হাজার মিটার জাল, ১৫ কেজি মাছ ও একটি নৌকা জব্দ করা হয়। মাছগুলো বিভিন্ন এতিম খানায় বিতরণ করা হয়। আটক জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করে নৌকা ভেঙে ধ্বংস করা হয়। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণে সুগন্ধা ও বিষখালী নদীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় দুই জেলেকে আটক করে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের এ অভিযান ৩ নভেম্বর পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। আরটিভি/এএএ
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে মন্তব্য, এবার উপজেলা কর্মচারী বরখাস্ত
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মির পর এবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে মন্তব্য করে বরখাস্ত হলেন ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদের কর্মচারী এস এম মনিরুজ্জামান।  সোমবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মনিরুজ্জামান উপজেলা পরিষদের সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন। একইসঙ্গে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যানের গোপনীয় সহকারীর (সিএ) দায়িত্বে ছিলেন। জানা গেছে, প্রথম আলোর অনলাইন পেজের একটি নিউজের লিংকের মন্তব্যের ঘরে মনিরুজ্জামান লিখেছেন, ‘আগে জেলে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল, এখন ফাঁসি নিশ্চিত (যদি বাংলাদেশে জীবিত থাকেন)।’ এরপর বিষয়টি জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমানের নজরে এলে মনিরুজ্জামানকে বরখাস্ত করতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়। স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি এর আগে ঝালকাঠি জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদকসহ দলের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।  তাকে বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ‘তিনি যা করছেন সরকারি চাকরিজীবীদের তা করা অনুচিত। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’ এর আগে ফেসবুকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বরখাস্ত হয়েছেন লালমনিরহাটের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি। সেইসঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। আরটিভি/এসএপি
ঝালকাঠিতে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা 
ঝালকাঠিতে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার শেখেরহাট বাজারে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম সাঈদুর রহমান স্বপন। তিনি শেখেরহাট ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মৃত মতিউর রহমানের ছেলে। স্থানীয়রা জানায়, আজ সকাল ৯ টার দিকে এক ব্যক্তির জানাজায় উপস্থিত হন সাঈদুর। সেখানে নিজের জীবনের সব ভুল-ত্রুটির জন্য তিনি সবার কাছে ক্ষমা চান। পরে বাজারে নাস্তা করতে যান। এসময় ওৎ পেতে থাকা দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। পুলিশ জানায়, হামলাকারী দুই ব্যক্তি মোটরসাইকেলে বাজারে আসে। তারা সাঈদুর রহমানকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। দুপুর সাড়ে ১২টায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ঝালকাঠির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মহিতুল ইসলাম বলেন, সিসিটিভির ফুটেজে এ হত্যার ঘটনায় জড়িত দুজনকে দেখা গেছে। তাদেরকে আটক করার জন্য পুলিশ কাজ করছে।   তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে। প্রসঙ্গত, নিহত সাঈদুর রহমান স্বপন ডাকাতি ও হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। যিনি বর্তমানে জামিনে ছিলেন।
রাজাপুরে ৪৪ আ.লীগ নেতাকে আসামি করে মামলা
ঝালকাঠির রাজাপুরে বিএনপি অফিসে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আওয়ামী লীগের ৪৪ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম উদ্দিন আকন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রাজাপুর থানার ওসি আতাউর রহমান। মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হোসেন শহীদ জিলানীকে। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২ সালের ২৪ মে উপজেলা বিএনপির সম্মেলনে নেতাকর্মীরা আসতে শুরু করলে আসামিরা বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র নিয়ে হামলা চালান এবং বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। তারা দলীয় কার্যালয়ে পেট্রোল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। এতে আসবাবপত্র ও অন্যান্য মালামালসহ প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ বিষয়ে ওসি আতাউর রহমান জানান, ‘বিএনপি নেতা বাদী হয়ে ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’