• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
সেন্টমার্টিনে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের পাহারায়, টহল জোরদার 
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে ট্রলার চলাচল শুরু
দুদিন বন্ধ থাকার পর টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে ট্রলার চলাচল শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে জরুরি খাদ্যপণ্য ও সেন্টমার্টিনের কিছু বাসিন্দাকে নিয়ে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দুটি ট্রলার। টেকনাফ-সেন্টমার্টিন ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রশিদ আহমেদ বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতের কারণে পরিস্থিতি বুঝে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে সব ধরনের ট্রলার চলাচল বন্ধ রাখতে বলা হয়েছিল। এখন সীমান্ত পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক। মিয়ানমারের গোলাচর এলাকা এড়িয়ে জোয়ারের সময় বাংলাদেশ অংশ দিয়ে ট্রলার চলাচল করছে। আজও দুটি ট্রলার খাদ্যপণ্যসহ কিছু যাত্রী নিয়ে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে গেছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে ট্রলার চলাচল বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছিল। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় জরুরি খাদ্যপণ্যসহ দ্বীপের বাসিন্দারা সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, জোয়ারের সময় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধানে তারা আসা-যাওয়া করবেন। তবে মিয়ানমারের সীমান্তে কোনো ট্রলার না যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে ট্রলার চলাচল বন্ধ
মাটি খুঁড়ে মিলল বন্দুক-গুলি
মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা, নাফনদীতে নৌযান চলাচলে সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিলো সেনাবাহিনী
মিয়ানমার সীমান্তে একের পর এক বিস্ফোরণ, টেকনাফে আতঙ্ক
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপে একের পর এক বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত এলাকা। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে টেকনাফ পৌর, সদর, সাবরাং ও শাহপরীর দ্বীপ এলাকার বাসিন্দারা ঘুমহীন রাত কাটাচ্ছেন। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ভোর ৪টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত একের পর এক বিস্ফোরণের শব্দ আসতে থাকে। টেকনাফের স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মিয়ানমারে একের পর এক বিস্ফোরণের বিকট শব্দে তাদের ঘরবাড়ি পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। এতে আতঙ্কে রাতে তারা ঘুমাতে পারছেন না। এমনকি আতঙ্কে অনেকে এ শীতের রাতে ঘরের বাইরে রাত যাপন করেছেন।  মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে। টেকনাফ সীমান্তঘেঁষা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশিরভাগ অঞ্চল এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। সেখানকার নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে মরিয়া জান্তা বাহিনী একের পর এক বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে স্থলে তাদের হয়ে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে সামনাসামনি লড়াই করছে রোহিঙ্গাদের কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠী। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে গত শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত টানা বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। এ সময় মিয়ানমারের আকাশে বিমানের চক্করও দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, মংডু টাউন নিয়ন্ত্রণে নেওয়া আরাকান আর্মির অবস্থান লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করা হচ্ছে বিমান থেকে। টেকনাফ পৌর ও সদর এলাকার পাশাপাশি সাবরাং ইউনিয়ন ও শাহপরীর দ্বীপে এ সময় মিয়ানমারের আকাশে যুদ্ধবিমান চক্কর দিতেও দেখা যায়। এ বিষয়ে সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর হোসেন জানান, মিয়ানমারের মংডু শহরের দক্ষিণ দিকের গ্রামগুলো থেকে বিস্ফোরণের শব্দ ভেসে আসছে টেকনাফে। মর্টারশেল ও গ্রেনেড হামলার শব্দে কেঁপে উঠছে এপারের বাড়িঘর। বিস্ফোরণের শব্দে নির্ঘুম রাত কাটছে স্থানীয়দের।  সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের ধারণা, মংডু শহরের দক্ষিণে উকিলপাড়া, ফয়েজীপাড়া, সিকদারপাড়া, হারিপাড়া ও ফাতংজা এলাকা ঘিরে প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে রাখাইন রাজ্যের অধিকাংশ এলাকা এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী এখন আকাশযোগে হামলা করছে। স্থলে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছে রোহিঙ্গাদের কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠীও। সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোহাম্মদ শরিফ ও শাহপরীর দ্বীপ ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, সীমান্তের ওপার থেকে আসা বিকট বিস্ফোরণের শব্দে টেকনাফের লোকজন আতঙ্কে আছে। আরটিভি/এমএ-টি
কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা সরিয়ে নিতে নির্দেশ
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের অবৈধ দোকানপাট ও অস্থায়ী স্থাপনা একদিনের মধ্যে স্বেচ্ছায় সরিয়ে নিতে নিদের্শ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়িতে বসানো ঝিনুক মার্কেটে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করতে গিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী এমন নিদের্শ দেন। বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়ে এ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করতে গিয়ে দোকানের মালিক ও হকারদের নিজ দায়িত্বে মালামাল সরিয়ে নিতে মাইকিং করে এই আহ্বান জানান তিনি।  নিলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী বলেন, হাই কোর্টের আদেশে সৈকতের বালিয়াড়ি থেকে সব ধরনের স্থাপনা সরিয়ে নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ আদেশ অনুযায়ী সৈকতের দখল ছেড়ে দিতে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছে জেলা প্রশাসন। উল্লেখ্য, সরকার কক্সবাজারের সৈকত এলাকাকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে ১৯৯৯ সালের ১৯ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে। এই গেজেট অনুযায়ী সৈকতের বেলাভূমিতে স্থাপনা নিষিদ্ধ। কিন্তু আইন না মেনে দীর্ঘদিন ধরে স্থাপনা নির্মাণ অব্যাহত থাকায় ২০১৭ সালে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে সমুদ্রসৈকতের জোয়ার-ভাটার মধ্যবর্তী লাইন থেকে প্রথম ৩০০ মিটার ‘নো ডেভেলপমেন্ট জোন’ উল্লেখ করে এ এলাকায় কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না বলে নির্দেশনা দেয় উচ্চ আদালত। সম্প্রতি হাই কোর্টের রায় বাস্তবায়নের জন্য বেলার পক্ষে নোটিশ দেওয়া হলে একদিনের মধ্যে স্বেচ্ছায় অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নিদের্শ দেয় জেলা প্রশাসন। আরটিভি/এএএ 
বাড়ি ফিরেছেন টেকনাফে অপহৃত দুই কৃষক
কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে অস্ত্রের মুখে দুই কৃষককে অপহরণ করেছিল ডাকাত দল। ৪০ হাজার টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে একদিন পর ডাকাতের কবল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন তারা। অপহৃতরা হলেন, টেকনাফের হোয়াইক্যং কম্বনিয়া পাড়ার মৃত আবদুল মাবুদের ছেলে জাকির হোসেন (৩৮) ও একই এলাকার ভুলু মিয়ার ছেলে জহির (৫০)। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে টেকনাফের হ্নীলা রঙ্গিখালী পাহাড়ি এলাকা দিয়ে তারা বাড়িতে ফেরেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে ফেরত আসা জকির আহমেদ বলেন, বুধবার (৪ ডিসেম্বর) কম্বনিয়া পাড়া পাহাড়ের পাশে সবজি খেতে কাজ করছিলাম। হঠাৎ দুপুরের দিকে অস্ত্রধারী একদল ডাকাত আমিসহ আরও একজনকে অস্ত্রের মুখে অপহরণের চেষ্টা করেন। পরে আশপাশের অন্যান্য কৃষক এগিয়ে এলে তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে ৩ কৃষকের শরীরে গুলি লাগে। ডাকাত দল আমাদের দুজনকে মারধর করে পাহাড়ে তাদের আস্তানায় নিয়ে যায়। পরে মুক্তিপণের টাকার জন্য আমাদের ওপর মারধর ও নির্যাতন চালায়। তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচতে জনপ্রতি ২০ হাজার করে দুজনে ৪০ হাজার টাকা পরিবারের মাধ্যমে দেওয়া হলে  একদিন পর মুক্তি পেয়ে ফেরত আসতে পেরেছি। এ বিষয়ে হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ এসআই মোজাহার হোসেন বলেন, বুধবার দুই কৃষক অপহরণের ঘটনাটির খবর পেলে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে একজন ডাকাতকে আটক করতে পেরেছি। আমাদের অভিযান অব্যহত ছিল। শুনেছি বৃহস্পতিবার সকালে অপহৃত দুই কৃষক ডাকাতদলের কবল থেকে বাড়িতে ফিরে এসেছেন। উল্লেখ্য, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিরা হলেন মো. সোহেল (১৮), কায়সার উদ্দিন (২০) ও মো. সাকিব (১২)। তাদের চিকিৎসার জন্য উখিয়া ও কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আটক ব্যক্তির নাম মো. সাদ্দাম (২৭)। তিনিও একই এলাকার এজাহার মিয়ার ছেলে। আরটিভি/এমএ-টি
টেকনাফে অস্ত্রের মুখে দুই কৃষককে অপহরণ, গুলিবিদ্ধ ৩
কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে অস্ত্রের মুখে দুই কৃষককে অপহরণ করে নিয়ে গেছে অস্ত্রধারী পাহাড়ি ডাকাত দল। এ সময় ডাকাত দলের ছোড়া গুলিতে তিনজন আহত হন। এ সময় একজন অপহরণকারীকে স্থানীয়রা আটক করতে সক্ষম হয় এবং আটককৃতকে পুলিশে সোপর্দ করেন। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কম্বনিয়াপাড়া পাহাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অপহৃতরা হলেন- হোয়াইক্যং কম্বনিয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মাবুদের ছেলে জাকির হোসেন (৪৫) ও একই এলাকার ভুলু মিয়ার ছেলে জহির (৫০)। গুলিতে আহতরা হলেন- টেকনাফের হোয়াইক্যং ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কম্বনিয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা সোহেল (১৮), কায়সার উদ্দিন (২০) ও মো. সাকিব (১৫)। আটক অপহরণকারী কম্বনিয়াপাড়া এলাকার এজাহার মিয়ার ছেলে সাদ্দাম (২৭)। টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন জানান, ডাকাত দলের সদস্যরা স্থানীয় দুই কৃষককে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। অপহরণের বিষয়টি শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে ডাকাত দলের ছোড়া গুলিতে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় ডাকাত দলের এক সদস্যকে আটক করা হয়েছে। অপহৃত কৃষকদের উদ্ধারে র‍্যাব ও পুলিশ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা। আরটিভি/এএএ/এস
কক্সবাজারে ৫ ছিনতাইকারী আটক
কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৫ ছিনতাইকারীকে আটক করেছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে চারটি ধারালো ছুরি এবং একটি অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোর ৫টায় শহরের ঈদগাঁ ময়দান সংলগ্ন তিন রাস্তার মোড়ে শহর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই সৌরভ বড়ুয়ার নেতৃত্বে একটি টহল দল এই ছিনতাইকারী চক্রটিকে আটক করে। আটকরা হলেন- মো. সাহেদ হোসেন (১৮), মো. রহিম (১৯), মো. রাকিব (১৯), শহীদ হোসাইন (২৫) এবং মো. আব্দুর রহিম (১৬)। তাদের মধ্যে মো. সাহেদ, মো. রহিম এবং মো. রাকিব কক্সবাজার পৌরসভার সমিতি পাড়ার বাসিন্দা। শহীদ হোসাইন কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ঢেমুশিয়া ইউনিয়নের হাসপাড়ার বাসিন্দা এবং মো. আব্দুর রহিম মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম চর পাড়ার বাসিন্দা। কক্সবাজার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনি মামলা রুজু করা হয়েছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।  তিনি আরও জানান, এই গ্রুপটি কতদিন ধরে ছিনতাইয়ের কাজে জড়িত আছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আরটিভি/এএএ
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ২
কক্সবাজার সদরে ডিবি পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২টি দেশীয় তৈরি এলজি এবং ৫ রাউন্ড কার্তুজসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে।  সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা সদরের খুরুশকুল ইউনিয়নের ছনখোলা বাজার রোড থেকে সাম্পানঘাটপাড়া গামী রাস্তার মুখে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় সিএনজির পেছন সিট থেকে উদ্ধার করা হয় ২টি দেশীয় তৈরি এলজি ও ৫ রাউন্ড কার্তুজ। সেই সঙ্গে সিএনজিটিও জব্দ করে পুলিশ।  আটকরা হলেন- লিংকরোড় মহুরীপাড়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল কবিরের ছেলে সিএনজিচালক আব্দুর রহিম প্রকাশ ইলিয়াস (৩৮) এবং অপরজন একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে মোহাম্মদ ওসমান (৫৪)।  কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সিএনজিচালক আব্দুর রহিম প্রকাশ ইলিয়াসের সিএনজির পেছন সিট থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সহযোগী হিসেবে মোহাম্মদ ওসমানকে লিংকরোড এলাকা থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আরটিভি/এএএ