• ঢাকা শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১
logo
টেকনাফে শিশুসহ ৩৮ রোহিঙ্গা উদ্ধার
সীমান্ত শান্ত থাকলেও অনুপ্রবেশের আশঙ্কা, ৩৬ রোহিঙ্গা ফেরত
কয়েক সপ্তাহ ধরে সীমান্ত শান্ত রয়েছে। তবে মংডু সহ রাখাইন রাজ্য আরাকান আর্মি দখলে নেওয়ায় রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচ্ছে। গত এক বছরে মিয়ানমার জান্তা সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির সঙ্গে চলমান যুদ্ধে প্রায় ৬০ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছে সরকার। গত ডিসেম্বরের শুরুতে মংডু শহর দখলে নেওয়ায় বাংলাদেশে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করছে  সংশ্লিষ্টরা। এরই প্রেক্ষিতে রোববার (৫ ডিসেম্বর)  দুপুরে  শিশু সহ ৩৬ জন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। তবে তাদের সন্ধ্যার দিকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়ে টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি ভালো ও শান্ত রয়েছে। গতকাল অনুপ্রবেশের সময় ৩৬ রোহিঙ্গাকে প্রতিহত করা হয়েছে।  যে কোনো ধরনের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবির টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ দিকে সীমান্তের ওপারে মাঝে মধ্যে আগুনের কুণ্ডলী দেখা যায়। রোহিঙ্গাদের স্থাপনা পুড়িয়ে দেয়া ও মাঝে মধ্যে ঝোপঝাড় পরিষ্কার করায় এমন আগুনের কুণ্ডলী দেখা যায়। সীমান্ত ও জেলারা বলেন, কয়েকদিন ধরে সীমান্ত পরিস্থিতি ভালো রয়েছে। যেহেতু যুদ্ধ চালানোর জন্য কোনো প্রতিপক্ষ নেই, সেহেতু  যুদ্ধ হবার কোনো কারণ নেই। তবে আধিপত্য বিস্তারে মিয়ানমারে আরাকান আর্মির সাথে আরএসওর গোলাগুলি হয়ে থাকে। এখানকার রোহিঙ্গা নেতারা জানান, সেখানে সরকারের পক্ষে কেউ নেই, যা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের তাড়ানোর জন্য হচ্ছে। আরএসওর সাথে আরাকান আর্মির গোলাগুলি হয় আধিপত্য নিয়ে। মংডুর রোহিঙ্গাদের চাপ সৃষ্টি করায় তারা পালিয়ে এ পারে চলে আসছে। গত রোববারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। পরে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করছেন তারা। আরটিভি/এসএপি
বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে ৩৬ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে, হেফাজতে নিলো বিজিবি
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
টেকনাফে কোস্ট গার্ডের সঙ্গে মাদক কারবারিদের গোলাগুলি, নিহত ১
সীমান্তে যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টেকনাফে পাহাড় থেকে ১৭ বনকর্মীকে অপহরণ
কক্সবাজারের টেকনাফের জাদিমুড়া এলাকায় পাহাড় থেকে ১৭ বনকর্মীকে দুর্বৃত্তরা অপহরণ করেছে বলে জানা গেছে।  সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে টেকনাফ জাদিমুড়ার পশ্চিমে অপহরণের এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দিন।  অপহৃতরা হলেন- আইয়ুব খান (১৮), আইয়ুব আলী (৫০), আনসার উল্ল্যাহ (১৮), আয়াত উল্ল্যাহ (২২), সামছু (৪৫), ইসলাম (২১), সামছু (৪০), ইসমাইল (৩৫), মোহাম্মদ হাসিম (৪০), নূর মোহাম্মদ (২১), সৈয়দ আমিন (৩০), সফি উল্ল্যাহ (৩০), আইয়ুব (৫০), মাহাতা আমিন (১৮), সাইফুল ইসলাম (২২), সৈয়দ (৫০) ও রফিক (৩৩)। টেকনাফ মডেল থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘অপহরণের শিকার বনবিভাগের শ্রমিকদের উদ্ধারের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে তৎপর রয়েছি।’  এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, বনবিভাগের অধীনে বনকর্মীরা সকালে পাহাড়ে কাজ করতে যায়। এ সময় তাদের কিছু লোক ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। তাদের উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে।  আরটিভি/এমকে
পাচারের প্রস্তুতির সময় টেকনাফে ৬১ রোহিঙ্গা উদ্ধার, আটক ৫
কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে ‘মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশে’ জড়ো করার সময় ৫ দালালকে আটক ও ৬১ রোহিঙ্গাসহ মোট ৬৬ জনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় আটক দালালদের কাছ থেকে ৪টি রাইফেলের গুলি, একটি রামদা ও একটি কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে টেকনাফ উপজেলার বাহার ছড়া ইউনিয়নের মধ্যম কচ্ছপিয়া পাহাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন। আটক দালালরা হলেন—টেকনাফ পৌরসভার শিলবনিয়া পাড়ার আব্দু শুক্কুরের ছেলে মো. রাশেদ (২৫), বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া এলাকার সুলতান আহাম্মদের ছেলে সালেহ আহাম্মদ (৩৫) ও তার ভাই নুরুল কবির (২৭), একই এলাকার রসিদ আহাম্মদের ছেলে সৈয়দ আলম (২৪) এবং চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার গাছুয়া এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে কামরুল ইসলাম ওরফে মো. শিপন (৩২)। উদ্ধারদের মধ্যে ৬১ জন রোহিঙ্গা এবং ৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক। এদের মধ্যে ১৮ জন পুরুষ, ১১ জন নারী ও ৩৭ জন শিশু রয়েছে। টেকনাফ থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, রোববার ভোরে টেকনাফে সমুদ্র উপকূলে বাহারছড়া ইউনিয়নের মধ্যম কচ্ছপিয়া পাহাড়ি এলাকায় আবদুল আমিনের বসতঘরে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশে কিছুসংখ্যক লোকজনকে জড়ো করার খবর পায় পুলিশ। পরে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালায়। এতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্দেহজনক বসত ঘরটি ঘিরে ফেললে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ১০-১৫ জন লোক দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা চালায়। এসময় ধাওয়া দিয়ে ৫ জনকে আটক করা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যায়। আটকদের কাছ থেকে ৪টি রাইফেলের গুলি, ১টি রামদা ও ১টি কিরিচ পাওয়া যায়। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি করে সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশে জড়ো করা ৬৬ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা। উদ্ধার হওয়াদের মধ্যে ৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছে। আটক দালালদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা করা হয়েছে বলে জানান ওসি। আরটিভি/এমকে-টি
গরু ধরে নিলে গেল বিজিবি, প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কক্সবাজারের টেকনাফে যাচাই-বাছাই না করে স্থানীয়দের ৪টি গরু বিজিবি ধরে নিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় সমাবেশের পর প্রায় ৩ ঘন্টা প্রধান সড়ক অবরোধ করে রাখেন স্থানীয়রা। এতে দূর-দূরান্তের যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল শেষে সড়ক অবরোধ করা হয়। প্রায় ৩ ঘণ্টা কক্সবাজার-টেকনাফ প্রধান সড়ক অবরোধের পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। জানা গেছে, ১৫ ডিসেম্বর হোয়াইক্যং ইউনিয়নের লম্বাবিল এলাকার কৃষক আব্দুর রহিম, ফজল করিম, ছালেহা বেগম, ছেনুয়ারা বেগম তাদের ৪টি গরু প্রতিদিনের মতো সীমান্তে চড়াতে যান। সেখান থেকে যাচাই বাছাই না করে ধরে নিয়ে যায় হোয়াইক্যং বিওপির সদস্যরা।  গরুর মালিকরা স্থানীয় হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারীর কাছে লিখিতভাবে বিষয়টি জানান।  এ বিষয়ে মাওলানা নুর আহমদ বলেন, স্থানীয় বিওপি থেকে শুরু করে ব্যাটালিয়ন পর্যন্ত যোগাযোগ করেও ওই কৃষক-কৃষাণীর গরু ফেরত পাইনি। উল্টো তারা নানাভাবে হয়রানির শিকার হয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। এর প্রতিবাদে সকালে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল শেষে সড়ক অবরোধ করেন বিক্ষোভকারীরা। প্রায় ৩ ঘণ্টটা সড়ক অবরোধ করে রাখেন বিক্ষোভকারীরা। ফলে উভয় পাশের শত শত বিভিন্ন ধরনের যানবাহন আটকা পড়ে। এতে টেকনাফ কক্সবাজারগামী যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ে। পরে স্থানীয় প্রশাসনের আশ্বস্ত করার প্রেক্ষিতে সড়ক অবরোধ মুক্ত করায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।  আরটিভি/এমকে
সৈকতে পড়ে ছিল হাত-পা বাঁধা যুবকের লাশ
কক্সবাজারে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৈকত থেকে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত পরিচয় এক তরুণের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের বয়স আনুমানিক ৩৫ বছর বলে জানিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের উত্তর সৈকত সংলগ্ন সাগর থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, দ্বীপের উত্তর সৈকত এলাকায় একটি মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় সেটি উদ্ধার করে। নিহতের হাত-পা পেছন থেকে বাঁধা ছিল। পরনে ছিল জিন্স প্যান্ট ও ফুলহাতা শীতের সোয়েটার। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের বেশ কয়েকটি চিহ্ন দেখা গেছে। ওসি আরও বলেন, কারা, কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে পুলিশ নিশ্চিত নয়। ধারণা করা হচ্ছে, অন্তত ৪-৫ দিন আগে তাকে হত্যা করে লাশ সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। আরটিভি/এএএ/এআর  
রাখাইনে ফের বিস্ফোরণ, কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ১০ দিন পর হঠাৎ মর্টার শেলের ভয়ঙ্কর বিকট শব্দ শোনা গেছে। এতে নতুন করে সীমান্তের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দফায় দফায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে টেকনাফ সীমান্ত।  শাহপরীর দ্বীপের জেলে শফিকুল ইসলাম বলেন, ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে রাতে মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিলে, মিয়ানমার সীমান্ত থেকে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসতে থাকে। এতে ঘর থেকে আর বের হতে পারিনি। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শেখ এহসান উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনের পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যরা সতর্কসহ নাফনদীতে টহল জোরদার করেছেন। এর আগে রাখাইনের মংডু শহর ও বাংলাদেশের সঙ্গে থাকা রাখাইনের সীমান্ত পুরোপুরি আরাকান আর্মি দখলে নেওয়ার দাবি করলে, তখন বাংলাদেশি জেলেসহ সেন্টমার্টিনে আসা-যাওয়া করা ট্রলারগুলোকে সতর্কভাবে চলাচলের জন্য বলা হয়েছিল। আমরা সব সময় সীমান্ত পরিস্থিতি নজরে রাখছি। আরটিভি/এএএ-টি   
মিয়ানমার থেকে ১৯ টন চাল এসেছে টেকনাফ স্থলবন্দরে
মিয়ানমারে মংডু শহর থেকে প্রায় দুই বছর পর প্রথম চালানে ১৯ টন চাল ভর্তি একটি ট্রলার কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরের জেটিতে এসে পৌঁছেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ট্রলারটি টেকনাফ স্থলবন্দরে আসে।  বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দর পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ল্যান্ড পোট টেকনাফ লিমিটেডের ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর মেসার্স মেসার্স নিউ বড় বাজার শপিংমল ২৩৭ টন চাল আমদানি করা হয়েছিল। এরপর মিয়ানমার থেকে আর কোনো ধরনের চাল আমদানি হয়নি। দীর্ঘ প্রায় ২ বছর পরে মেসার্স জিন্না অ্যান্ড ব্রাদার্সের নামে চাল ভর্তি একটি ট্রলার স্থলবন্দরে এসে পৌছায়। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স জিন্না অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকার শওকত আলী চৌধুরী বলেন, মোহাম্মদ সেলিম নামে একজন স্থানীয় ব্যবসায়ী ১৯ টন চাল নিয়ে এসেছেন। তবে খাদ্য অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত ১০২ জন ব্যবসায়ীর অনুমতির কাগজপত্রে জটিলতা থাকায় এখনই চালগুলো সরবরাহ করা যাচ্ছে না। টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা বি এম আব্দুল্লাহ আল মাসুম বলেন, মংডু শহর থেকে ১৯ টন চাল নিয়ে একটি ট্রলার স্থলবন্দরের জেটিতে নোঙর করেছে। আইজিএম জমা দিলে পণ্য খালাসের পাশাপাশি সরবরাহের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আরটিভি/এমকে/এআর