• ঢাকা শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১
logo
‘আব্বা মারা যায়তাম তাড়াতাড়ি ট্যায়া দাও’, ভিডিও সম্পর্কে যা জানা গেল
এবার রেস্তোরাঁর সাইনবোর্ডে ভেসে উঠল ‘ছাত্রলীগ ভয়ঙ্কর রূপে ফিরবে’
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি রেস্তোরাঁর ডিজিটাল সাইনবোর্ডের ডিসপ্লেতে এবার ভেসে উঠল—‘ছাত্রলীগ ভয়ঙ্কর রূপে ফিরবে, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের থাইংখালী বাজারের সাইফ হোটেল নামের রেস্তোরাঁয় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, থাইংখালী বাজারের রেস্তোরাঁ সাইফের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে লেখাটি দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে এসে সাইনবোর্ডটি খুলে ফেলেন। রেস্তোরাঁ মালিক বেলাল উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোছাইন গণমাধ্যমকে বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে সাইনবোর্ডসহ রেস্তোরাঁ মালিককে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় কারা জড়িত তা বের করতে তদন্ত করা হচ্ছে। হোটেল মালিককে জিজ্ঞেসবাদ করা হচ্ছে। ঘটনায় জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আরটিভি/এএএ-টি   
রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
উখিয়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারের উখিয়ায় চুরির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, ২ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
৩ ঘণ্টার চেষ্টায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন নিয়ন্ত্রণে
কক্সবাজারে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুড়ছে শত শত বসতঘরসহ নানা স্থাপনা। ৩ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিটের পাশাপাশি স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের লম্বাশিয়া ১-ওয়েস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-ব্লকে এ ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ওসি মো. আরিফ হোসাইন। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে সংশ্লিষ্টরা ব্যস্ত থাকায় আগুন সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি। স্থানীয়দের বরাতে আরিফ হোসাইন বলেন, দুপুরে উখিয়ার লম্বাশিয়া ১-ওয়েস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-ব্লকের একটি বসতঘরে আকস্মিক আগুন লেগে যায়। এতে আগুন ক্যাম্পটির আশপাশের বসতঘরসহ অন্যান্য স্থাপনায় মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়দের খবর পেয়ে উখিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন থেকে ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালায়। পরে সেখানে কক্সবাজার ও টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের আরও ৩টি ইউনিট। ফায়ার সার্ভিস কর্মিদের পাশাপাশি আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকরা। দুপুর ২টা পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।  ওসি আরিফ হোসাইন বলেন, স্থানীয়রা ধারণা করছেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট অথবা রান্নার কাজে ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে। কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে তা জানতে ফায়ার সার্ভিস কর্মিদের পাশাপাশি পুলিশও কাজ করছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেউ হতাহত এবং কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানান আরিফ হোসাইন। আরটিভি/এমকে
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট কাজ করছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে এ আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বা হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের উপসহকারী পরিচালক মো. তানহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট কাজ করছে। আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় নিয়ন্ত্রণে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। চেষ্টা চলছে, আশা করছি দ্রুতই নিয়ন্ত্রণে আনার সম্ভব হবে।  উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোসেন বলেন, কুতুপালং ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই মুহূর্তে ফায়ার সার্ভিস আগুন নেভাতে কাজ করছে। কিন্তু বাতাসের কারণে চারদিকে আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। তবে কিভাবে আগুন ধরেছে, সেটি এখনও জানা যায়নি।  তিনি আরও বলেন, আমাদের পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে গেছে। আরটিভি/আইএম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শিশু নিহত, জীবিত উদ্ধার ২
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে মাটিচাপায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় দুই শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উখিয়া উপজেলার ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-১২ ব্লকে এ ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বী। নিহত মো. ছৈয়দ উল্লাহ (১০) উখিয়ার ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ-১৬ ব্লকের ইমাম হোসেনের ছেলে। এ সময় জীবিত উদ্ধার করা হয়, উখিয়ার ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকের বাসিন্দা মোহাম্মদ তৈয়বের ছেলে সৈয়দ নূর (১৫) এবং একই ক্যাম্পের এ-৩ ব্লকের মো. জুনায়েদ এর ছেলে এনায়েত রহমান (৬)। স্থানীয়দের বরাতে খন্দকার ফজলে রাব্বী বলেন, ‘সকালে উখিয়ার ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-১২ ব্লকের একটি খাড়া পাহাড়ের খাদের নিচে স্থানীয় কিছু সংখ্যক শিশু-কিশোর খেলাধুলা করছিল। এক পর্যায়ে পাহাড়ের চূড়া থেকে বড় এক খণ্ড মাটি আকস্মিক ধসের ঘটনা ঘটে। এতে তিন শিশু মাটিচাপা পড়ে।  তিনি বলেন, ‘এতে তিন শিশু মাটিচাপা পড়লে ঘটনাস্থলে একজনের মৃত্যু হয়। পরে মাটি সরিয়ে স্থানীয়রা দুই শিশুকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ক্যাম্প সংলগ্ন স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়।’ এপিবিএনের পুলিশ সুপার বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাহাড়গুলো বেলে মাটির প্রকৃতির। তাছাড়া পাহাড়গুলো এখন পুরোপরি বৃক্ষশূন্য। এতে পানি ধরে রাখার ক্ষমতা না থাকায় এবং শুষ্ক মৌসুম হওয়ায় আকস্মিক এই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’ নিহত শিশুর মরদহে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে, জানান খন্দকার ফজলে রাব্বী। আরটিভি/এমকে/এআর
রোহিঙ্গা শিবিরে ফের আগুন, পুড়ল ৫ স্থাপনা
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়েছে এনজিও সংস্থার একটি ট্রেনিং সেন্টারসহ পাঁচটি স্থাপনা।  রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৫ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। উখিয়া থানার ওসি আরিফ হোসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, দুপুর ১টার দিকে উখিয়ার ৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৫ ব্লকের এনজিও সংস্থার একটি ট্রেনিং সেন্টারে আকস্মিক আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে আগুন আশপাশের স্থাপনাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা ঘটনাটি উখিয়া ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তিনি বলেন, স্থানীয়দের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আধাঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হয়েছে একটি ট্রেনিং সেন্টারসহ পাঁচটি স্থাপনা। ওসি আরও বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ট্রেনিং সেন্টারটিতে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তারপরও আগুনের সূত্রপাতের কারণ জানতে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি পুলিশ কাজ করছে। এ দিকে প্রাথমিকভাবে একটি ট্রেনিং সেন্টারসহ ৫টি স্থাপনা ভস্মিভূত হওয়ার তথ্য দিলেও আগুনে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নিরূপণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ করছেন বলেও ওসি জানান। আরটিভি/এমকে
দেশে ফিরে যেতে উখিয়ায় রোহিঙ্গা তরুণদের সমাবেশ
নিজ দেশে ফিরে যেতে সমাবেশ করেছে রোহিঙ্গা তরুণরা। কক্সবাজারের উখিয়ার ক্যাম্প সংলগ্ন মাঠে ইয়ুথ মুভমেন্ট ফর আরাকান এ সমাবেশের আয়োজন করে। শনিবার (২৩ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক সিরাজ আমিন। রোহিঙ্গা নেতা মাস্টার দিল মোহাম্মদ বলেন, সমাবেশে সব রোহিঙ্গাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে ও আরাকানে ফিরে যেতে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়।  মিয়ানমারের ফিরে যেতে তরুণরা ক্যাম্পে আরও সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কার করার কথা জানান তিনি। দুপুরে সমাবেশটি শেষ করা হয়। এ বিষয়ে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক সিরাজ আমিন বলেন, রোহিঙ্গা যুবকরা ক্যাম্পে একটি সমাবেশ করেছেন। সমাবেশটি দুপুরের দিকে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য এপিবিএন পুলিশের টিম জোরদার করা হয়েছে। আরটিভি/এমকে