• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক আবুল হোসেন গ্রেপ্তার
মসজিদে আজান দেওয়ার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু
ফেনীতে মসজিদে আজান দেওয়া অবস্থায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মোহাম্মদ ছায়েদ উল্লাহ (৫০)। রোববার (৯ জুন) ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চর চান্দিয়া ইউনিয়নের লন্ডনীপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। জানা যায়, নিহত মোহাম্মদ ছায়েদ উল্লাহ ওই এলাকার হাফেজ আবদুর রশিদ বাড়ির মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে। রোববার রাত ১০টায় জানাজা শেষে মরহুমের মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, মুয়াজ্জিন না থাকায় স্থানীয় মসজিদে দুপুর ১টায় আজান দিচ্ছিলেন ছায়েদ উল্লাহ। হঠাৎ আজানের শব্দ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে দেখেন ছায়েদ উল্লাহ মসজিদের মেঝেতে পড়ে আছেন। এ সময় মাইক্রোফোনটি তার বুকের ওপর পড়েছিল। তাৎক্ষণিক আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে উদ্ধার করে সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রতিবেশী কাওসার আলম বলেন, ছায়েদ উল্লাহর বুকের ওপর পড়ে থাকা মাইক্রোফোন সরানোর সময় আমার শরীর বিদ্যুৎস্পর্শ করে। এতে আমি ভয় পেয়ে যাই। আজানের সময় বজ্রপাতে মাইক্রোফোন বিদ্যুতায়িত হয়ে ছায়েদ উল্লাহর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করেন কাওসার। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সোনাগাজী মডেল থানার ওসি সুদ্বীপ রায় পলাশ। তিনি বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তি মসজিদে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন। রাতেই জানাজা শেষে মরদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ে বিয়ের ধুম
নুসরাত হত্যায় বিভাগীয় দায় থেকে অব্যাহতি পেলেন এসপি জাহাঙ্গীর
কাজের সময় ১০ তলা ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
যে ব্রিজে উঠতে হয় সাঁকো দিয়ে
মোটরসাইকেল চুরি করে দুই ইউপি সদস্য কারাগারে
মোটরসাইকেল চুরির মামলায় সোনাগাজী উপজেলার ৯নং নবাবপুর ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা আলী আশরাফ সোহেল (৫০) ও ৮নং আমিরাবাদ ইউপি সদস্য গোলাম কিবরিয়া শামীমকে (৫১) কারাগারে পাঠিয়েছেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত সোনাগাজী। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সোনাগাজী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে ফেনীর কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ প্রদান করেন।   মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী সালেহ উদ্দিন আহমেদ শিমুল জানান, সোনাগাজী উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের বাখরিয়া গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে সোনাগাজী বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ আল নোমান (গাজী নোমান) বাদী হয়ে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও সোনাগাজী আমলী আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই ফেনীকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেন। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পিবিআই সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদসহ ব্যাপক তদন্ত করলেও আদালতে পাঠানো রিপোর্টে বাদী অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে নারাজি দেন। পরে আদালত মামলাটি পুনরায় সোনাগাজী মডেল থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিলে মডেল থানার উপপরিদর্শক এসআই মাহবুব আলম সরকার মামলাটি পুনরায় তদন্ত করে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনায় দুই ইউপি সদস্য ও আরও ৩ জনের সংশ্লিষ্টতা পেয়ে আদালতে তদন্ত রিপোর্ট প্রদান করে। পরে আদালত তদন্ত রিপোর্টটি আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, সোনাগাজী পৌরসভার রাকিব প্লাজার ‘ব্লু ড্রিম’ নামক প্রতিষ্ঠানের মালিক গাজী নোমান ২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর দুপুরের দিকে মার্কেটের নিচে মোটরসাইকেল রেখে দোকানে যায়। বিকেল প্রায় ৪টার দিকে দোকান থেকে নেমে নিচে এসে দেখে তার মোটরসাইকেলটি চুরি হয়ে যায়। এ সময় খোঁজখবর নিয়ে না পেয়ে আশপাশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে মোটরসাইকেল চোর ও চক্রের সদস্যদের পরিচয় শনাক্ত করে গাজী নোমান বাদী হয়ে আমিরাবাদ ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া শামীম, নবাবপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের মৃত মাস্টার জাফর আহম্মদের ছেলে আলী আশ্রাফ সোহেল মেম্বার, ফেনী সদর উপজেলার দক্ষিণ ফরহাদ নগরের মৃত আলি আহম্মদের ছেলে মিন্টু মিয়াসহ আরও তিনজনের পরিচয় শনাক্ত করে আন্তঃজেলা চোর চক্রের সংঘবদ্ধ সদস্যদের নাম উল্লেখ করে তাদের আসামি করে মামলা করেন। মামলার বাদী গাজী নোমান জানান, আমি ন্যায়বিচার ও দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে মামলা করেছি। আশা করছি, চোরচক্রের সদস্যদের কঠিন বিচার ও আমি ন্যায়বিচার পাবো। আসামিদের কারাগারে পাঠানোর পর থেকে বিভিন্ন মহল থেকে আমাকে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে। এতে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
ঠান্ডায় মারা গেল খামারির ১০৫ ছাগল
ফেনীর সোনাগাজীতে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে এক খামারির ১০৫টি ছাগল মারা গেছে।  চলতি মাসে উপজেলার চর খোয়াজ এলাকায় এসব ছাগলের মৃত্যু হয়। শহীদুল ইসলাম নামের ওই খামারি পুঁজি হারিয়ে পাগলপ্রায় হয়ে পড়েছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কর্মকর্তা নেবু লাল দত্ত। তিনি জানান, শীতকালে অপরিচ্ছন্ন ও খোলা স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে ছাগলগুলোকে রাখায় ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে সেগুলোর মৃত্যু হয়েছে।  ছাগলের মৃত্যুর বিষয়ে খামারি শহীদুল ইসলাম জানান, তার প্রধান পেশা গরু-ছাগল পালন। আগে ছয়-সাতটি গরুর খামার থাকলেও ২০১৮ সালে সাড়ে আট লাখ টাকা খরচ করে ৩০টি ছাগল দিয়ে ছাগলের খামার শুরু করেন। ধীরে ধীরে ছাগলগুলো বাচ্চা দিয়ে খামার ভরপুর হয়ে ওঠে। ৩০টি ছাগল থেকে তার খামারে প্রায় দেড়শো ছাগলের খামার হয়। পরে গত কোরবানির ঈদে ৪০টি ছাগল বিক্রি করে দেন। এরপর খামারে থাকা ১১০টি ছাগলকে লালন-পালন করেন। চলতি মাসের শুরুতে হঠাৎ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে ছাগলগুলো। কোনোটা দাঁড়াতে পারছিল না ও খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়। কিছু ছাগলের মুখ দিয়ে লালা ঝরতেও দেখা যায়। তিনি আফসোস করে বলেন, সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় চিকিৎসকের মাধ্যমে ছাগলগুলোকে চিকিৎসা করান। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। মৃত ছাগলগুলোর মধ্যে দুটিকে ফেনীর আঞ্চলিক পশু হাসপাতালে নিয়ে ময়নাতদন্ত করা হয়। ময়নাতদন্তে ছাগলের মধ্যে কোনো রোগের লক্ষণ পাওয়া যায়নি। মারা যাওয়া ছাগলগুলোকে গর্ত করে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে।
সোনাগাজীতে হেলিকপ্টারে চড়ে প্রবাসীর বিয়ে
ঘোড়ায় চড়ে স্বপ্নের রাজপুত্র এসে নিয়ে যাবে রাজকন্যাকে গল্পকথায় এমন উপমার দেখা হরহামেশাই মেলে। তবে যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে একালের রাজকন্যাদের বিয়ের গল্পরও আধুনিকায়ন হয়েছে। এখন রাজকন্যাদের স্বপ্নের রাজপুত্র আর ঘোড়ায় চড়ে নয়, আসেন হেলিকপ্টারে চড়ে। একালের এমনই এক রাজপুত্রের দেখা মিলল ফেনী জেলার সোনাগাজী পৌরসভার তুলাতলি গ্রামে।  সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে তুলাতলি মাঠে এসে নামল এমনই একটি হেলিকপ্টার। চারপাশে ততক্ষণে বেশ ভিড় জমে উঠেছে। কিছুক্ষণ পর আকাশযান থেকে নেমে এলেন বর স্পেন প্রবাসী ইসরাফুল আলম।  লালগালিছা অতিক্রম করে পাশেই অপেক্ষা করা ফুল দিয়ে সাজানো বিয়ের গাড়িতে ওঠেন বর। তাতে চড়েই রাজকন্যাকে আনতে জারা কমিউনিটি সেন্টারে গেলেন স্বপ্নের রাজপুত্র।  বর-কনের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, হেলিকপ্টারে চড়ে আসা বর উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের নাজিরপুর গ্রামের স্পেন প্রবাসী মো. আলমগীর হোসেন ও রোকেয়া বেগম দম্পতির একমাত্র ছেলে মো. ইসরাফুল আলম রিফাত। আর কনে হলেন সোনাগাজী পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের তুলাতলি গ্রামের কুয়েত প্রবাসী মাঈন উদ্দিন মানিক ও নুর নাহার বেগম দম্পতির মেয়ে খাদিজাতুল কোবরা নিঝুম। বিয়ের এই মুহূর্তটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ও গ্রামবাসীর মাঝে উৎসবের আমেজ ছড়াতে দুই লাখ দশ হাজার টাকা দিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করেছেন বর পক্ষ। মাঠে হেলিকপ্টারটি যতক্ষণ ছিল, ততক্ষণই চারপাশে ছিল উৎসুক জনতার উপচেপড়া ভিড়। নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিলেন সোনাগাজী মডেল থানার একদল পুলিশ।  সরেজমিনে দেখা যায়, হেলিকপ্টারে করে আসা বরকে দেখার জন্য আশপাশের অনেকেই ভিড় জমান মাঠে। বিশ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বর-কনের। বর ও কনে পক্ষের দুই হাজার ১০০ জন অতিথির ভোজন শেষে বিকেল সাড়ে চারটায় কনেকে নিয়ে বর ফের চড়লেন হেলিকপ্টারে। কনের বাড়ি থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ছিল বরের বাড়ি। সেখানে কনেকে বরণ করে নেন শ্বশুর বাড়ির লোকজন।   বরের ভগ্নিপতি মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, বিয়ের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বাবা-মার একমাত্র ছেলে হিসেবে বিয়েতে হেলিকপ্টার ভাড়া করা হয়।  কনের বাবা মাঈন উদ্দিন মানিক বলেন, বরের পক্ষ থেকে আমাকে বিষয়টি জানানো হলে আমিও গ্রামবাসীর মাঝে উৎসবের আমেজ ছড়াতে হেলিকপ্টার ভাড়ার ব্যাপারে সম্মত হই। নবদম্পতির জন্য আমি সবার কাছে দোয়া চাই। 
ফেনীতে জাল ভোটের অভিযোগে আটক ১৪
ফেনীর সোনাগাজীর নবাবপুর অ্যাডভোকেট বেলায়েত হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগে প্রিজাইডিং অফিসার আমির হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ সময়ে জাল ভোটের অভিযোগে ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে।  এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিম উল্লাহ বলেন, প্রিজাইডিং অফিসার উপরের নির্দেশে জাল ভোট দিচ্ছে। প্রতিবাদ করলে উত্তেজনা দেখা  দেয়। এ ব্যাপারে প্রিজাইডিং অফিসার আমির হোসেন জানান, অল্পের জন্য রক্ষা পেলাম। আমার গায়ে হাত তুলতে উদ্যত হন তিনি। আমি ৩৬ বছর যাবত ভোটের দায়িত্ব পালন করেছি। কখনো এ পরিস্থিতির শিকার হইনি।   ফেনী ৩ আসনের তৃণমূলের প্রার্থী সোনালী আশ প্রতীকের আজিম উদ্দিন জানান, প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে জাল ভোট ও অনিয়মের হচ্ছে। এদিকে সোনাগাজী ও ফুলগাজী, ছাগলনাইয়াতে জাল ভোট ও অনিয়মের অভিযোগ ১৪ জনকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার জাকির হাসান। 
ভোটকেন্দ্রে আগুন, অফিসের পিয়ন গ্রেপ্তার
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চর সাহাভিকারী উচ্চবিদ্যালয়ের একটি কক্ষে আগুন দেওয়ার ঘটনায় স্কুলটির অফিসের পিয়ন আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। স্কুলটি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র হওয়ায় আগুনের বিষয়টি সর্বত্র আলোচনায় ছিল। আরও পড়ুন : দুই ট্রাকের সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের    শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) রাত ১১টায় আবু বক্করকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফেনীর পুলিশ সুপার জাকির হাসান।  পুলিশ সুপার জানান, ঘটনাটি নির্বাচনী নাশকতা নয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির দ্বন্দ্বের জেরে অফিসের পিয়ন নিজেই কক্ষে আগুন দিয়েছে। ঘটনাটি রাজনৈতিক খাতে প্রবাহিত করতেই সে এই সময়কে বেছে নিয়েছে। সে ডকুমেন্টস নষ্ট করতে এই পথ বেছে নিয়েছিল। আরও পড়ুন : সড়ক থেকে ৪টি বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার   এর আগে, শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে চর সাহাভিকারী উচ্চবিদ্যালয়ের একটি ভবনে আগুন দেওয়া হয়। আগুনে বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনের আসবাবপত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে যায়। তবে আগুন লাগার আধঘণ্টার মধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে কয়েক লাখ টাকার সম্পদ পুড়ে নষ্ট হয়।