• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
দুর্বৃত্তের গুলিতে ৩ ইউপিডিএফ কর্মী নিহত, সড়ক অবরোধের ডাক
পানছড়িতে অবৈধ সুপারেনটেনডেন্ট নিয়োগের প্রতিবাদে মানববন্ধন
পানছড়ি ইসলামিয়া সিনিয়র আলিম মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট পদে অবৈধ নিয়োগ বাতিল ও দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রতিকারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মানববন্ধন থেকে মাদরাসার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা এই অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে মাদরাসার দীর্ঘদিনের সুনাম ও শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবি জানান। শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুর ২টায় মাদরাসা প্রাঙ্গণে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আয়োজিত এ মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, এলাকাবাসী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।  জানা যায়, নিয়োগ বোর্ড নাম মাত্র পরীক্ষা নিয়ে সুপার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ আবুল কাশেমকে। নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন না মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার। মানা হয়নি শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগ সম্পর্কিত সুপারিশ। ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কে এম রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত এক স্মারকে বলা হয়, নিয়োগ পরীক্ষা অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মাদরাসায় অনুষ্ঠিত হতে হবে। তবে এই নিয়োগে মানা হয়নি এই শর্ত। পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে নাম মাত্র এই নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামের ছিপাতলি মাদরাসায়। তাছাড়া অভিযোগ রয়েছে সুপারিনটেনডেন্ট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি কোনো জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিকে প্রকাশ করা হয়নি। নামমাত্র অখ্যাত একটি পত্রিকায় প্রকাশ করার কারণে অনেক চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি।  মানববন্ধনে বক্তারা সম্প্রতি আইন না মেনে গোপনে অধ্যক্ষের পরিবর্তে সুপার নিয়োগ দেওয়া, শিক্ষার্থীরা নিজস্ব কেন্দ্রে বসে পরীক্ষায় অংশ নিলেও ফলাফলে অবস্থান উপজেলার সর্বনিম্নে থাকা, রাতের অন্ধকারে নিজের পছন্দের লোকদের দিয়ে কমিটি গঠন করা, দীর্ঘ দশ বছরের অধিক সময় ধরে অডিট না হওয়াসহ নানা অনিয়মের কথা তুলে ধরেন। এ সময় তারা মাদরাসার ল্যাপটপ চুরি হলেও অদৃশ্য কারণে থানায় জিডি না করা ও  প্রণোদনার টাকা বিতরণে ব্যাপক অনিয়মেরও অভিযোগ তুলে ধরেন। বক্তারা অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে নীতিমালার আলোকে অধ্যক্ষ নিয়োগ করে এই প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরভাবে পরিচালনা করার স্বার্থে শিক্ষামন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পানছড়ি প্রেসক্লাবের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পানছড়ির দুর্গম এলাকায় ৩ বিজিবির মানবিক সহায়তা
পানছড়িতে ইউপিডিএফ সমর্থককে গুলি করে হত্যা
পানছড়িতে রাতের আঁধারে করাত কলে আগুন
পানছড়িতে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে ঝুলন্ত অবস্থায় অলেন্দ্র ত্রিপুরা (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পানছড়ি থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের যৌথ খামার এলাকার থৈও মারমার টিলা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। নিহত অলেন্দ্র ত্রিপুরা উপজেলা সদরের যৌথ খামার এলাকার বাসিন্দা। নিহতের স্ত্রী জানান, সর্বশেষ দুপুর ১২টার দিকে তার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে। তারপর গোসল করার কথা বলে চলে যায়। কিন্তু বেশ কিছু সময় পার হওয়ার পর ফিরে না এলে খুঁজে দেখি জঙ্গলের ভেতর মৃত অবস্থায় গাছের সঙ্গে ঝুলে আছেন আমার স্বামী। নিহতের ছেলে মনা ত্রিপুরা জানান, আমার বাবার মানসিক সমস্যা আছে। হয়তো সে কারণে এমনটা করেছে। পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল আজম আরটিভিকে জানান, আমরা সুষ্ঠু প্রতিবেদনের জন্য আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মরদেহকে জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করবো।
আরটিভিতে সংবাদ প্রকাশ : বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের পাশে বিজিবি
আরটিভিতে সংবাদ প্রকাশের পরপরই ভাগ্যের দরজা খুলে বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের। সংবাদ প্রকাশের ঠিক দু-দিনের মাথায় আর্থিক সহযোগিতা করে পানছড়ি ৩ বিজিবি।  ঠিক দু-দিন আগেই আরটিভিতে প্রকাশিত হয় বয়োবৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের কয়লা তৈরির গল্প। হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে প্রতিবন্ধী বৃদ্ধ স্বামীর সংসারে হাল ধরেছিলেন তিনি। আর সে থেকেই ৩৫ বছর ধরে কয়লা বানিয়ে সংসার চালান এ সংগ্রামী নারী।  তার এমন অভাবের গল্প নজরে আসে পানছড়ি ৩ বিজিবির। ঠিক দুদিনের মাথায় সহযোগিতার হাত বাড়ায় জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল এ কে এম আরিফুল ইসলাম। ১০ হাজার টাকার একটি খাম তুলে দেন ফাতেমা বেগমের হাতে। শুধু তাই নয় এলাকার হতদরিদ্র ও দুঃস্থ আরও দুটি পরিবারকে ঢেউটিন এবং একটি বিদ্যালয়ের আর্থিক সংস্কার করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করেন ৩ বিজিবি। বিজিবির এমন উপহার পেয়ে খুশি বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমসহ সকলেই। এ বিষয়ে ফাতেমা বেগম বলেন, বিজিবির এমন উপহারে আমি খুব খুশি হয়েছি। এখন আরও বেশি করে কয়লা উৎপাদন করে ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবো। ৩ বিজিবি জোন কমান্ডার এ কে এম আরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের এমন সামাজিক কার্যক্রম সবসময়ই অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই সকলেই ভালোভাবে বেঁচে থাকুক এ পৃথিবীতে। এ সময় মেডিকেল অফিসার ক্যাপ্টেন মো. মশিউর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ির পিছিয়ে পড়া গ্রাম এখন মডেল ভিলেজ
খাগড়াছড়িতে সাঁওতাল সম্প্রদায়কে পিছিয়ে পড়া জাতি থেকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানামুখী সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। আধুনিক গ্রাম গঠনে এমন কোনো অংশই বাকি নেই এই গ্রামে। ফলে নতুনত্বে ফিরেছে গ্রাম, পরিচিতি পেয়েছে মডেল ভিলেজ হিসেবে।  বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হলো সাঁওতাল সম্প্রদায়। এই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর একটি অংশ বসবাস করে খাগড়াছড়ির পানছড়িতে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের বড় সাঁওতাল পাড়া নামক গ্রামেই তাদের বসবাস।  কিছুদিন আগেও যাদের ছিলোনা মাথা গোঁজার ঠাঁই, ছিলোনা পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা, ছিলোনা পান করার মতো বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, আজ সেই গ্রাম পরিপূর্ণতা পেয়েছে মডেল ভিলেজ হিসেবে।  কী নেই এই গ্রামে। ৭৮ পরিবারের মাঝে সরকারিভাবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পেয়েছে ২৭টি পরিবার। এবং জেলা পরিষদ, ইউএনডিপি, রেড ক্রিসেন্ট ও উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় এ এলাকার প্রত্যেকটি ঘরে তৈরি করে দেওয়া হয়েছে স্যানিটারি ল্যাট্রিন। রয়েছে সোলার প্যানেলের সাহায্যে পানি তোলার ব্যবস্থা। যার সংযোগ রয়েছে প্রত্যেকটি বাড়ির আঙ্গিনায়। ২০টি পরিবারকে দেওয়া হয়েছে গবাদি পশু, রয়েছে শিশুদের পাশাপাশি বয়স্ক শিক্ষারও ব্যবস্থা আর কাঁচা রাস্তা থেকে এখন পরিপূর্ণ ইট-সোলিং। তাদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা ‘সাঁওতালি বর্ণমালা’। গ্রামে রয়েছে পাঠাগার। রয়েছে কৃষিজ জমি, বাড়ির এক কোণে জৈব সার তৈরির অবকাঠামো, রয়েছে মৌ-চাষের সামগ্রী। উপকারভোগী জুনিয়া সাঁওতাল বলেন, একসময় বৃষ্টি এলে রাতে ঘুমাতে পারতাম না, ঘরে বৃষ্টি পড়তো। আর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আমাদেরকে একটি ঘর উপহার দেওয়ায় নিশ্চিন্তে জীবনযাপন করছি। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা চির কৃতজ্ঞ।  এলাকার পাঠাগার সম্পাদক আকাশ সাঁওতাল বলেন, উন্নয়ন বোর্ড, ইউএনডিপি, রেড ক্রিসেন্ট, পার্বত্য জেলা পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদ সহযোগিতা করায় আমরা এখন নির্বিঘ্নে এলাকায় চলাচল করতে পারি। এক সময় অসুস্থ রোগীকে কাঁধে বয়ে নিয়ে যেতে হতো। এখন গাড়ি আমাদের ঘরের সামনে পৌঁছায়। মডেল ভিলেজ সভাপতি মিলন সাঁওতাল বলেন, সরকারসহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতায় এখন আমরা স্বাবলম্বী। আগামীতেও এমন সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে আমরা আরও উন্নত জীবনযাপন করতে পারবো।
পানছড়িতে উপজেলা প্রকৌশলী ও ঠিকাদারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে ঠিকাদার ও উপজেলা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায়, পানছড়ি উপজেলার তালুকদার পাড়া সড়কে কাজের অনিয়ম, দুর্নীতি ও দীর্ঘ ১ বছর যাবৎ কাজ বন্ধ রেখে জনসাধারণের চলাচলের ব্যাঘাত করার প্রতিবাদ জানাতে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল খালেক ও ঠিকাদার তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে এ মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর অভিযোগ দীর্ঘ ১বছর পার হলেও সড়কটির কাজ পরিপূর্ণ করেননি উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা প্রকৌশলী আব্দুল খালেক। এসময় এলাকাবাসী মানববন্ধনে অংশগ্রহন করে জানায়, আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সড়কটি তৈরি করে না দিলে ১১ ফেব্রুয়ারি প্রকৌশলী আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল করে উপজেলা পরিষদ ঘেরাও করা হবে। মানববন্ধনে বক্তব্যকালে অত্র এলাকার ইউপি সদস্য করিম বলেন, আমরা বারবার উপজেলা প্রকৌশলীকে কাজের তাগিদ দিয়েছি। কিন্তু উপজেলা প্রকৌশলী ও ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে অত্র এলাকার জনদুর্ভোগ বেড়েই চলছে। তিনি আরও বলেন, আমাদের রাস্তাটি কাজ সম্পন্ন করতে না পারলে আমাদের রাস্তার পূর্বের ন্যায় ইটসোলিং বিছিয়ে দিন।  সাবেক ইউপি সদস্য জয় প্রসাদ দেব বলেন, এই এলাকার অনেক ছাত্রছাত্রী আছেন, যারা স্কুল-কলেজ ও মাদরাসায় পড়াশোনা করেন। তা ছাড়া বাজারকেন্দ্রিক এলাকা হওয়ায় এখানে চলাচলের মাত্রা বেশি। ঠিকাদার ও প্রকৌশলী একটি বছর পার হয়ে গেলেও সড়কটি তৈরি করে দিচ্ছেন না। বারবার তাদের তাগাদা দেওয়া হলেও সড়কটি করে দিচ্ছেন না। যদি এমন হয় তবে আগামী ১০ তারিখ পর্যন্ত সময় দিলাম। ১০ তারিখের ভেতর সড়কটি পরিপূর্ণ করা না হলে আগামী ১১ তারিখ আমরা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল বের করে উপজেলা পরিষদ ঘেরাও করবো। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল খালেকের মন্তব্য জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এবং ঠিকাদার তাজুল ইসলামকেও একাধিকবার ফোন করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। 
পানছড়ি বাজার বয়কট সাময়িক স্থগিতের সিদ্ধান্ত
স্থানীয় প্রশাসনের অনুরোধে পানছড়ি বাজার বয়কট সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছে আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফ। গত ১১ ডিসেম্বর খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার অনিলপাড়ায় ইউপিডিএফের ৪ নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে ইউপিডিএফ পানছড়ি ইউনিট খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বাজার বয়কট কর্মসূচি ঘোষণা করে। আর সে থেকেই লোকসানের মুখে পড়েছিলো বাজারের ব্যবসায়ীরা। এতে দুর্ভোগে পড়েন ভোক্তারাও। তবে এবার প্রশাসনের অনুরোধে বাজার বয়কট সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছে আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফ। স্থানীয় প্রশাসনের অনুরোধের প্রেক্ষিতে এবং সাধারণ পাহাড়ি-বাঙালি জনগণের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে উক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানায় ইউপিডিএফ পানছড়ি ইউনিটের সংগঠক অপু ত্রিপুরা। সোমবার প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের নিরন চাকমা স্বাক্ষরিত সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়। সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত বাজার বয়কট কর্মসূচি স্থগিত থাকবে।  উক্ত সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ করা না হলে বা দাবি পূরণে দৃশ্যমান অগ্রগতি পরিলক্ষিত না হলে বাজার বয়কট পুনরায় চলবে বলেও জানিয়েছে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সংগঠনটি।