• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ব্যবসায়ী 
ইউনুস সরকারের ওপর বিএনপির সমর্থন রয়েছে: খোকন
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, বর্তমান ইউনূস সরকারের প্রতি ছাত্র-জনতার পাশাপাশি বিএনপির সমর্থন রয়েছে। শনিবার সকালে (১৬ নভেম্বর) সোনাইমুড়ী সরকারি কলেজ মাঠে জাতীয় বিপ্লব ও গণসংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ ও র‌্যালিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, আমলাতন্ত্রের মধ্যে এখনও আওয়ামী লীগের কিছু লোক রয়েছে, যে কারণে এখনও নির্বাচনের কোনো প্রস্তুতি শুরু হয়নি। তাদের উৎখাত করে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিগত ১৬ বছরে সোনাইমুড়ী উপজেলায় ২২ জন বিএনপির নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়েছে। চারজনকে গুম করা হয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মী পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। এসবের বিচার করতে হবে। জাতীয় বিপ্লব ও গণসংহতি দিবস উপলক্ষে একটি শোভাযাত্রা বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সোনাইমুড়ী বাইপাসে টার্মিনালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মিলিত হয়। সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আনোয়ারুল হক কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক দিদার হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন সানি, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব সৈয়দ রেজায়ে রাব্বি মাহবুব, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জসিম উদ্দিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। আরটিভি/এমএ-টি
সোনাইমুড়ীতে জামায়াতের ইউনিয়ন কর্মী সম্মেলন 
বাল্যবিয়ে পণ্ড, কনের চাচাকে জরিমানা
গ্যারেজে মিলল ৮ কেজি গাঁজা, আটক ১
বৃদ্ধ বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করল ছেলে
মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টা, বাবা গ্রেপ্তার
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মো. মানিক ওরফে ঢাকাইয়া (৪৫) উপজেলার নদনা ইউনিয়নের উত্তর শাকতলা গ্রামের মৃত এনায়েত উল্যাহ খোকনের ছেলে।   রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।  এর আগে শনিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নদনা ইউনিয়নের শাকতলা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।   মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ আগস্ট ভোরের দিকে ভিকটিম (১৬) তার শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। অভিযুক্ত মানিক ওরফে ঢাকাইয়া চুপিসারে ভিকটিমের শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেন। এরপর ভিকটিমের শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন এবং ভিকটিমকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ওই সময় ভিকটিম চিৎকার শুরু করলে ভিকটিমের মা শয়ন কক্ষে এসে ভিকটিমকে আসামির কবল থেকে উদ্ধার করেন। তখন আসামি এ বিষয়ে কাউকে কোন কিছু বললে ভিকটিম ও তার মাকে প্রাণে হত্যার হুমকি দেন। সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এ ঘটনায় শনিবার বিকেলের দিকে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে তার স্বামীকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। 
বিলে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী পৌরসভার একটি বিল থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই যুবকের সঙ্গে থাকা মোবাইলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে তার নাম আবুল বাশার (২২)। তার বাড়ি ময়মনসিংহে।  শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সোনাইমুড়ীর বরলা এলাকার রেললাইনের পশ্চিম পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।  নিহত আবুল বাশার ময়মনসিংহ জেলার দোবাউরা থানার দুধনই এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।  স্থানীয়রা জানান, বিকেলে বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশের একটি বিলের মধ্যে ভাসমান অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ দেখতে পায় লোকজন। বিষয়টি থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে। তবে ঘটনাস্থলে কেউ মরদেহটি শনাক্ত করতে পারেনি।  সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। প্রথমে নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া না গেলেও তার পরনের লুঙ্গিতে গুজানো থাকা মোবাইলের সূত্র ধরে পরবর্তীতে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।  তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে সে এ এলাকায় শ্রমিকের কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে বন্যার সময় মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে, মৃতদেহের অবস্থা দেখে বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি ৩–৪ দিন আগের হবে। ময়মনসিংহ থেকে নিহতের পরিবারের সদস্যরা আসছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মৃতদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নোয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিকে গুলি করে হত্যা
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় হত্যা মামলার এক আসামিকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত সাহেদ আহমদ ওরফে সাহা (৩৫) উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দেওটি গ্রামের বড় বাড়ির মো.সেলিমের ছেলে।   সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতােলের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দেওটি গ্রামের ঈদগাহ এলাকার সড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।   পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত সাহা বিএনপির সহযোগী সংগঠনের সমর্থক ছিল। ২০১৪ সালে স্থানীয় মিলন হত্যাকান্ডের ঘটনায় সাহাকে আসামি করে মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি প্রায় ১০ বছর এলাকার বাহিরে আত্মগোপনে ছিলেন। গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর খবরে এলাকায় ফিরে আসেন সাহা। এরপর সে স্থানীয় চা দোকানদার হুমায়ন, মুক্তিযোদ্ধা এনায়েত উল্যার বাড়ি ও তার নাতি কামরানের ওপর হামলা চালায়।  এর মধ্যে হুমায়নের দুটি পা ভেঙ্গে দেয়।  খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রোববার রাত ১০টার দিকে একদল অস্ত্রধারী দুর্বৃত্ত দেওটি গ্রামের ঈদগাহ এলাকায় সাহার হামলা চালায়। হামলাকারীরা সেখানে তাকে দুচোখে গুরুত্বর জখম করে এবং কানের ডান পাশে গুলি করে হত্যা করে মরদেহ রাস্তায় ফেলে যায়। ওই সময় সাহার কয়েকজন সহযোগীও আহত হয়।    সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, নিহত যুবক সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিল। এছাড়া তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ ৪-৫টি মামলা রয়েছে। হত্যা মামলার পর দীর্ঘদিন পলাতক ছিল। ৫ আগস্টের পর পুনরায় এলাকায় এসে ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, মানুষের ওপর হামলা শুরু করে।  ওসি আরও বলেন, লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে রোববার রাতে তাদের বাড়িতে আক্রমণ করে। পরে রাস্তার ওপর সাহার লাশ পাওয়া যায়। এতে তার কয়েকজন অনুসারীও আহত হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।       
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী কলেজের অধ্যক্ষের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে পদত্যাগ করেছেন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) শহিদুল ইসলাম পাটোয়ারী। শনিবার (১৭ আগস্ট) রাতে এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি। এতে বলা হয়েছে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী শহিদুল ইসলাম পাটোয়ারী অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) পদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামীকাল রোববার (১৮ আগস্ট) থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ শওকত আলী দায়িত্ব পালন করবেন। রোববার থেকে কলেজের শ্রেণি কার্যক্রম যথারীতি চলবে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সব শিক্ষার্থীকে ক্লাসে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। এছাড়া সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিজ দায়িত্ব যথাযথ পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো। জানা যায়, জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালীন শিক্ষার্থীরা ফেসবুক প্রফাইল লাল করায় কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন শহিদুল ইসলাম পাটোয়ারী। তিনি কলেজের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে আন্দোলনের পোস্ট করায় শিক্ষার্থীদের মামলার ভয় দেখান। বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি দেওয়া, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইনবক্সে আপত্তিকর চ্যাট করা, বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কিছুদিন ধরে তার পদত্যাগের দাবি করে আসছে কলেজের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আসিফকে বাঁচানো গেল না
নোয়াখালীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত আসিফ (২২) মারা গেছেন। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) ভোর রাতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আসিফ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মিরওয়ারশিপুর ইউনিয়নের মিরআলীপুর গ্রামের আমির আলী মুন্সি বাড়ির মোরশেদ আলমের ছেলে। তিনি পেশায় একজন রঙ মিস্ত্রি। গত ৫ আগস্ট জেলার সোনাইমুড়ী থানায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে আসিফ পুলিশের গুলিতে আহত হন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। ঘটনার ১১ দিন পর আজ চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনার দিন বিকেল ৪টায় সোনাইমুড়ী থানায় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিটিং করছে বলে একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে। এসময় জনতা থানায় গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বের করে দেওয়ার জন্য বলে। পুলিশ বলে এখানে কেউ নেই। পরে জনতা থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় পুলিশ গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলে একজন মারা যান এবং আসিফসহ কয়েকজন আহত হন। এ খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক বেগমগনজ ও মাইজদী থেকে ট্রাক ভর্তি কয়েক হাজার জনতা থানা ঘেরাও করে। এ সময় পুলিশের এক উপ-পরিদর্শকসহ (এসআই) তিনজন ও আন্দোলনকারীদের তিনজন মারা যান। এতে আহত হন অর্ধশত। এসময় জনতা থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়।
সোনাইমুড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শনিবার (২৭ জুলাই) বিকেলে সোনাইমুড়ী ফয়েজীয়া এতিমখানায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।  এ সময় কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের জন্য দোয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন উপলক্ষে তার দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়।  সোনাইমুড়ী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক দিলদার হোসেন নোবেলের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক নুর উদ্দিন শামীমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন দুলাল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদ ইউসুফ তনয়, নোমান সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা খোরশেদ আলম, আবদুর রহিম শামীম, মাসুদ পারভেজ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাসেল মাহমুদসহ নেতৃবৃন্দ।