• ঢাকা শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১
logo
থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র মিলল খাল পাড়ে
সোনাইমুড়ীতে চাঁদা না পেয়ে বসতঘর ভাঙচুরের অভিযোগ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় দাবি করা চাঁদা না পেয়ে বসতঘরে হামলা, ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার দেউটি ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। সোমবার (৬ জানুয়ারি) এ বিষয়ে আব্দুল করিম বাদী হয়ে আরিফ হোসেন ও রাজুর নাম উল্লেখ করে ৮ থেকে ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা বিবাদী করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার দিবাগত রাত ৯টার দিকে পালপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের নতুন বাড়িতে একই গ্রামের নাদু মেম্বারের বাড়ির আরিফ হোসেন ও খালাসি বাড়ির রাজুর নেতৃত্বে ১৫ থেকে ২০ জনের একদল লোক দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে আব্দুল করিমের বসতঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে।  এর আগে হামলাকারীরা আব্দুল করিমের কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। আব্দুল করিম টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তার বসতবাড়িতে হামলা চালায়। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আব্দুল করিম বলেন, ‘আমার ওপর কয়েকবার হামলা হয়েছে। এখন এলাকা ছেড়ে ঢাকায় চলে যাবো।’ সোনাইমুড়ী থানার ওসি মোহাম্মদ মোরশেদ আলম বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ আরটিভি/এমকে 
সোনাইমুড়ীতে বিএনপি নেতার বাড়িতে গুলি, ককটেল বিস্ফোরণ 
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ব্যবসায়ী 
ইউনুস সরকারের ওপর বিএনপির সমর্থন রয়েছে: খোকন
সোনাইমুড়ীতে জামায়াতের ইউনিয়ন কর্মী সম্মেলন 
বাল্যবিয়ে পণ্ড, কনের চাচাকে জরিমানা
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এক কিশোরী বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে।   শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের ঘোষকামতা গ্রামের আলম কমিউনিটি সেন্টারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।  খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাছরিন আক্তারের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে বিয়েটি বন্ধ করা হয়। এ সময় কনের চাচাকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।   সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাছরিন আক্তার বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি রুবাইয়া আক্তার নামে (১৫) এক মেয়ের বাল্যবিয়ে চলছে উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের ঘোষকামতা গ্রামের আলম কমিউনিটি সেন্টারে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিক বিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে কনের চাচা মো. ফয়েজ উল্যাহকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে মেয়ের বয়স ১৮ না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না মর্মে মুচলেকাও নেওয়া হয়। ইউএনও আরও বলেন, ওই কিশোরীর বাবা একজন প্রবাসী। অভিযানে কিশোরীর বয়স প্রমাণের কাগজপত্র চাইলে পরিবারের লোকজন তা দেখাতে ব্যর্থ হয়।   আরটিভি/এমকে/এআর
গ্যারেজে মিলল ৮ কেজি গাঁজা, আটক ১
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে ৮ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় মাদক বিক্রির নগদ ৪ হাজার ৫০০ টাকা ও একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল জব্দ করা হয়। সোমবার (২১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বজরা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মুটবী গ্রামের পশ্চিমপাড়ার একটি গ্যারেজ থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক মো. বেলাল হোসেন (৪১) ওই গ্রামের বড় ভূঁইয়া বাড়ির মৃত জালাল আহম্মদের ছেলে। এসব তথ্য নিশ্চিত করেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নোয়াখালী কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ।  তিনি বলেন, আটক আসামি দীর্ঘদিন ধরে মাদক কারবার চালিয়ে আসছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাতে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপজেলার মুটবী গ্রামের পশ্চিমপাড়ার একটি গ্যারেজে অভিযান চালায়। অভিযানে মাদক কারবারি বেলালের গ্যারেজ থেকে ৮ কেজি গাঁজা, মাদক বিক্রির নগদ ৪ হাজার ৫০০ টাকা, একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল জব্দ করে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ আরও বলেন, এ ঘটনায় সোনাইমুড়ী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়েরের প্রস্ততি চলছে। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিচারিক আদালতে সোর্পদ করা হবে। আরটিভি/এফআই
বৃদ্ধ বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করল ছেলে
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে বৃদ্ধ বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে ছেলে।  তবে ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে পলাতক রয়েছেন।  শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার নাওতলা গ্রামের আলী আজম বেপারী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।     নিহত আব্দুস সোবহান (৬৫) উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নাওতলা গ্রামের মৃত ফজলের রহমানের ছেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যার দিকে নিজ বাড়িতে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বাবা আব্দুস সোবহানের সঙ্গে বিরোধে জড়ায় তার বড় ছেলে শহীদুল্লাহ (৩৮)। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে বাবাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ও হাত দিয়ে বেধড়ক মারধর করে ছেলে। পরে শহীদুল্লাহ তার বাবাকে মাটিতে ফেলে লাথি মেরে বুকের বাম পাশের পাঁজর ভেঙে দেয়। তাৎক্ষণিক পরিবারের অন্য সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে সোনাইমুড়ী পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত পৌনে ৮টার দিকে আব্দুস সোবহানের মৃত্যু হয়। পুলিশ আরও জানায়, নিহত সোবহানের ৬ মেয়ে দুই ছেলে। ছোট ছেলে কিছু দিন আগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান। বড় ছেলে শহীদুল্লাহ পেশায় একজন রিকশাচালক। এর আগেও আরেকবার বাবাকে মারধর করেছিলেন শহীদুল্লাহ। এবার ছেলের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবার মৃত্যু হয়।       সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে লাশের সুরতহাল প্রতিবদেন তৈরি করেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। অভিযুক্ত ছেলেকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।     আরটিভি/এমকে
মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টা, বাবা গ্রেপ্তার
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত মো. মানিক ওরফে ঢাকাইয়া (৪৫) উপজেলার নদনা ইউনিয়নের উত্তর শাকতলা গ্রামের মৃত এনায়েত উল্যাহ খোকনের ছেলে।   রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।  এর আগে শনিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নদনা ইউনিয়নের শাকতলা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।   মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ আগস্ট ভোরের দিকে ভিকটিম (১৬) তার শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। অভিযুক্ত মানিক ওরফে ঢাকাইয়া চুপিসারে ভিকটিমের শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেন। এরপর ভিকটিমের শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন এবং ভিকটিমকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ওই সময় ভিকটিম চিৎকার শুরু করলে ভিকটিমের মা শয়ন কক্ষে এসে ভিকটিমকে আসামির কবল থেকে উদ্ধার করেন। তখন আসামি এ বিষয়ে কাউকে কোন কিছু বললে ভিকটিম ও তার মাকে প্রাণে হত্যার হুমকি দেন। সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এ ঘটনায় শনিবার বিকেলের দিকে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে তার স্বামীকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। 
বিলে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী পৌরসভার একটি বিল থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই যুবকের সঙ্গে থাকা মোবাইলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে তার নাম আবুল বাশার (২২)। তার বাড়ি ময়মনসিংহে।  শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সোনাইমুড়ীর বরলা এলাকার রেললাইনের পশ্চিম পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।  নিহত আবুল বাশার ময়মনসিংহ জেলার দোবাউরা থানার দুধনই এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।  স্থানীয়রা জানান, বিকেলে বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশের একটি বিলের মধ্যে ভাসমান অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ দেখতে পায় লোকজন। বিষয়টি থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে। তবে ঘটনাস্থলে কেউ মরদেহটি শনাক্ত করতে পারেনি।  সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। প্রথমে নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া না গেলেও তার পরনের লুঙ্গিতে গুজানো থাকা মোবাইলের সূত্র ধরে পরবর্তীতে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।  তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে সে এ এলাকায় শ্রমিকের কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে বন্যার সময় মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে, মৃতদেহের অবস্থা দেখে বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি ৩–৪ দিন আগের হবে। ময়মনসিংহ থেকে নিহতের পরিবারের সদস্যরা আসছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মৃতদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নোয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিকে গুলি করে হত্যা
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় হত্যা মামলার এক আসামিকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত সাহেদ আহমদ ওরফে সাহা (৩৫) উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দেওটি গ্রামের বড় বাড়ির মো.সেলিমের ছেলে।   সোমবার (১৯ আগস্ট) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতােলের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দেওটি গ্রামের ঈদগাহ এলাকার সড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।   পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত সাহা বিএনপির সহযোগী সংগঠনের সমর্থক ছিল। ২০১৪ সালে স্থানীয় মিলন হত্যাকান্ডের ঘটনায় সাহাকে আসামি করে মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি প্রায় ১০ বছর এলাকার বাহিরে আত্মগোপনে ছিলেন। গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর খবরে এলাকায় ফিরে আসেন সাহা। এরপর সে স্থানীয় চা দোকানদার হুমায়ন, মুক্তিযোদ্ধা এনায়েত উল্যার বাড়ি ও তার নাতি কামরানের ওপর হামলা চালায়।  এর মধ্যে হুমায়নের দুটি পা ভেঙ্গে দেয়।  খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রোববার রাত ১০টার দিকে একদল অস্ত্রধারী দুর্বৃত্ত দেওটি গ্রামের ঈদগাহ এলাকায় সাহার হামলা চালায়। হামলাকারীরা সেখানে তাকে দুচোখে গুরুত্বর জখম করে এবং কানের ডান পাশে গুলি করে হত্যা করে মরদেহ রাস্তায় ফেলে যায়। ওই সময় সাহার কয়েকজন সহযোগীও আহত হয়।    সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন বলেন, নিহত যুবক সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিল। এছাড়া তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ ৪-৫টি মামলা রয়েছে। হত্যা মামলার পর দীর্ঘদিন পলাতক ছিল। ৫ আগস্টের পর পুনরায় এলাকায় এসে ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, মানুষের ওপর হামলা শুরু করে।  ওসি আরও বলেন, লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে রোববার রাতে তাদের বাড়িতে আক্রমণ করে। পরে রাস্তার ওপর সাহার লাশ পাওয়া যায়। এতে তার কয়েকজন অনুসারীও আহত হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।