• ঢাকা রোববার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
সুবর্ণচরে ছেলের মামলা-হামলায় বাড়িছাড়া বৃদ্ধা মা
নোয়াখালীর এক উপজেলায় ২০ ইটভাটা, বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে প্রায় ২০টি ইটভাটা। যার বেশির ভাগ ইটভাটায় পোড়ানো হচ্ছে কাঁচা কাঠ। এসব ইটভাটা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।   বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে সুবর্ণচরের সচেতন নাগরিক সমাজের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের সামনে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।  মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আল আমিন সরকারকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, ইটভাটা গুলোতে অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে ফসলী জমির মাটি। এতে একদিকে যেমন ধ্বংস হচ্ছে বনায়ন, ক্ষতির মুখে পড়েছে কৃষি। কাঠ পোড়ানোর কালো ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্য। দীর্ঘদিন ধরে এ ইটভাটাগুলো চললেও এ বিষয়ে প্রশাসনের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। নিরুপায় হয়ে এ ইটভাটাগুলো বন্ধের দাবিতে, মানববন্ধন, বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মারক লিপি দিয়েছে স্থানীয়রা।   বক্তারা অভিযোগ করে আরও বলেন, ইটভাটাগুলোতে গাছ, মাটি ও ইট পরিবহনের জন্য যে ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার ব্যবহার করা হয়, যার কারণে গ্রামীণ সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। কালেভদ্রে লোক দেখানো কয়েকটি অভিযান হলেও প্রতিটি ভাটায় জিকজাক চিমনির পাশাপাশি ব্যবহার করা হচ্ছে একাধিক বাংলা চিমনি। অথচ ২০১৩ সালে ইটভাটা সংক্রান্ত এক পরিপত্রে বাংলা চিমনি অবৈধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে নীরব ভূমিকায় পরিবেশ অধিদপ্তর, উপজেলা ও জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। প্রশাসনকে বৃদ্ধা-আঙুল দেখিয়ে ও ম্যানেজ করে চলছে অবৈধ ভাটাগুলোর এমন কার্যক্রম অভিযোগ স্থানীয়দের। তারা আরও জানান, ইটভাটার কালো ধোয়া আশপাশের পরিবেশ দূষিত করে তুলছে। প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে ইটভাটা এলাকাগুলোতে অন্ধকার নেমে আসে। কালো ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে পড়ে পুরো এলাকা। পুড়ে যাচ্ছে কাঁচা গাছপালা, অসুস্থ হচ্ছে শিশু, বৃদ্ধ’সহ মানুষজন। আগামী ৭দিনের মধ্যে  ইটভাটাগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে উপজেলা প্রশাসন ঘেরাও এবং অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন স্থানীয়রা। মানববন্ধনে কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। আরটিভি/এএএ 
ছেলের চুরির অপরাধে মাকে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
৩ সন্তানের জননীকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন
বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা / অপরিচিত মুঠোফোনের সূত্র ধরে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন
মহিষ দেখতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ২ বোনের মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পুকুরে ডুবে দুই বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বুধবার (১২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের চরমজিদ গ্রামের মনতার বাপেরগো বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত দুই বোন হলেন, উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামের মনতার বাপেরগো বাড়ির আবুল কালামের মেয়ে ইসরাত জাহান সুইম (৯) ও আফরিন আক্তার লামিয়া (৫)। সুইম স্থানীয় জামিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ও লামিয়া একই মাদরাসার শিশু শ্রেণির ছাত্রী ছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো দুই বোন মাদরাসা থেকে দুপুর ১টার দিকে বাড়ি ফিরেন। এরপর এক সঙ্গে বাড়ির পুকুরে গোসল করতে যায়। কিছুক্ষণ তাদের না দেখে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন সবাই। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা পুকুরে নেমে খোঁজাখুঁজি করে দুই বোনকে উদ্ধার করে। পরে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গোসল করতে নেমে ছোট লামিয়া ডুবে গেলে তাকে বাঁচাতে গিয়ে বড় বোনে সুইমেরও মৃত্যু হয়।    চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।   তিনি বলেন, গোসল করতে নেমে ছোট বোন ডুবে গেলে তাকে বাঁচাতে গিয়ে বড় বোনেরও মৃত্যু হয়। কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জাল টাকা নিয়ে পান কিনতে যান স্বপন, অতঃপর...
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে জাল টাকাসহ মো. খুরশিদ আলম ওরফে স্বপন (৪৭) নামে এক ব্যক্তিকে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।  রোববার (৯ জুন) সকালে আসামিকে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়।  এর আগে শনিবার রাত ১০টার দিকে তাকে উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নের থানার হাট বাজার থেকে আটক করা হয়। গ্রেপ্তার স্বপন জেলার কবিরহাট উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাটইয়া গ্রামের ফয়েজ উল্যাহ মেম্বার বাড়ির মৃত আব্দুল গোফরানের ছেলে।   পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার থানার হাট বাজারের একটি পানের দোকানে পান কিনতে যান স্বপন। ওই সময় তিনি পান বিক্রেতাকে ১ হাজার টাকার একটি জাল নোট দেন। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তার শরীর তল্লাশি করে একই সিরিয়ালের আরও একটি ১ হাজার টাকার জাল নোট পান তারা। তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন তাকে জাল নোটসহ পুলিশে সোপর্দ করেন।   চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কাউছার আলম ভূঁইয়া বলেন, এ ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা হয়েছে। ওই মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।  
সুবর্ণচরে অস্ত্র ঠেকিয়ে বিধবাকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে স্বামী পরিত্যক্ত এক নারীকে (৫০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার মো. সেলিম ওরফে সেলিম ভাণ্ডারি (৪০) উপজেলার ধানের শীষ গ্রামের মৃত ফয়জুল হকের ছেলে।    সোমবার (২৭ মে) দুপুরের দিকে আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে, শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১০ বছর আগে ভিকটিমের সঙ্গে তার স্বামীর ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তার দুই মেয়ের বিয়ে দেওয়ার কারণে তিনি বাড়িতে একা থাকতেন। এ সুযোগে শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সেলিম ভাণ্ডারি ওই নারীর ঘরে ঢুকে পড়েন। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্রের মুখে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে নির্যাতিত নারীর কান্না শুনে তার বাড়ির স্বজনরা এগিয়ে আসলে বিষয়টি জানাজানি হয়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি অভিযুক্ত সেলিম ভাণ্ডারির ভাই আলা উদ্দিন কালুকে ভিকটিমের পরিবার জানালে তিনি তাদের হত্যার হুমকি দেন। পরে পুলিশ রোববার বিকেলে আসামিকে উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের কেরামতপুর গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করে।   চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।   তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেওয়া হয়েছে। ওই মামলায় সোমবার সকালে আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। ভিকটিমকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’  
নোয়াখালীতে রেজাল্ট শিট আনতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে বেপরোয়া গতির পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় মরিয়ম আক্তার আফরিন (৭) নামে এক শিশু নিহত হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৮টার দিকে উপজেলার ১নং চরজব্বর ইউনিয়নের দক্ষিণ ওয়াপদা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।   নিহত আফরিন চরজব্বর ইউনিয়নের ৪নম্বর ওয়ার্ডের চরজব্বর গ্রামের নাসির আহমদের মেয়ে।   স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আফরিন স্থানীয় নুরুল হক নূরানী তালিমুল কোরআন মাদরাসার প্রথম জামাতের ছাত্রী ছিলেন। সকালে বাড়ি থেকে দক্ষিণ ওয়াপদা বাজার সংলগ্ন নিজের মাদরাসায় যান রেজাল্ট শিট আনতে। ওই সময় দক্ষিণ ওয়াপদা বাজারে রাস্তা পারাপারের সময় মাইজদীমুখী বেপরোয়া গতির পিকআপ ভ্যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে সে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।   এ বিষয়ে চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, একটি অজ্ঞাত পিকআপ ভ্যান আফরিনকে ধাক্কা দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়।  
মহিষকে পানি খাওয়াতে যাওয়ার পথে কিশোরের মৃত্যু 
নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মো. আশিক (১৬) নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে উপজেলার ১নং চরজব্বর ইউনিয়নের আল আমিন বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।   নিহত আশিক চরজব্বর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম চরজব্বর গ্রামের হাজী ইদ্রিস মিয়ার ছেলে।     স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরের দিকে আশিক তাদের মহিষকে পানি খাওয়াতে মোটরসাইকেলে করে রওনা দেয়। যাত্রা পথে আল আমিন বাজারে ইউটার্ন নেওয়ার সময় বেপরোয়া গতির জন্য তার মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে সে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে। 
ভাসানচরে পৌঁছাল আরও ১ হাজার ১৪১ রোহিঙ্গা
কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ার ৩৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ২৪তম ধাপে নোয়াখালীর ভাসানচরে গেল ১ হাজার ১৪১ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে ভাসানচর থেকে বেড়াতে যাওয়া ১১০ জন রয়েছে। শুক্রবার (১ মার্চ) দুপুর ৩টার দিকে নৌবাহিনীর চারটি জাহাজে তারা চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছান। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে রোহিঙ্গাদের প্রথমে উখিয়া কলেজ মাঠে নিয়ে আসা হয়। এরপর শুক্রবার দুপুরের দিকে তাদের চট্টগ্রামে পাঠানো হয়। সেখান থেকে নৌবাহিনীর জাহাজে তারা ভাসানচর পৌঁছান। এ নিয়ে ভাসানচর আশ্রয়ণকেন্দ্রে রোহিঙ্গা নাগরিকের সংখ্যা ‌দাঁড়াল ৩৬ হাজারে।   বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলম ভূঁইয়া। তিনি বলেন, নতুন রোহিঙ্গাদের নৌবাহিনীর বানৌজা তিমি, বানৌজা টুনা, বানৌজা ডলফিন, বানৌজা পেঙ্গুইন জাহাজে করে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। এরপর নৌবাহিনীর পন্টুন সংলগ্ন হ্যালিপ্যাডে নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীতে সেখান থেকে গাড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লাস্টারে বসবাসের জন্য হস্তান্তর করা হয়। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের চার ডিসেম্বর কক্সবাজার থেকে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রথম দফায় এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হয়েছিল। পরে বিভিন্ন ধাপে ৩৬ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়।