• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
জয়পুরহাটে জব ফেয়ারের মাধ্যমে প্রবাসী কর্মী নির্বাচন
জয়পুরহাটে সরকারিভাবে বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা ও জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে জয়পুরহাট কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এই কর্মশালা এবং জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ ওভারসিজ এম্পলমেন্ট এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়াসেল) প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সরকারিভাবে বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক কর্মশালায় জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শওকত আলী। এসময় বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. শওকত আলী বলেন, বোয়াসেল নৈতিক নিরাপদ ও সাশ্রয়ী অভিবাসন নিশ্চিত করে। অন্যথায় অতিরিক্ত টাকা দিয়ে দালালের খপ্পরে পড়ে কেউ আমরা প্রবাসে যাব না। এতে আর্থিক এবং জীবনের ঝুঁকি থাকে।  কর্মশালায় ফেন্সি, বুলিসহ জেলার তিন শতাধিক বিদেশ গমনে ইচ্ছুক নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করেন।  আরটিভি/এএএ   
জয়পুরহাটে এক ঘণ্টার পুলিশ সুপার শিক্ষার্থী রোজা
নবান্ন উৎসবে কালাইয়ে মাছের মেলা
কারসাজিতে চড়া দামে কিনতে হচ্ছে আলুর বীজ
জয়পুরহাটে অটোরিকশাচালক হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
বাঁশঝাড় থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জয়পুরহাট সদর উপজেলার বুজরুক গ্রামের বাঁশঝাড় থেকে নুর আলম নামে (২৩) এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।  বুধবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার বুজরুক গ্রামের একটি কবরস্থানের বাঁশঝাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।  নিহত নুর আলম বুজরুক গ্রামের এবন মন্ডলের ছেলে।  স্থানীয়রা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুর থেকে তিনি বাসা থেকে চলে যান। তারপর থেকে তিনি আর বাসায় ফিরে আসেননি। বুধবার সকালের দিকে বুজরুক গ্রামেরই এক বৃদ্ধ মহিলা বাঁশঝাড়ে পাতা কুড়াতে গিয়ে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের ডেকে নিয়ে যান। প্রতিবেশীরা এসে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।  জয়পুরহাট সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহেদ আল মামুন বলেন, আমরা বিষয়টি জানার পর সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার করে মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা করছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরেই জানা যাবে এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা।  আরটিভি/এমকে
মাদরাসাছাত্র হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
জয়পুরহাটে মাদরাসাছাত্র হত্যা মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে প্রত্যেকের এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। এ সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিতি ছিল। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- পাঁচবিবি উপজেলার রশিদপুর আকিয়াপুকুর গ্রামের ওয়াজেদ আলী আকন্দের ছেলে শামীম, আ. খালেকের ছেলে একরামুল হক মন্ডল ও বিনধারা গ্রামের ফারুক চৌধুরীর ছেলে মাখন চৌধুরী ওরফে আজমির চৌধুরী। মামলা সূত্রে জানা যায়, মোবাইল হারানোকে কন্দ্রে ২০১১ সালের ১১ নভেম্বর সকাল ১০টায় রশিদপুর গ্রামে আসামিরা মাদরাসা ছাত্র হাসানকে হত্যার চেষ্টাকালে সে দৌড়ে পালিয়ে রক্ষা পায়। এরপর ওই দিন বিকাল ৪টার দিকে আসামিরা পুনরায় হত্যা চেস্টাকালে হাসান দৌড়ে ধানক্ষেতে লুকিয়ে পড়ে। সেখান থেকে হাসানকে খুঁজে বের করে শ্বাসরোধে হত্যা করে। এরপর হাসানকে গলায় প্যান্ট পেঁচিয়ে ঘরের তিরের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। পর দিন ১০ নভেম্বর সকাল ৬টায় পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। তবে এ ঘটনায় পাঁচবিবি থানা হত্যা মামলা নেয়নি। পরে নিহতের বোন মুনিরা বেগম বাদী হয়ে ২০১২ সালের ৮ জানুয়ারি জয়পুরহাট আদালতে অভিযোগ দেন। বাদীর অভিযোগে ভিত্তিতে পাঁচবিবি থানায় হত্যা মামলা গ্রহণের নির্দেশ দেন। পরে মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল আউয়াল ২০১৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ সাক্ষ্য ও শুনানি শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। জয়পুরহাট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি শামীমুল ইসলাম শামীম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আরটিভি/এএএ
চাঁদাবাজ ও গুন্ডামির কোনো পরিবর্তন হয়নি: ফয়জুল করীম
শুধু হাতের পরিবর্তন হয়েছে, চাঁদাবাজ ও গুন্ডামির কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। সোমবার জয়পুরহাট শহরের শহীদ ডা. আবুল কাশেম ময়দানে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জয়পুরহাট শাখা এ গণসমাবেশের আয়োজন করে। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি কী ভেবেছেন, এই আন্দোলন কারা করেছেন? আপনি যাকে ইচ্ছা তাকে উপদেষ্টা বানাবেন। যাকে ইচ্ছা তাকে ক্ষমতা দেবেন। বাংলাদেশের জনগণ তা মেনে নেবে না। আমরা কোনো নাস্তিক ও সমকামীকে উপদেষ্টা দেখতে চাই না। ঠিকঠাকমতো দেশ চালান। যদি ব্যর্থ হন, তাহলে দেশে ভূমিকম্প হয়ে যাবে।’ সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ভেবেছিলাম ৫ আগস্টের পর মানুষের সাম্য রক্ষা হবে। কিন্তু আমরা কী দেখলাম? আবার চাঁদাবাজি, লুটপাট, দখলদারি, মিথ্যা মামলা, জুলুম-অবিচার। আমরা বহু সরকারের শাসন দেখেছি। বহু দল, বহু নেতার ও দেশের ভূখণ্ডের পরিবর্তন দেখেছি। কিন্তু মানুষের শান্তির পরিবর্তন দেখিনি। নেতার পরিবর্তন হয়েছে, নীতি ও আদর্শের পরিবর্তন হয়নি। এত দিন চাঁদাবাজ ছিল মিন্টু, এখন চাঁদাবাজ হয়েছে সেন্টু। এত দিন গুন্ডামি করেছিল রেন্টু, এখন গুন্ডামি করছে পিন্টু। শুধু হাতের পরিবর্তন হয়েছে। চাঁদাবাজ ও গুন্ডামির কোনো পরিবর্তন হয়নি। ঘুষ, চাঁদাবাজি, গুন্ডামি, দখলদারি চলছেই।’ তিনি বলেন, ‘হাজারবার নেতা ও দল পরিবর্তন করবেন, কিন্তু শান্তি দেখবেন না। যতদিন পর্যন্ত আদর্শভিত্তিক ন্যায়পরায়ণ ও আল্লাহকে ভয় করেন, এমন শাসক না আসবেন, ততদিন পর্যন্ত শান্তির মুখ দেখবেন না। ১৯৭১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার হয়েছে মুসলমান। আজও টুপি পরে অনেক অফিসে ঢোকা যায় না। দাড়ি রেখে অনেক জায়গায় যাওয়া যায় না। মুসলমান দেখলেই কটূক্তি করা হয়। মুসলমানদের সন্ত্রাসী বলা হয়। বোরকা পরা নারীদের চাকরি দেওয়া হয় না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দাড়ি-টুপি রেখে চলা যায় না। তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে বৈষম্যের শিকার হয়েছে মুসলমান। এরপর বৈষম্যের শিকার হয়েছেন আলেমরা ও কওমি মাদ্রাসার আলেমরা। এ দেশ মুসলমানদের। এ দেশ অন্য কারও নয়। তবে দেশে সবার অধিকার রয়েছে। ইসলাম অনুযায়ী দেশ শাসন চলবে। আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, জাপানের সঙ্গে ও যারা ভারতের গোলামি করেন, তাঁদের শাসক হিসেবে দেখতে চাই না। যদি ইসলামি অর্থনীতি চালু হয়, তাহলে আগামী পাঁচ বছরে দেশে কোনো গরিব থাকবে না। দেশে যে অর্থনীতি চালু আছে, সেটা গরিবকে আরও গরিব বানাবে। ধনীরা আরও ধনী হবে। ইসলামী আন্দোলনের জয়পুরহাট জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা আবদুল ওয়াদুদের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির আল্লামা আবদুল হক আজাদ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মাদ মিনহাজুল ইসলাম, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ নাজমুল হাসান মাহমুদ প্রমুখ। আরটিভি/এমকে
জয়পুরহাট জেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের নীতি, আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে জয়পুরহাট জেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার (৯ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের নীতি, আদর্শ ও সংহতি পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ততায় মেয়াদোত্তীর্ণ জয়পুরহাট জেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রধান। তিনি বলেন, ‘৮ নভেম্বর যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বাক্ষর করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।’ আরটিভি/এমকে
শ্বশুরবাড়ি থেকে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
জয়পুরহাটের কালাইয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় শাহিনুর রহমান (২৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (৬ নভেম্বর) ভোর ৫টার দিকে জয়পুরহাট-মোকামতলা সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শাহিনুর রহমান বগুড়ার মহাস্থানগড় নামা বাজার এলাকার মৃত ছানাউল্লাহ প্রামাণিকের ছেলে। নিহত শাহিনুরের বোন সুমনা আক্তার জানান, তারা সাত বোন এক ভাই। তাদের মধ্যে সবার ছোট শাহিনুর। তিনি এক বছর আগে কালাই উপজেলার পুনট ইউনিয়নের অপালা পাড়ায় জিয়াউর রহমানের মেয়েকে বিয়ে করেন। আজকে ভোরে শ্বশুরবাড়ি থেকে নিজ বাড়িতে যাওয়ার পথে বাঁশের ব্রিজ কলিং ফুড প্রসেসিং হিমাগারের পূর্ব পাশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন। কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, সড়কের ওপর মরদেহ ও একটি মোটরসাইকেল পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। আরটিভি/এএএ/এসএ
জয়পুরহাটে পুকুর দখল নিয়ে সংঘর্ষ, গ্রেপ্তার ৪
জয়পুরহাটে সরকারি পুকুরে মাছ ছাড়াকে কেন্দ্র করে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটার আঘাতে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১ নভেম্বর) সদর উপজেলার পশ্চিম পেঁচুলিয়া কোচপাড়া গ্রামে এ ঘটনা পর একপক্ষের মামলায় ৪ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে নিজ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করেছেন পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহাব।  পুলিশের প্রেস কনফারেন্স ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার পশ্চিম পাঁচুলিয়া কোচপাড়া এলাকায় একটি সরকারি পুকুর রয়েছে। কোচপাড়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের বাসিন্দারা কয়েক বছর ধরে একটি সমিতির নামে ওই পুকুরটি ইজারা নিয়েছিল। বাংলা ১৪৩০ সন পর্যন্ত তাদের ইজারা ছিল ও তারা পুকুরটি ব্যবহার করত। ওই পুকুরটি আগে পার্শ্ববর্তী জিতারপুর গ্রামের মওলা, মিষ্টার, কাসেমসহ তাদের পক্ষ চাষ করতো। এই পুকুর নিয়ে আদালতে একটি মামলায় চলমান থাকায় ১৪৩১ সন থেকে কেউ ইজারা পায়নি। বর্তমানে তাদের ইজারা নেই তার পরও তাদের লোকজন নিয়ে ওই পুকুরে মাছ ছেড়ে দিতে যায়। এ সময় রাজেন নামে একজন মাছ ছাড়তে নিষেধ করলে তাদের সঙ্গে মারপিট ও সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্তত ১০ জন ও অপর পক্ষের দুজন আহত হন।  এ সময় সেখানে থাকা দুটি খড়ের পালায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনাটি মুহূর্তেই হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষের অপপ্রচার ছড়িয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে ও চারজনকে গ্রেপ্তার করে। জয়পুরহাট পুলিশ সুপার মুহম্মদ আবদুল ওয়াহাব বলেন, এটা কোনো হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরোধ নয়। এটা একটি পুকুর নিয়ে বিরোধ। এরই জের ধরে এই মারামারি হয়েছে। তারা হাসপাতালে অনেকেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। থানায় মামলা দায়ের করা হলে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।  আরটিভি/এএএ