• ঢাকা শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১
logo
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৩
রেললাইনে দৌড়াতে গিয়ে কাটা পড়ে তরুণের মৃত্যু
পাবনার ঈশ্বরদীর পাকশী রেললাইনে তানজিত আহমেদ রাতুল (১৮) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছেন। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছেন তার সঙ্গে থাকা আলিপ (১৮) নামের আরেকজন।  শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে পাকশী রেলওয়ে লাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তারা দুজনই ঈশ্বরদী ইপিজেডে তিয়ানি কোম্পানির অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। নিহত তানজিদ, রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বনকিশোর গ্ৰামের মো. জিয়ারুল ইসলামের ছেলে। আহত আলিপ ঈশ্বরদী উপজেলার বড়ইচরা এলাকার মো. মাহাবুবের ছেলে। আহত আলিপ হোসেন বলেন, আমরা দুই বন্ধু প্রতিদিন রাতে দৌড়াই। শনিবার আমরা সিদ্ধান্ত নেই, ইপিজেডে ছুটির পর রাতে দৌড়াবো। রাত ১০টার দিকে ইপিজেডের গেট থেকে দৌড়ানো শুরু করি। রূপপুর সাঁকোর মুখ থেকে রেললাইনে উঠে ভেঁড়ামারার দিকে দুইজন দৌড়ানো শুরু করি। কিছুদূর যাওয়ার পরে দেখতে পাই, ট্রেন আসছে। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম না কোন লাইন দিয়ে ট্রেনটি আসছে। এজন্য আমি বাম পাশ দিয়ে আর রাতুল রেললাইনের মাঝামাঝি ছিল। হঠাৎ ট্রেনের ধাক্কায় আমি ছিটকে পড়ি। ট্রেন চলে গেলে দেখতে পাই, রাতুল কাটা পড়ে কয়েক টুকরো হয়ে সঙ্গে সঙ্গে মারা যায়। আমি হতভম্ব হয়ে সেখানেই বসে পড়ি। স্থানীয়রা খবর পেয়ে আমাকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জিয়াউল রহমান বলেন, ট্রেনে কাটা পড়ে এক তরুণের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরিবারের কোনো দাবি না থাকায় লাশটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আরটিভি/এফআই
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল ২ বন্ধুর 
পাবনায় লিচু বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
টিসিবির কার্ড নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষ
শেখ হাসিনার ট্রেনবহরে হামলা, সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ১২ নেতাকর্মী মুক্ত
অস্ত্রসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে গ্রেপ্তার
সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর ছেলে শিরহান শরীফ তমালকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১২।  বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে পাবনার ঈশ্বরদী থানাধীন আলোবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।   এ সময় তার কাছ থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ১টি ম্যাগাজিন, ৪ রাউন্ড গুলি, ১০ পিস ইয়াবা ও ১টি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান।  প্রসঙ্গত, শিরহান শরীফ তমাল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় এজহারনামীয় পলাতক আসামি। পাশাপাশি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ছাড়াও সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।  আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালেই তমালের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগে একাধিক মামলা হয়েছিল। এছাড়া সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় কারাগারে যাওয়ার পর ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ‘দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার’ অভিযোগে তাকে বহিষ্কার করে যুবলীগ।
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার আব্দুর রহমান (৫৭) ট্রাকের ধাক্কায় আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রোববার রাত ৯টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। সোমবার (১৫ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ওসি রফিকুল ইসলাম। জানা যায়, রোববার বিকেলে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা টোল প্লাজার কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুর রহমান পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের বাঘ‌ইল সরদারপাড়া গ্রামের মৃত হাজী নবির উদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার ও পাকশী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রহমান বিশ্বাস ব্যক্তিগত কাজে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা গিয়েছিলেন। মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ভেড়ামারা টোল প্লাজা এলাকায় পৌঁছানোমাত্রই বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দিলে তিনি মারাত্মক আহত হন। এ বিষয়ে ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এলাকাবাসী তাৎক্ষণিকভাবে আহত অবস্থায় আব্দুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ৯টার দিকে আব্দুর রহমানকে মৃত ঘোষণা করেন।’ এদিকে আব্দুর রহমান বিশ্বাসের মৃত্যুতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি সিরাজুল ইসলাম সরদার গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন আব্দুর রহমান। 
শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে এসে ট্রেনে কাটা পড়ে জামাইয়ের মৃত্যু
পাবনার ঈশ্বরদীতে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে এসে ট্রেনে কাটা পড়ে জামাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।  রোববার (১৪ জুলাই) ঈশ্বরদী-ঢাকা রেলরুটের মুলাডুলির নিকরহাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কাজল মন্ডল (২৮) নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার পূর্ণকলস গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান সরকার। স্থানীয়রা জানান, রোববার দুপুরে শ্বশুরবাড়ি থেকে নিকরহাটা মোড়ে কাজল মন্ডল চা পান করতে যাচ্ছিলেন। এ সময় নিকরহাটা রেলগেট এলাকায় রেললাইন পাড়ি দেওয়ার সময় ট্রেনে কেটে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। পরে স্বজনরা তার মরদেহ উদ্ধার করে নিজ বাড়িতে নিয়ে যান। এ বিষয়ে ওসি মাহাবুবুর রহমান সরকার বলেন, ‘ট্রেনে কাটা পড়ে একজন মারা গেছেন। এ বিষয়ে ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী ঈশ্বরদীর মুলাডুলি রেলস্টেশন মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তিনি কোনো তথ্য দিতে পারেননি।’
পাবনায় প্রাইভেটকার দুর্ঘটনা: নিহত বেড়ে ৫
পাবনার ঈশ্বরদীতে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কার ঘটনায় নিহত বেড়ে পাঁচজনে দাঁড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টায় দুর্ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (৫ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর।  নিহতরা হলেন- ঈশ্বরদী উপজেলার গ্রামেরভারইমারি গ্রামের মাসুম হোসেনের ছেলে শিশির ইসলাম (২২) ও ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে শাওন হোসেন (২৪), কালিকাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের ছেলে জিহাদ হোসেন (২৫), আনোয়ার হোসেনের ছেলে বিজয় হোসেন (২৫) এবং ইলিয়াস হোসেনের ছেলে সিয়াম হোসেন (২৩)। নিহতরা সবাই বন্ধু ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে প্রাইভেটকারটি দ্রুতগতিতে পাবনা জেলা শহরের দিকে যাচ্ছিল। ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া এলাকায় আসার পর প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে একটি গাছের সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান। দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। প্রাইভেটকারটিতে আরও দুজন আরোহী ছিলেন। তাদের গুরুতর আহত অবস্থায় ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। তারা পাবনা শহরে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে আসছিলেন। এ দিকে একই এলাকার পাঁচজন তরুণ নিহতের ঘটনায় ঈশ্বরদীজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ওসি বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে ঈশ্বরদী থেকে একটি প্রাইভেটকার কয়েকজন যাত্রী নিয়ে পাবনার দিকে যাচ্ছিল। কারটি পাবনা-ঈশ্বরদী মহাসড়কের দাশুড়িয়া ডিগ্রিপাড়া পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন এবং কারটি সজোরে রাস্তার পাশের একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে ঘটনাস্থলে ৩ জনের মৃত্যু হয়। আর হাসপাতালে মারা যান আরও দুজন। নিহতরা সবাই বন্ধু।’
অপমান সইতে না পেরে নবদম্পতির আত্মহত্যা
পাবনায় প্রতিবেশীর কটূক্তি সইতে না পেরে নবদম্পতি রিয়া খাতুন (১৯) ও সাজেদুল ইসলাম (২১) বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন। রোববার (৩০ জুন) জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার চরগড়গড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে রিয়া মারা যান। রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান সাজেদুল ইসলাম। জানা গেছে, চরগড়গড়ি এলাকার আজতব প্রামাণিকের ছেলে সাজেদুল ও সাহাপুর ইউনিয়নের আজিজলতলা এলাকার লেরু মোল্লার মেয়ে রিয়া এক মাস আগে পালিয়ে বিয়ে করেন। সম্প্রতি রিয়ার চাচির মা তার শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কটু কথা শোনায় এবং থুথু ফেলে ঘৃণা প্রকাশ করেন। এ অপমান সইতে না পেরে ওই দম্পতি কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরিবারের মানুষ টের পেয়ে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল (রামেক) ভর্তি করে। সেখানে সোমবার সকালে রিয়া মারা যান। রাত সাড়ে নয়টার দিকে মারা যান সাজেদুল ইসলাম। ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় থানায় ইউডি মামলা হয়েছে। নবদম্পতির বিষপানের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নিখোঁজের সাত দিন পর ট্রাঙ্কে মিলল কিশোরের খণ্ডিত মরদেহ
পাবনার ঈশ্বরদীতে নিখোঁজের সাত দিন পর ট্রাঙ্কের  ভেতর থেকে তপু হোসেন (১৫) নামে এক কিশোরের অর্ধগলিত খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২২ জুন) বিকেল ৩টার দিকে পৌর শহরের মশুরিয়াপাড়া ক্যাপ্টেন খানের গলির ‘অরন্য’ ছাত্রাবাসের ৩০৫ নম্বর কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত তপু মশুরিয়াপাড়া এলাকার কাশেম হোসেনের ছেলে। সে স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপে (কারখানায়) মিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতো।  এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইতোমধ্যে দুই কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। তারা হলেন- শহরের মশুরিয়াপাড়া এলাকার তরিকুল ইসলামের ছেলে আলিফ হোসেন (১৬) ও মনিরুজ্জামান (২২)। তপুর চাচাতো ভাই রাজু বলেন, ১৫ জুন তপু নিখোঁজ হয়। এরপর তার মোবাইল থেকে কাশেম হোসেনকে ফোন দিয়ে জানানো হয় তপুকে আটকে রাখা হয়েছে। ১০ হাজার টাকা পাঠালে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কাশেম হোসেন ওই নম্বরে ১০ হাজার টাকা বিকাশে পাঠিয়ে দেন। এরপর থেকে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। শনিবার বিকাল ৩টার দিকে কয়েকজন ছাত্র ঈদ শেষে ছাত্রাবাসে ফিরে ৩০৫ নম্বর কক্ষের সামনে গেলে একটি ট্রাঙ্ক থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। এ সময় তারা ছাত্রাবাসের মালিক টিপু হোসনকে ডেকে আনেন। খবর দিলে পুলিশ ট্রাঙ্কের ভেতর থেকে তপু হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে। পাবনা পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সি বলেন, ছাত্রবাসের ট্রাঙ্ক থেকে তার খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ এ বিষয়ে তদন্ত করছে। তিনি বলেন,  ধারণা করা হচ্ছে তপুকে হত্যার পর লাশ কয়েক টুকরা করে বাক্সের মধ্যে রেখেছিল দুর্বৃত্তরা। প্রাথমিকভাবে ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুই জনকে আটক করা হয়েছে।