• ঢাকা বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১
logo
আকিজ কারখানায় নিহতদের বাড়িতে চলছে মাতম
হবিগঞ্জে গ্যাস সাবস্টেশন লাইনে বিস্ফোরণ, ৪ শ্রমিক নিহত
হবিগঞ্জের বাহুবলে আকিজ গ্রুপের গ্যাস সাবস্টেশন লাইনে বিস্ফোরণে প্রকৌশলীসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাহুবল থানার ওসি জাহেদুল ইসলাম। নিহতদের মধ্যে দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের নাম মিজান গাজী ও মাহফুজ।  জানা যায়, দুজনই কারখানাটিতে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাদের বাড়ি চাঁদপুরে। এ বিষয়ে বাহুবল থানার ওসি জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজনের প্রাণহানি ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় ৪ জনকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেলে পাঠানো হয়। শুনেছি, ওসমানী মেডিকেলে নেওয়ার পথে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে।’ আরটিভি/এমকে
হবিগঞ্জে মা-মেয়ে খুন, ৩ জনের মৃত্যদণ্ড
হবিগঞ্জের বাহুবলে ধানখেতে মিলল যুবকের মরদেহ
হবিগঞ্জে দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে আটক ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক ও পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ২
হবিগঞ্জের বাহুবলে মাছবোঝাই পিকআপ ও সিমেন্টবোঝাই ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হয়েছেন।  মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ৬টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের তগলী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুজন হলেন পিকআপচালক হৃদয় মিয়া (২৬) ও হেলপার রিপন মিয়া (২৪)। জানা যায়, হৃদয় মিয়া চুনারুঘাট উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়নের বালিয়ারী গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে ও শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুতাং (পূর্ব নোয়াগাও) গ্রামের ছোয়াব আলীর ছেলে রিপন মিয়া। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফজরের নামাজের পর সুতাং বাজার থেকে মাছবোঝাই একটি পিকআপ বাহুবল বাজারে কিছু মাছ পৌঁছে দেয়। পরে বাকি মাছ নিয়ে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল হয়ে জুড়ী যাওয়ার পথে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের তগলী এলাকায় পৌঁছালে সিলেটগামী সিমেন্টবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে পিকআপের সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনায় পিকআপটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই পিকআপের চালক ও হেলপার মারা যান। শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি বদরুল করীম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানা পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে। দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
হবিগঞ্জে আগুনে ১৫ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার মিরপুর বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কমপক্ষে ১৫টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এখনও তা জানা যায়নি।  শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুর পৌনে ২টার দিকে একটি খাবার হোটেল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।   খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে এবং পৌনে ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ততক্ষণে ছোট-বড় ১৫টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তন্মধ্যে সফর আলীর চা দোকান, ফুল মিয়ার মিষ্টির দোকান, ফরিদ মিয়ার ফলের দোকান, করিম মিয়ার হোটেল, টং দোকান ২টি, সেলুন, কম্পিউটার দোকান, মোবাইল সার্ভিসিং ছাড়া কয়েকটি টং দোকান পুড়েছে।  উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিলুর রহমান বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। তবে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।