• ঢাকা বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১
logo
কুশিয়ারার তীরে মাছের মেলা
অন্যের সঙ্গে পরকীয়া করতেন স্ত্রী, সন্দেহে খুন করলেন স্বামী
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কথা-কাটাকাটির পর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন এক ব্যক্তি। রোববার উপজেলার আলেপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমলগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ ইফতেখার হোসেন।  নিহত মনোয়ারা বেগম (৩০) ৫ নম্বর কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ বালিগাঁও গ্রামের আজাদ বক্সের স্ত্রী। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, আজাদ বক্স নিজবাড়িতে প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন। ২০২৩ সালে আলেপুর গ্রামের মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে মনোয়ারাকে বিয়ে করে বালিগাঁও গ্রামে না নিয়ে আলেপুরে মনোয়ারার বাবার বাড়িতে থেকে সংসার করছিলেন আজাদ। এ বিষয়ে ওসি ইফতেখার বলেন, ‘সম্প্রতি দ্বিতীয় স্ত্রী মনোয়ারা অন্য ছেলের সঙ্গে পরকীয়া করছেন সন্দেহে আজাদ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মনোয়ারার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে তাকে হত্যা করেন আজাদ। পরে রোববার বিকালে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে দায় স্বীকার করেন।’ এ ঘটনায় আজাদের (৫৫) বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা। আরটিভি/এমকে-টি
এবার আর আগের মতো ভোট হবে না: সিইসি
ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি দেখে দৌড়, এরপর যা ঘটল 
হাড়কাঁপানো শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শ্রীমঙ্গলে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ছবক দিতে আসবেন না, ভারতকে জামায়াত আমির
গভীর রাতে বাড়িতে অগ্নিকাণ্ড, প্রাণ গেল ২ নারীর
মৌলভীবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা শেখ রুমেল আহমদের বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাড়িতে থাকা তার মা ও চাচি শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শহরতলীর মোস্তফাপুর গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিস গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে‌।  মৃতরা হলেন শেখ রুমেল আহমদের মা মেহেরুন্নেসা (৭০) ও চাচি ফুলেছা বেগম (৬৫)।  মৌলভীবাজার ফায়ার স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা যীশু তালুকদার বলেন, ঘরের সোফা ও ইনটিরিয়র ডিজাইনের জিনিস পুড়ে আগুন দ্রুত ওপরে ওঠে গেছে। দুই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসত মৃত ঘোষণা করেন। ওই দুই নারী আগুনে পুড়ে নয়, ধোঁয়ায় শ্বাস নিতে না পেরে মারা গেছেন। তিনি আরও বলেন, ডুপলেক্স বাড়িটি বিভিন্ন জাতের বোর্ড দিয়ে ডেকোরেশন করা ছিল। বৈঠক খানায় আগুনের সূত্রপাত হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে, বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।  আরটিভি/এএএ 
মৌলভীবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার মশরিয়া এলাকায় পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।  সোমবার (২ ডিসেম্বর) রাতে রাজনগর-ফেঞ্চুগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের মশরিয়া মাদরাসার কাছের এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত ও একজন আহন হন। নিহতরা হলেন রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের হলদিগুল গ্রামের সাকিন আহমদ (১৯) ও সুপ্রাকান্দি গ্রামের রাফি আহমেদ (২১)। আহত রাজু ধর (১৮) খলাগাঁও গ্রামের মঞ্জু ধরের ছেলের। জানা যায়, তিনজন মোটরসাইকেলে করে নিজ এলাকা থেকে মৌলভীবাজারের উদ্দেশে রওনা হন। রাজনগর-ফেঞ্চুগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের মশুরিয়া এলাকায় রাজনগর থেকে ফেঞ্চুগঞ্জের পথে যাওয়া পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। পুলিশ মোটরসাইকেল ও পিকআপ ভ্যানটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে রাজনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ মুবাশ্বির বলেন, মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন। আমরা পিকআপ ভ্যান ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছি। তবে ঘটনার পর থেকেই পিকআপ চালক পালাতক রয়েছেন। আরটিভি/এমএ-টি
অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার পথে আটক ৮
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় এক মানব পাচারকারীর বাড়ি থেকে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় শিশুসহ আট বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার লালারচক এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে রাতে তাদেরকে কুলাউড়া থানায় হস্তান্তর করে বিজিবি। আটককৃতরা হলেন- মো. মফিজুর রহমান চৌধুরী (৫০), মো. সেলিম ফকির (৩০), মো. সাগর শেখ (১৭), মো. লিটন মোল্লা (২৫), মোছা. লামিয়া (৭), ফুলি (৩৫), সাথী (২৫) ও তার তালহা (২)। তারা সবাই খুলনা ও নড়াইল জেলার বাসিন্দা। ৪৬ বিজিবির শ্রীমঙ্গল ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক মো. জামাল হোসেন বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে লালারচক এলাকার মানব পাচারকারী মো. ওয়াসকুরুনীর বাড়িতে লালারচক বিজিবির সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পাঠাতে আটজন বাংলাদেশি নাগরিককে তার বাড়িতে রাখেন। সেখান থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। মো. জামাল হোসেন আরও বলেন, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানায়, বিনা পাসপোর্টে তারা অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে মানব পাচারকারী ওয়াসকুরুনীর কথামতো তার বাড়িতে অবস্থান নেয়। ঘটনাস্থলে ওয়াসকুরুনীকে পাওয়া না গেলেও তাকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আটককৃতদেরও রাতে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আপছার বলেন, আটককৃতদের শুক্রবার সকালে আদালতে প্রেরণ করা হবে। আরটিভি/এএএ/এস
সাবেক কৃষিমন্ত্রী আবদুস শহীদ রিমান্ডে
বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় সাবেক কৃষিমন্ত্রী মো. আবদুস শহীদের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত। বুধবার (২৭ নভেম্বর) মৌলভীবাজার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিছবাহউর রহমানের আদালতে আবদুস শহীদকে হাজির করা হয়।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এপিপি অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন মো. মাশুক। এ সময় বিস্ফোরক আইনে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে তাকে একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।  জানা যায়, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও মৌলভীবাজার-৪ আসন থেকে নির্বাচিত সাতবারের সংসদ সদস্য উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুস শহীদকে প্রধান আসামি করে গত ১৯ সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় সাধারণ শিক্ষার্থী ও জনতার ওপর হামলা, ভাঙচুর লুটপাট ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ করা হয়। এ বিষয়ে এপিপি অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন মো. মাশুক বলেন, তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে। আজ আদালতে হাজির করা হলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পাঁচ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী আদালতে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু আদালত জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।  উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-৪ সংসদীয় আসন থেকে আব্দুস শহীদ সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। গত ৩ অক্টোবর রাতে আব্দুস শহীদের ঢাকার উত্তরার বাসায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাকে আটক করে। আরটিভি/এমকে-টি
ছেলের কুড়ালের আঘাতে প্রাণ গেল বাবার
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় ছেলের কুড়ালে আঘাতে মামুন মিয়া (৬১) নামে এক ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন। ঘটনার পর মামুনের ছেলে অভিযুক্ত নোমান হোসেন (৩০) পালিয়েছেন।  রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের কলাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ অভিযুক্ত নোমান হোসেনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।  থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মামুনের সঙ্গে সুজানগর ইউনিয়নের এক মেয়ের বিয়ের কথা চলছিল। মেয়েপক্ষ অতিরিক্ত দেনমোহর দাবি করায় নোমানের বাবা মামুন মিয়া এতে রাজি ছিলেন না। বিষয়টি নিয়ে রোববার রাতে মামুন মিয়ার সঙ্গে তার ছেলে নোমানের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ঘরে থাকা কুড়াল দিয়ে বাবার গলার পাশে আঘাত করেন নোমান। এতে মামুন মিয়া গুরুতর আহত হন। স্বজনরা তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল কাইয়ূম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ নিহতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছে। মরদেহ সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলে নোমান হোসেনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আরটিভি/এফআই/এস
মৌলভীবাজারে বাড়িতে ডাকাতি, গণপিটুনিতে একজন নিহত
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চা বাগান এলাকায় এক ইউপি মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে আলাল মিয়া নামের এক ডাকাত নিহত হয়েছেন। এ সময় গণপিটুনিতে আরও ২ ডাকাত গুরুতর আহত হন। শনিবার রাত ৪টার দিকে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের নুরজাহান চা বাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রোববার (২৪ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমলগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) শামীম আখনজি। নিহত আলাল মিয়ার বাড়ি সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার এলাকায়। আহতরা হলেন- ইসলামপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে আব্দুল মালেক ওরফে প্রকাশ মালেক (৪১) এবং শ্রাবণ মিয়ার ছেলে জসিম মিয়া। তারা পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার রাতে ইউপি মেম্বার সালেহ আহমদের বাড়িতে ১০ থেকে ১৫ জনের একদল ডাকাত হানা দেয়। এ সময় ডাকাতদের উপস্থিতি টের পেয়ে চা বাগানের পাগলা ঘণ্টা বাজালে চা শ্রমিকরা ঘেরাও করেন। সেসময় ডাকাতরা স্থানীয় জনতার ওপর হামলা করতে এগিয়ে গেলে স্থানীয়রা তাদের ধরে গণপিটুনি দেন। এতে ঘটনাস্থলে ডাকাত আলাল মিয়ার মৃত্যু হয়। বাকিরা পালিয়ে যান। রোববার ভোরে রক্তের ছাপ দেখে চা বাগানের ভেতর থেকে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য দুজনকে তীরবিদ্ধ অবস্থায় আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। পুলিশ জানায়, সকাল ৯টায় কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ফুলবাড়ি চা বাগানের সেকশন থেকে হাতের কব্জি কাটা অবস্থায় জসিম মিয়াকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন স্থানীয় চা শ্রমিকরা। কমলগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) শামীম আখনজি বলেন, গুরুতর আহত দুজনকে উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। আরটিভি/এমকে