বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণের সুদহার বাড়ানোর সিদ্ধান্তে উদ্বিগ্ন ডিসিসিআই
নিত্যপণ্যের দামের লাগাম টানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণের সুদহার বাড়ানোর সিদ্ধান্তে উদ্বিগ্ন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর একথা জানান ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদ।
আশরাফ আহমেদ বলেন, সুদের হার বাড়লে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের ব্যবসার ওপর চাপ বাড়ে। চলমান অস্থিরতা বিবেচনায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ পদক্ষেপ দাবি করেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে ডিসিসিআই সভাপতি জানান, ব্যাংক লুটেরাদের ব্যবসায়ীরা সমর্থন করে না। এসবের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে সিদ্ধান্তই নেবে ব্যবসায়ী সমাজ তাদের সমর্থন দেবে।
মন্তব্য করুন
স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে নতুন এই দর কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমার প্রেক্ষিতে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের নতুন দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭০৩ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৩ হাজার ৩১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৩৭ টাকা কমিয়ে ৯৩ হাজার ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, গত ৯ ডিসেম্বর ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। এরপর ১১ ডিসেম্বর আরেক দফায় ভরিপ্রতি ১ হাজার ৮৭৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৪০ হাজার ২৭১ টাকা।
আরটিভি/এসএপি-টি
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত
দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১৪ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩২ হাজার ২০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৬০ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২৫ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
আরটিভি/একে
আজকে স্বর্ণের দাম (১৯ ডিসেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই ওঠানামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
সবশেষ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সেই হিসেবে আজকে স্বর্ণের দাম
২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা।
২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা
১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা
সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ২০ টাকা
আরটিভি/এসএপি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (১৯ ডিসেম্বর)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-
বৈদেশিক মুদ্রার নাম
বাংলাদেশি টাকা
ইউএস ডলার
১২০.০০
ইউরোপীয় ইউরো
১৩০.৬৬
ব্রিটেনের পাউন্ড
১৫৮.২৬
জাপানি ইয়েন
০.৮১
সিঙ্গাপুর ডলার
৯২.২৫
আমিরাতি দিরহাম
৩৩.২২
অস্ট্রেলিয়ান ডলার
৭৮.৯১
সুইস ফ্রাঁ
১৩৯.৫০
সৌদি রিয়েল
৩২.৪৭
চাইনিজ ইউয়ান
১৭.০৯
ইন্ডিয়ান রুপি
১.৪৭
** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
আরটিভি/এসএপি
টানা ৫ দিন বন্ধ থাকবে ন্যাশনাল ব্যাংকের লেনদেন, জানা গেল কারণ
আগামী ৫ দিনের জন্য ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। কোর ব্যাংকিং সিস্টেম (সিবিএস) মাইগ্রেশনের জন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকটি।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন (ডিওএস) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোর ব্যাংকিং সিস্টেম মাইগ্রেশন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫ দিন (২টি কর্মদিবসসহ) সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে চায় ব্যাংকটি। ন্যাশনাল ব্যাংকের এই আবেদনে সম্মতি জ্ঞাপন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওই ৫দিন ব্যাংকটির সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে এ সম্মতি জ্ঞাপন করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরটিভি/এসএপি/এআর
এবার যা যা নিয়ে এলো পাকিস্তানের সেই জাহাজ
দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানের করাচি থেকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামের কনটেইনার জাহাজটি। এবার এতে পরিশোধিত চিনি ও খনিজ পদার্থ ডলোমাইট সবেচেয়ে বেশি এসেছে।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে জাহাজটি বন্দরে পৌঁছায়।
জানা গেছে, প্রথমবার জাহাজটি নিয়ে এসেছিল ৩৭০ টিইইউএস কনটেইনার। এবার ৬৮৮ টিইইউএস কনটেইনার নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছেছে জাহাজটি।
জাহাজটিতে এবার পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি। মোট ২৮৫ কনটেইনারে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ ব্যাগে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার টন চিনি আনা হয়েছে। চিনির পর পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে ১৭১ কনটেইনারে এসেছে কাচশিল্পের কাঁচামাল ডলোমাইট। এরপর ১৩৮ কনটেইনারে এসেছে কাচশিল্পের অরেকটি কাঁচামাল সোডা অ্যাশ। এ ছাড়া মোট ৪৬টি কনটেইনারে কাপড়ের রোল এনেছে শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলো। আলু আমদানি হয়েছে ১৮ একক কনটেইনারে। এ ছাড়া জয়পুরহাটের পিঅ্যান্ডপি ট্রেডিং ২০ কনটেইনারে আখের গুড় এনেছে। এসব পণ্যের পাশাপাশি পুরোনো লোহার টুকরা, রেজিন, থ্রি–পিস ইত্যাদি পণ্য আমদানি হয়েছে।
পাকিস্তান ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে খাদ্যপণ্য, খেজুর, লুব অয়েল, যন্ত্রাংশ ইত্যাদি আনা হয়েছে। আমিরাত থেকেও ১০ কনটেইনার চিনি আমদানি করা হয়েছে।
আরটিভি/এসএপি-টি
ডিসেম্বরের ২১ দিনে এক টাকাও রেমিট্যান্স আসেনি যে ১০ ব্যাংকে
ডিসেম্বরের প্রথম ২১ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি। তবে এ সময়ে দেশের ১০টি ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি, যার মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকও।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, ডিসেম্বর মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি। এর মধ্যে রয়েছে একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক, একটি বিশেষায়িত ব্যাংক, ৪টি বেসরকারি ব্যাংক ও ৪টি বিদেশি ব্যাংক।
রেমিট্যান্স না আসা ব্যাংকগুলো হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত খাতের রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব ও বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি, সিটিজেন্স ব্যাংক পিএলসি, পদ্মা ব্যাংক পিএলসি ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এ ছাড়া বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ও উরি ব্যাংক।
এদিকে, চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম ২১ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেশে এসেছে ৬১ কোটি ৩১ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৭৩ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩১ কোটি ১৬ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫১ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এসময়ে মোট ২০০ কোটি ৭৩ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে। সে হিসেবে দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৫ লাখ ডলার বা এক হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।
ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রেমিট্যান্সের এ ধারা অব্যাহত থাকলে ডিসেম্বরে দেশের প্রবাসী আয় রেকর্ড তিন বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি হবে।
এর আগে, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল। তবে, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর স্বাভাবিক হতে শুরু করে পরিস্থিতি। এরই ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।
এ ছাড়া, গত সেপ্টেম্বরে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে। অক্টোবরে আসে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। আর সবশেষ নভেম্বরে আসে ২১৯ কোটি ৯৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আরটিভি/এসএপি