কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হলে যত টাকা ফেরত পাবে গ্রাহক
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হলে গ্রাহক দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ফেরত পাবে। তবে তিনি চান কোনো ব্যাংক যেন দেউলিয়া না হয়।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘গ্রাহকদের স্বার্থে ডিপোজিটর ইন্সুরেন্স সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়নি প্রিমিয়াম।’
গভর্নর বলেন, ‘ব্যাংক খাতে সুশাসন ফেরাতে টাস্কফোর্স গঠনের বিষয়ে সহায়তা দেবে এডিবিসহ আন্তর্জাতিক কিছু সংস্থা। এছাড়া এসএমই খাতের ঋণ যেন বড় উদ্যোক্তারা না পায় সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে।’
পাশাপাশি ব্যাংক লুটেরা এস আলমের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘শিল্পগোষ্ঠীটির সম্পদ যারাই কিনবে, তারা যেন নিজ দায়িত্বে কেনে।’
মন্তব্য করুন
আজকে স্বর্ণের দাম (২৯ অক্টোবর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ২৯ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ২২ অক্টোবর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম বেড়েছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৪৫,৯৯২ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৪১,৯৫১ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,৩৫,৫০১ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১৬,১৩৮ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯৫,৪২৩ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
দেশের বাজারে সব রেকর্ড ছাড়াল স্বর্ণ
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাজুস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৬ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের নতুন এ দাম বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) থেকে কার্যকর হবে।
বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, গত ২২ অক্টোবর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৪৫ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৮ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
আরটিভি/আরএ
বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম, কমতে পারে দেশেও
অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত ৩০ অক্টোবর বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭৭৭ ডলার ছাড়িয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে। এবার সেই দাম কিছুটা কমেছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) বেলা ১১টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭৩৬ দশমিক ৪১ ডলারে।
মার্কিন নির্বাচনের প্রভাব ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় স্বর্ণের দাম কিছুটা কমেছে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে। সংগঠনটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে, এতে যেকোনো সময় প্রতি আউন্স স্বর্ণের কমতে পারে। বিশ্ববাজারে দাম কমলে এর প্রভাব পড়ে দেশের বাজারেও। তাই যেকোনো সময় দেশের বাজারেও দাম সমন্বয় করা হতে পারে।
গত ৩০ অক্টোবর বাজুসের সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৬ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরটিভি/এসএপি
স্বর্ণের দাম কমলো
দেশের বাজারে টানা কয়েক দফা বাড়িয়ে অবশেষে স্বর্ণের দাম কিছুটা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩৬৫ টাকা কমিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম কমানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম হবে ১ লাখ ৪২ হাজার ১৬১ টাকা; যা আজকেও ছিল ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা।
সোমবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম কমানোর কথা জানায় বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪২ হাজার ১৬১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি এক লাখ ৩৫ হাজার ৬৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৫৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয় মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এদিকে স্বর্ণের দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৭৪১ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬২৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২২৩৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৬৮০ টাকা।
এর আগে, সর্বশেষ গত ৩০ অক্টোবর দেশের বাজারে ভরিতে এক হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
আরটিভি/একে-টি
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
নভেম্বর মাসের জন্য ভোক্তাপর্যায়ে বেসরকারি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) নতুন দাম মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) নির্ধারণ করা হবে। এদিন জানা যাবে এলপিজির মূল্য বাড়ছে নাকি কমছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত নভেম্বর (২০২৪) মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী এই মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় সম্পর্কে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের নির্দেশনা মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টায় ঘোষণা করা হবে।
এর আগে, সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবর মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৫৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়। ২ সেপ্টেম্বর ভোক্তা পর্যায়ে সেপ্টেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম আগস্ট মাসের তুলনায় ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর গত আগস্ট ও জুলাইয়ে বাড়ানো হয়েছিল যথাক্রমে ১১ টাকা ও ৩ টাকা। সেসময় ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে ১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।
২০২৩ সালে ৫ দফা কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম, আর বেড়েছে ৭ দফা। গত বছরের জানুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল, জুন ও জুলাই মাসে কমেছিল এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম। আর দাম বেড়েছিল ফেব্রুয়ারি, মে, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।
আরটিভি/একে-টি
আজকে স্বর্ণের দাম (৫ নভেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ৫ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ৪ নভেম্বর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম কমছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৪৪,৩৪৪ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৪২,১৬১ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,৩৫,৬৯৯ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১৬,৩১৩ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯৫,৫৭৫ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
ধান-চাল কেনায় নতুন মূল্য নির্ধারণ
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আমন মৌসুমে ধান ও চালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার। প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা ও আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান।
বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান খাদ্য সচিব মো. মাসুদুল হাসান।
তিনি বলেন, আমন মৌসুমে সাড়ে তিন লাখ টন ধান, সাড়ে পাঁচ লাখ টন সেদ্ধ চাল ও এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে। প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা ও আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে। সেদ্ধ চাল ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে এ ধান ও চাল সংগ্রহ করা হবে।
আতপ চাল ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ সময় পর্যন্ত সংগ্রহ করা হবে বলে জানান খাদ্য সচিব মো. মাসুদুল হাসান।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।
তিনি বলেন, আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের মূল্য ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে এমন যেন না হয়। তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।
আরটিভি/এফএ/এসএ