বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে এবার বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম একবারে ৪ শতাংশের বেশি কমেছে।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৩ দশমিক ৩৩ ডলার বা ৪ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৭০ দশমিক ৫০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩ দশমিক ২৮ ডলার বা ৪ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৭৪ দশমিক ১৮ ডলার হয়েছে।
এর আগে উভয় বেঞ্চমার্কের দাম অন্তত চার ডলার কমে তেলের দাম কমে সর্বনিম্ন হয়।
ইরানের তেল স্থাপনায় ইসরায়েল হামলা না করার ঘোষণা এবং দুর্বল চাহিদার পূর্বাভাসের কারণে মঙ্গলবার তেলের দাম কমল।
আরটিভি/এসএপি
মন্তব্য করুন
স্বর্ণের দামে বিশ্ব রেকর্ড, বাড়তে পারে দেশেও
বিশ্ববাজারে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো এক আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭১১.১৯ ডলার ছাড়িয়েছে। সেই হিসেবে দেশের বাজারেও যেকোনো সময় দামি এই ধাতুটির দাম বেড়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১২টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭১১.১৯ ডলারে। একদিনে ১৮.১০ ডলার বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে দাম বেড়েছে প্রতি আউন্সে।
মার্কিন নির্বাচন, ফেডারেল রিজার্ভের সুদ হার হ্রাস ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে এখন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে। সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৩ টাকা। এটিই দেশের বাজারে এখনো পর্যন্ত স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
সংগঠনটির পক্ষে স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি। এই কমিটির এক সদস্য বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যে হারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে, তাতে দেশের বাজারেও দাম বাড়ানো লাগবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমার স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে। স্থানীয় বাজারে পাকা স্বর্ণের দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আবার পাকা স্বর্ণের দাম কমলে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববাজারের দামের চিত্র পাকা স্বর্ণের দামে প্রভাব ফেলে।’
আরটিভি/এসএপি
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস
বিশ্ববাজারে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো এক আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭২৪ ডলার ছাড়িয়েছে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বিকেল ৫টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭২৪.৭ ডলারে। একদিনের ব্যবধানে প্রতি আউন্সে প্রায় ১৩ ডলার বেড়েছে স্বর্ণের দাম।
মার্কিন নির্বাচন, ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার হ্রাস ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে এখন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে।
সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৩ টাকা। এটিই দেশের বাজারে এখনো পর্যন্ত স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
আরটিভি/এসএপি/এসএ
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে ফের রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভরিতে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪০ হাজার ৬১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতিভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৪ হাজার ৫৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বাড়াসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২০ অক্টোবর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
এর আগে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৫৯ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ৪৩ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৬ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১৭ বার।
আরটিভি/আরএ/এসএ
চাল নিয়ে সুখবর
চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে পণ্যটি আমদানিতে শুল্ক কর কমানো হয়েছে।
রোববার (২০ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জারি করা প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহার করা হয়েছে। চালের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা এবং রেগুলেটরি শুল্ক বা আরডি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার পাশাপাশি আগাম কর ৫ শতাংশ পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এনবিআরের পরিচালক সৈয়দ এ মুমেন জানান, আমদানিতে শুল্ক কর কমানোর কারণে চালের দাম কমবে। এ ক্ষেত্রে আমদানি পর্যায়ে প্রতি কেজি চালের মূল্য ১৪.৪০ টাকা হ্রাস পাবে। আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহারের কারণে দেশের বাজারে চালের সরবরাহ বাড়বে। ফলে চালের মূল্য দেশের সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
আরটিভি/এসএপি
আসছে ১২৫ সিসির নতুন পালসার, থাকবে এবিএস
বাজারে নতুন মডেলের বাইক এনেছে মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাজাজ। তাদের পালসার লাইন আপে যুক্ত হচ্ছে নতুন ১২৫ সিসির এই বাইক। বাইকটিতে এবিএস পাবেন পালসার ভক্তরা। এটি বাজারে আসার কথা রয়েছে শিগগিরই।
বর্তমানে বাজারে জনপ্রিয় দুটি বাইক হিরো এক্সট্রিম ১২৫ আর এবং টিভিএস রেইডার ১২৫ সঙ্গে টক্কর নিতেই নতুন মডেলটি আনছে বাজাজ। দুই ভ্যারিয়েন্ট এবং ছয়টি কালার অপশনে আসবে এই বাইক।
কমিউটার সেগমেন্টের বাইক ক্রেতাদের খুশি করতেই বাজাজের এই উদ্যোগ। জেনে নেওয়া যাক মোটরসাইকেলটি সম্পর্কে খুঁটিনাটি।
যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি শহুরে রাস্তায় চলতে পারদর্শী এই প্রিমিয়াম কমিউটার বাইক পালসার এন-১২৫। স্পোর্টি এবং তারুণ্যে ভরা স্টাইলসহ হাজির হবে মডেলটি। এতে রয়েছে পেশীবহুল ফুয়েল ট্যাঙ্ক এক্সটেনশন, স্প্লিট সিট এবং দুটি গ্র্যাব রেইল ও একটি এলইডি হেড ল্যাম্প।
বাইকটিতে সিঙ্গেল সিলিন্ডার মোটরকে সঙ্গ দিতে রয়েছে ৫-ধাপ গিয়ারবক্স। ইঞ্জিন অনেক রিফাইন করা থাকবে। বাইকটির সামনে ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হলেও পেছনে রয়েছে ড্রাম ব্রেক। আবার রিয়ার ডিস্ক ব্রেক অপশনেও বেছে নেওয়া যাবে বাইকটি। এর সঙ্গে থাকছে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস।
পালসার এন-১২৫ বাইকটিতে স্মার্টফোন কানেক্টিভিটিসহ একটি ডিজিটাল কনসোল দেওয়া হয়েছে। এই বাইকের দাম হতে পারে ১ লাখ ৪২ হাজারের কাছাকাছি।
আরটিভি/টিআই
স্বর্ণের দামে ফের রেকর্ড, বুধবার থেকে কার্যকর
ফের আরেক দফা দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। বুধবার (২৩ অক্টোবর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৫০১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ১৩৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৪২৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১৯ অক্টোবর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৬১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৫৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ অক্টোবর থেকে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৪৪ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৭ বার দাম বাড়ানও হয়েছে, আর কমানও হয়েছে ১৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বাজারে বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২৮৩ টাকায়।
আরটিভি/এএ/এসএ
২৬ দিনে এলো ১৯৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
চলতি অক্টোবরের প্রথম ২৬ দিনে ১৯৪ কোটি ৯৩ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন রেমিট্যান্স যোদ্ধারা। গড়ে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এ সময়ে একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকসহ ১১টিতে এক ডলারও রেমিট্যান্স আসেনি।
রোববার (২৭ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৯৪ কোটি ৯৩ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর সেপ্টেম্বরের একই সময়ে দেশে এসেছিল ১৯৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। সে হিসাবে চলতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। অক্টোবরের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৪ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১২৯ কোটি ৬৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫১ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানিয়েছে, অক্টোবরের ২০ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৪১ কোটি ৫ লাখ ডলার। ১৩ থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৫৪ কোটি ৬০ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। অক্টোবরের ৬ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। আর অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৪২ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার।
এ ছাড়া ১১টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠায়নি প্রবাসীরা। সেগুলো হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাবাক)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
এর আগে, গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার।
আরটিভি/এসএপি-টি