আজকের স্বর্ণের দাম (১৩ নভেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ১২ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ১২ নভেম্বর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম কমছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৪০,৩২১ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৩৬,১৮৯ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,২৯,৯৯৫ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১১,৪২৬ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯১,৪১১টাকা।
আরটিভি/এসএপি
মন্তব্য করুন
এক টাকাও রেমিট্যান্স আসেনি যে ১১ ব্যাংকে
চলতি মাসের প্রথম ১২ দিনে ১১ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা রেমিট্যান্স এসেছে। তবে ১১ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠায়নি প্রবাসীরা।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ওই ১১ ব্যাংক হল, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাবাক)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসের ১২ তারিখ পর্যন্ত দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৪ কোটি ৫৬ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে চার কোটি ৪৮ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ কোটি ৩৬ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৬ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
এর আগে, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার প্রবাসী আয় আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল।
তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার।
আজকে স্বর্ণের দাম (১৫ অক্টোবর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ১৫ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম বেড়েছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৩৯,৯৯২ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৩৭,৪৪৯ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,৩১,১৯৭ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১২,৪৫৩ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯২,২৮৬ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
ডিমের নতুন দাম নির্ধারণ
উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে মুরগির ডিমের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন ডিমের দাম হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে ডিম উৎপাদক এবং সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সে হিসেবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ডিমের নির্ধারিত দাম বাস্তবায়ন করতে বাজারে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সে কারণে তেজগাঁও আড়তের ব্যবসায়ীরা ডিম বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন।
অবশ্য, সাম্প্রতিক অভিযানে ডিমের দামে তেমন একটা প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। বরং তেজগাঁও আড়তের মতো কিছু কিছু পাইকারি বাজারে ডিম বিক্রি বন্ধ হয়ে গছে। অনেক জায়গায় ডিম বিক্রি কমিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এতে ঘাটতি তৈরি হয়েছে সরবরাহে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফার্মের মুরগির লাল ও সাদা ডিম ডজনপ্রতি ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বর্তমানে। এছাড়া পাড়ামহল্লায় ডিমের দাম ডজনপ্রতি ১৯০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে।
আরটিভি/এসএইচএম-টি
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে এবার বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম একবারে ৪ শতাংশের বেশি কমেছে।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ৩ দশমিক ৩৩ ডলার বা ৪ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৭০ দশমিক ৫০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩ দশমিক ২৮ ডলার বা ৪ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৭৪ দশমিক ১৮ ডলার হয়েছে।
এর আগে উভয় বেঞ্চমার্কের দাম অন্তত চার ডলার কমে তেলের দাম কমে সর্বনিম্ন হয়।
ইরানের তেল স্থাপনায় ইসরায়েল হামলা না করার ঘোষণা এবং দুর্বল চাহিদার পূর্বাভাসের কারণে মঙ্গলবার তেলের দাম কমল।
আরটিভি/এসএপি
স্বর্ণের দামে বিশ্ব রেকর্ড, বাড়তে পারে দেশেও
বিশ্ববাজারে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো এক আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭১১.১৯ ডলার ছাড়িয়েছে। সেই হিসেবে দেশের বাজারেও যেকোনো সময় দামি এই ধাতুটির দাম বেড়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১২টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭১১.১৯ ডলারে। একদিনে ১৮.১০ ডলার বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়েছে দাম বেড়েছে প্রতি আউন্সে।
মার্কিন নির্বাচন, ফেডারেল রিজার্ভের সুদ হার হ্রাস ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে এখন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে। সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৩ টাকা। এটিই দেশের বাজারে এখনো পর্যন্ত স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
সংগঠনটির পক্ষে স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি। এই কমিটির এক সদস্য বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যে হারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে, তাতে দেশের বাজারেও দাম বাড়ানো লাগবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
তিনি বলেন, ‘আমার স্বর্ণের দাম বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে। স্থানীয় বাজারে পাকা স্বর্ণের দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আবার পাকা স্বর্ণের দাম কমলে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববাজারের দামের চিত্র পাকা স্বর্ণের দামে প্রভাব ফেলে।’
আরটিভি/এসএপি
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস
বিশ্ববাজারে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো এক আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭২৪ ডলার ছাড়িয়েছে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বিকেল ৫টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭২৪.৭ ডলারে। একদিনের ব্যবধানে প্রতি আউন্সে প্রায় ১৩ ডলার বেড়েছে স্বর্ণের দাম।
মার্কিন নির্বাচন, ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার হ্রাস ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে এখন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে।
সংগঠনটির সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৩ টাকা। এটিই দেশের বাজারে এখনো পর্যন্ত স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
আরটিভি/এসএপি/এসএ
দুই মাসেই দেড় বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ
খবরটি আশাব্যঞ্জক, ভালো লাগার। কারণ, রিজার্ভে হাত না দিয়ে মাত্র দুই মাসেই দেড় বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে অনিশ্চয়তা কাটতে শুরু করেছে পণ্য আমদানিতে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
তিনি বলেন, জ্বালানি তেল, গ্যাস, কয়লাসহ যাবতীয় পেট্রোলিয়াম পণ্যের প্রায় পুরোটাই বিভিন্ন উৎস থেকে আমাদের আমদানি করতে হয়। যার পেছনে সর্বশেষ অর্থবছরে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার।
গভর্নর বলেন, ডলার সংকট শুরু হওয়ার কারণে গেল ২ বছর ধরে এই ব্যয় সময়মতো পরিশোধ করা যায়নি। ফলশ্রুতিতে আদানি, কাফকোসহ, শেভরন ও বিপিসিকে সরবরাহকারী বেশ কিছু বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছে সোয়া দুই বিলিয়ন ডলারের ওপরে বকেয়া পড়ে যায়। তবে, আশার খবর হলো গেল দুই মাসে রিজার্ভে কোনো প্রকার হাত না দিয়েই সেই বকেয়ার দেড় বিলিয়ন পরিশোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাকি অংশও ডিসেম্বরের মধ্যে শোধ করতে পারবো বলে আশা করছি। আর এর মাধ্যমে আরও ইতিবাচক ধারায় ফিরবে দেশের অর্থনীতি।
ড. আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ২.৫ বিলিয়নের মতো অনাদায়ী, অনিষ্পন্ন দায় ছিল সরকারের। আর সেটা ছিল ডলারের। আমরা তা কমিয়ে ৭০০ মিলিয়নে নিয়ে এসেছি।
তিনি বলেন, সার ও বিদ্যুতের জন্য টাকা দেওয়াসহ সবার ঋণ কিছুটা কমিয়ে আনা হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য আগামী দুই মাসের মধ্যে ঋণ জিরোতে নামিয়ে আনা। এর মাধ্যমে আর্থিক ব্যবস্থাপনায় যেমন চাপ কমবে, তেমনি গতি বৃদ্ধি পাবে সার্বিক কর্মকাণ্ডেও।
আরটিভি/আইএম/এসএ