আজকে স্বর্ণের দাম (২০ নভেম্বর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই ওঠানামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ২০ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) কর্তৃক আবারও নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম কমেছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২২ ক্যারেট ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৯৯ টাকা।
২১ ক্যারেট ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১ লাখ ১০ হাজার ৬২ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯০ হাজার ২৮৬ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
মন্তব্য করুন
আসছে ১২৫ সিসির নতুন পালসার, থাকবে এবিএস
বাজারে নতুন মডেলের বাইক এনেছে মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাজাজ। তাদের পালসার লাইন আপে যুক্ত হচ্ছে নতুন ১২৫ সিসির এই বাইক। বাইকটিতে এবিএস পাবেন পালসার ভক্তরা। এটি বাজারে আসার কথা রয়েছে শিগগিরই।
বর্তমানে বাজারে জনপ্রিয় দুটি বাইক হিরো এক্সট্রিম ১২৫ আর এবং টিভিএস রেইডার ১২৫ সঙ্গে টক্কর নিতেই নতুন মডেলটি আনছে বাজাজ। দুই ভ্যারিয়েন্ট এবং ছয়টি কালার অপশনে আসবে এই বাইক।
কমিউটার সেগমেন্টের বাইক ক্রেতাদের খুশি করতেই বাজাজের এই উদ্যোগ। জেনে নেওয়া যাক মোটরসাইকেলটি সম্পর্কে খুঁটিনাটি।
যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি শহুরে রাস্তায় চলতে পারদর্শী এই প্রিমিয়াম কমিউটার বাইক পালসার এন-১২৫। স্পোর্টি এবং তারুণ্যে ভরা স্টাইলসহ হাজির হবে মডেলটি। এতে রয়েছে পেশীবহুল ফুয়েল ট্যাঙ্ক এক্সটেনশন, স্প্লিট সিট এবং দুটি গ্র্যাব রেইল ও একটি এলইডি হেড ল্যাম্প।
বাইকটিতে সিঙ্গেল সিলিন্ডার মোটরকে সঙ্গ দিতে রয়েছে ৫-ধাপ গিয়ারবক্স। ইঞ্জিন অনেক রিফাইন করা থাকবে। বাইকটির সামনে ডিস্ক ব্রেক দেওয়া হলেও পেছনে রয়েছে ড্রাম ব্রেক। আবার রিয়ার ডিস্ক ব্রেক অপশনেও বেছে নেওয়া যাবে বাইকটি। এর সঙ্গে থাকছে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস।
পালসার এন-১২৫ বাইকটিতে স্মার্টফোন কানেক্টিভিটিসহ একটি ডিজিটাল কনসোল দেওয়া হয়েছে। এই বাইকের দাম হতে পারে ১ লাখ ৪২ হাজারের কাছাকাছি।
আরটিভি/টিআই
স্বর্ণের দামে ফের রেকর্ড, বুধবার থেকে কার্যকর
ফের আরেক দফা দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। বুধবার (২৩ অক্টোবর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৫০১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ১৩৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৪২৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১৯ অক্টোবর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৬১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৭০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৫৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ অক্টোবর থেকে।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৪৪ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৭ বার দাম বাড়ানও হয়েছে, আর কমানও হয়েছে ১৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বাজারে বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২৮৩ টাকায়।
আরটিভি/এএ/এসএ
২৬ দিনে এলো ১৯৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
চলতি অক্টোবরের প্রথম ২৬ দিনে ১৯৪ কোটি ৯৩ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন রেমিট্যান্স যোদ্ধারা। গড়ে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এ সময়ে একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকসহ ১১টিতে এক ডলারও রেমিট্যান্স আসেনি।
রোববার (২৭ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৯৪ কোটি ৯৩ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর সেপ্টেম্বরের একই সময়ে দেশে এসেছিল ১৯৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে কমেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। সে হিসাবে চলতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। অক্টোবরের প্রথম ২৬ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৪ কোটি ৭৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। এ ছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১২৯ কোটি ৬৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫১ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানিয়েছে, অক্টোবরের ২০ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৪১ কোটি ৫ লাখ ডলার। ১৩ থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৫৪ কোটি ৬০ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। অক্টোবরের ৬ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ১০ হাজার ডলার। আর অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৪২ কোটি ৪৭ লাখ ২০ হাজার ডলার।
এ ছাড়া ১১টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স পাঠায়নি প্রবাসীরা। সেগুলো হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাবাক)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
এর আগে, গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার প্রবাসী আয় দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার।
আরটিভি/এসএপি-টি
আজকে স্বর্ণের দাম (২৯ অক্টোবর)
স্বর্ণ যেহেতু আমদানিকৃত একটি উপাদান সেক্ষেত্রে আমাদের বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম প্রায় প্রতিনিয়তই উঠা-নামা করতে থাকে। এই দাম বাজুস কর্তৃক সঠিকরূপে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত চলছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী সকলকে ২৯ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের পণ্যটির দাম জানানো হলো।
ইতিমধ্যেই ২২ অক্টোবর ২০২৪, বাজুস কর্তৃক আবারো নতুন করে নির্ধারিত হয়েছে বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যারেট স্বর্ণের মূল্য। আমদানিকৃত বস্তু হিসাবে উক্ত নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম বেড়েছে।
আজকে স্বর্ণের দাম
২৪ ক্যারেট ১,৪৫,৯৯২ টাকা (আনুমানিক)।
২২ ক্যারেট ১,৪১,৯৫১ টাকা।
২১ ক্যারেট ১,৩৫,৫০১ টাকা।
১৮ ক্যারেট ১,১৬,১৩৮ টাকা।
সনাতন পদ্ধতিতে ৯৫,৪২৩ টাকা।
আরটিভি/এসএপি
দেশের বাজারে সব রেকর্ড ছাড়াল স্বর্ণ
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাজুস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভরিতে ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৬ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের নতুন এ দাম বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) থেকে কার্যকর হবে।
বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, গত ২২ অক্টোবর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৪৫ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ২৮ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
আরটিভি/আরএ
বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম, কমতে পারে দেশেও
অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত ৩০ অক্টোবর বিশ্ববাজারে প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭৭৭ ডলার ছাড়িয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে। এবার সেই দাম কিছুটা কমেছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) বেলা ১১টা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম অবস্থান করছিল ২ হাজার ৭৩৬ দশমিক ৪১ ডলারে।
মার্কিন নির্বাচনের প্রভাব ও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় স্বর্ণের দাম কিছুটা কমেছে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকে। সংগঠনটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে, এতে যেকোনো সময় প্রতি আউন্স স্বর্ণের কমতে পারে। বিশ্ববাজারে দাম কমলে এর প্রভাব পড়ে দেশের বাজারেও। তাই যেকোনো সময় দেশের বাজারেও দাম সমন্বয় করা হতে পারে।
গত ৩০ অক্টোবর বাজুসের সবশেষ দেওয়া দাম অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৬ হাজার ৫২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরটিভি/এসএপি
স্বর্ণের দাম কমলো
দেশের বাজারে টানা কয়েক দফা বাড়িয়ে অবশেষে স্বর্ণের দাম কিছুটা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩৬৫ টাকা কমিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম কমানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম হবে ১ লাখ ৪২ হাজার ১৬১ টাকা; যা আজকেও ছিল ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা।
সোমবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম কমানোর কথা জানায় বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪২ হাজার ১৬১ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি এক লাখ ৩৫ হাজার ৬৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি এক লাখ ১৬ হাজার ৩১৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৫৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয় মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এদিকে স্বর্ণের দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৭৪১ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬২৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২২৩৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৬৮০ টাকা।
এর আগে, সর্বশেষ গত ৩০ অক্টোবর দেশের বাজারে ভরিতে এক হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক লাখ ৪৩ হাজার ৫২৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।
আরটিভি/একে-টি