• ঢাকা শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১
logo

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পের মধ্যেও নামাজ পড়লেন ইমাম (ভিডিও)

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

  ০৭ আগস্ট ২০১৮, ১০:৫০
ভিডিও থেকে স্ক্রিনশট নেয়া

পার্শ্ববর্তী লোম্বক দ্বীপে ভূমিকম্প আঘাত হানার পরও বালি দ্বীপের একটি মসজিদের ইমাম নামাজ পড়ানো অব্যাহত রেখেছেন এমন একটি ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে গেছে। ইন্দোনেশিয়ায় রোববারের ওই ভূমিকম্পে ৯১ জন নিহত হয়। খবর খালিজ টাইমসের।

ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, ৬ দশমিক ৯ মাত্রার অগভীর একটি ভূমিকম্প আঘাত হানার পরও বালি দ্বীপের দিনপাসারের একটি মসজিদের সাদা জুব্বা পরা ওই ইমাম নামাজ ছাড়েননি।

মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, ভূমিকম্পের কারণে মসজিদ ভয়াবহভাবে কাঁপতে থাকলে তিনি দেয়ালে হাত দিয়ে ধরে নামাজ পড়ানো অব্যাহত রাখেন। তবে এসময় তার পেছনে থাকা কয়েক মুসল্লি নামাজ ছেড়ে চলে যান।

--------------------------------------------------
আরও পড়ুন : এবার টরেন্টোর সঙ্গে ফ্লাইট স্থগিত সৌদির
--------------------------------------------------

কিন্তু প্রচণ্ড কম্পনের মধ্যেও ইমামের পেছনে অন্য মুসল্লিদের দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে দেখা গেছে। পরে ওই ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করা হলে তা ভাইরাল হয়ে যায়। ফেসবুকে ওই ভিডিও এক লাখ ৩০ হাজার বারের বেশি দেখা হয়েছে। অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ওই ভিডিও ইউটিউব ও টুইটারে শেয়ার করেছে।

ইন্সটাগ্রামে বিশ লাখ ফলোয়ার রয়েছে এমন একজন ইন্দোনেশীয় ধর্মীয় নেতা ইউসুফ মানসুর বলেছেন, আমি কান্না করছি, সে নামাজ ছেড়ে চলে যায়নি, যদিও ভূমিকম্পের সময় নামাজ ছেড়ে যাওয়ার অনুমতি রয়েছে।

এদিকে ৩৯ হাজার ফলোয়ার রয়েছে ইনইয়োল নামের এমন একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, ইমাম ও মুসল্লিরা যে ঈমানের পরিচয় দিয়েছে তা অবিশ্বাস্য।

রোববারের ওই ভূমিকম্পে লোম্বক দ্বীপে হাজার হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভূমিকম্পে দ্বীপটির অনেক মসজিদ মুসল্লিসহ ভেঙে পড়ে। ভূমিকম্পের প্রচণ্ডতা পার্শ্ববর্তী বালি দ্বীপেও অনুভূত হয়। উল্লেখ্য, ইন্দোনেশিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও বালি দ্বীপে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের আধিক্য বেশি।

আরও পড়ুন :

এ/জেএইচ

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • আন্তর্জাতিক এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
দেশে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
১৫০০ বছরের মৃতদের নগরী! যেখানে রয়েছে ৬০ লাখ কবর 
শীতে এশা ও ফজরের নামাজের ফজিলত
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদের পতন, যা বললেন কাবা শরিফের ইমাম