প্রতি বছর ২ এপ্রিল বিশ্ব অটিজম দিবস পালন করা হয়। এই অসুখটি সম্পর্কে সচেতন করতেই দিনটি পালন করার কথা ভাবা হয়েছিল। শিশুরা অটিজমে আক্রান্ত হলে তাদের মানসিক বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়। দেখা গেছে, গর্ভাবস্থা থেকে সচেতন হলে শিশুদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি কমে। শিশুদের অটিজম থেকে বাঁচাতে গর্ভাবস্থাতেই ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
সন্তানকে অটিজম থেকে বাঁচাতে দেখে নিন, কী করবেন-
পুষ্টিকর খাবার: ভালো মানের এবং পুষ্টিকর খাবার দরকার মায়ের। দেখা গেছে মায়ের কিছু কিছু পুষ্টিগুণের অভাবে এই সমস্যা বাড়ে। তা ছাড়া নিয়মিত শরীরচর্চা বা এক্সারসাইজেরও দরকার আছে। তবে সবই করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শে।
নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ : নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গর্ভাবস্থায় কোন কোন বিষয়ে সচেতন হলে এই রোগের ঝুঁকি কমে, তা চিকিৎসক ভালো করে বুঝিয়ে দেবেন। তা ছাড়া এই রোগটি ঠেকাতে কী কী করা যায় তা-ও বলবেন।
ক্ষতিকারক জিনিস এড়িয়ে চলুন : কিছু কিছু ক্ষতিকারক জিনিস এই সময়ে গর্ভের সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে ধূমপানের ধোঁয়া। এ ছাড়াও নানা ধরনের দূষণও এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন।
সন্তান ঠিকমতো নড়াচড়া করছে কি না দেখুন : গর্ভের সন্তান যদি খুব বেশি নড়াচড়া না করে, বা স্বাভাবিকের তুলনায় কম নড়াচড়া করে, তাহলে সেটি ভালো লক্ষণ নয়। এই বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।