• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo

রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

রাবি প্রতিনিধি, আরটিভি অনলাইন

  ২৪ অক্টোবর ২০১৯, ১৮:১৪
রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বেলুন উড়িয়ে রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করছেন অতিথিরা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করে সংগঠনটি। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকসু ভবনে রিপোর্টার্স ইউনিটির নিজস্ব কার্যালয়ে আমন্ত্রিত অতিথিরা কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনুষ্ঠানিক পর্বের উদ্বোধন করেন।

পরে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সড়কগুলো ঘুরে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সিনেটে ‘আগামী দিনের সাংবাদিকতা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভার প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ বকুল।

তিনি বলেন, গণমাধ্যম হলো রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ব। রাষ্ট্রের অন্য তিনটি স্তম্ব যদি দুর্বল হয়ে যায় সেক্ষেত্রে সংবাদ মাধ্যম সেগুলোকে প্রভাবিত করে। সুষ্ঠুভাবে চলতে পথ প্রদর্শন করে। তাই রাষ্ট্র সঠিকভাবে পরিচালিত হবার জন্য সংবাদ মাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মর্তুজা নুরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফরিদের সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাবেক সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী রমজান, সাবেক সভাপতি কায়কোবাদ খান। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকরা ছাড়াও ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠন ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এদিন সংগঠনের নিজস্ব কার্যালয়ে সাবেক-বর্তমানদের প্রীতি আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি ২০০১ সালের ২৪ শে অক্টোবর যাত্রা শুরু করে। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা চর্চা করে আসছে সংগঠনটি।

জেবি

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • অন্যান্য এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভুল প্রমাণিত হলে জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে জামায়াত
পাকিস্তান থেকে আসা জাহাজের ৩১৭ কনটেইনারে যা আছে
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করলেন জামায়াতের আমির
পঞ্চদশ সংশোধনী সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী: অ্যাটর্নি জেনারেল