ইন্টারনেটের ওপর বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহারে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ
ইন্টারনেট সংস্থার (আইএসপি) সেবার ওপর আরোপিত ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ প্রতিক্রিয়া জানান।
পোস্টে নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, ইন্টারনেট সার্ভিসে বর্ধিত শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। নীতি নির্ধারণে আপনাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আমরা বদ্ধপরিকর।
এর আগে, গত ৯ জানুয়ারি ব্রডব্যান্ড ও মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারে খরচ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো ব্রডব্যান্ড সেবায় ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করে এনবিআর। এ নির্দেশনা বাস্তবায়িত হলে ৫০০ টাকার সংযোগে গ্রাহককে বাড়তি গুণতে হত অন্তত ৭৭ টাকা।
আরটিভি/আইএম/এস
মন্তব্য করুন
বিয়ের পিঁড়িতে সাইয়েদ আব্দুল্লাহ, পাত্রী কে?
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কিছু ছবি ভেসে বেড়াচ্ছে। যেগুলোতে ছাগল-কাণ্ডে আলোচনায় আসা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র সাইয়েদ আব্দুল্লাহকে শেরওয়ানি পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। আর ঠিক তার পাশে বধূ সেজে হালকা গোলাপি রঙের শাড়ি পরে বসে আছেন এক তরুণী। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন আব্দুল্লাহ?
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) উত্তরও মিলল তার কাছ থেকে।
গণমাধ্যমকে সাইয়েদ আব্দুল্লাহ বলেন, ভার্সিটিতে থাকাকালীন সময়ে দীর্ঘদিন আমাদের মধ্যে চেনাজানা ও পরিচয় ছিল। আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহপাঠী ছিলাম। পরবর্তীতে নিজেদের পছন্দের ব্যাপারটা উভয় পরিবারের পছন্দের সঙ্গেই মিলে যায়, তারাও সম্মতি প্রদান করে।
তিনি আরও বলেন, বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় আনন্দঘন পরিবেশে বিয়ের অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় উভয় পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, সাইয়েদ আব্দুল্লাহর স্ত্রীর নাম নুসরাত জাহান। তিনি পেশায় একজন অ্যাডভোকেট, কাজ করেন করপোরেট লইয়্যার হিসেবে।
এদিকে, ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই বন্ধুবান্ধব এবং অনুসারীরা সাইয়েদ আব্দুল্লাহকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সাবেক ছাত্র সাইয়েদ আব্দুল্লাহ প্রথম আলোচনায় আসেন ‘ছাগল কাণ্ড’ ঘটনার মাধ্যমে। এরপর থেকেই তিনি সামাজিকমাধ্যমে বেশ পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন। সবশেষ একটি লাইভ টকশোতে তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থক ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নিঝুম মজুমদারকে হারপিক দেখিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন।
আরটিভি/আইএম/এস
হেলিকপ্টার ভ্রমণ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার হেলিকপ্টারে সাম্প্রতিক উত্তরবঙ্গ ভ্রমণ এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় অন্যতম চর্চিত বিষয়। নেটিজেনরা এর তুমুল সমালোচনা করছেন। এ অবস্থায় চলমান এই বিতর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন উপদেষ্টা নিজেই, দিয়েছেন ব্যাখ্যাও।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ ব্যাখ্যা দেন।
পোস্টে উপদেষ্টা তিনটি পয়েন্টের মাধ্যমে পুরো বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আরটিভি অনলাইনের পাঠকদের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হলো-
১. প্রথমে গাড়িতে সফর প্ল্যান করা হলে ৬ দিনে শুধুমাত্র ১০ টি উপজেলায় সফর করা যাচ্ছিল। সফরের উদ্দেশ্য ছিল উত্তরবঙ্গের উন্নয়নের লক্ষ্যে স্থানীয় জনগণ এবং সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং প্রস্তাবিত উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন, পাশাপাশি শীতবস্ত্র বিতরণ। উপদেষ্টা মহোদয় কম সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ পরিমাণ উপজেলার জনসাধারণের কথা শুনতে চেয়েছেন৷ ফলে ৬ দিনে ২২ টি উপজেলা ভ্রমণের সিদ্ধান্ত হয় যা গাড়িতে কাভার করা অসম্ভব। তাই মন্ত্রণালয় থেকে সর্বনিম্ন খরচের মধ্যে হেলিকপ্টার হায়ার করা হয়।
২. বিগত ২ দিনের সফরে ঢাকা থেকে যাওয়া আসাসহ মোট ৬ বার হেলিকপ্টারে যাতায়াত করেন মাননীয় উপদেষ্টা। গত বুধবার একদিনে ঠাকুরগাঁও থেকে পঞ্চগড় এবং নীলফামারি এই তিন জেলায় মোট ৪ টি উপজেলায় ৫টি মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন। সড়কপথে এই একদিনেই প্রায় ২৫০ কিলোমিটারের সফর করে ৫টি মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ অসম্ভব। এ ছাড়াও দীর্ঘদিন ঢাকার বাইরে থাকলে মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম মন্থর হয়ে যাবে বলে অত্যন্ত কম সময়ের মধ্যে উত্তরবঙ্গের ২২টি উপজেলা পরিদর্শন ও মতবিনিময়ের প্রোগ্রাম ডিজাইন করতে হয়েছে। এ ছাড়াও সচিবালয়ে আগুন লাগার কারণে সফর স্থগিত করে ঢাকায় চলে আসেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৩. আগামী ৪ দিনে আরও ১৬ টি উপজেলা সফরের কথা থাকলেও সচিবালয়ে অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনা ঘটায় তৎক্ষনাৎ সফর স্থগিত করে ঢাকায় ফিরে আসেন আসিফ মাহমুদ।
প্রসঙ্গত, দেশের প্রশাসনিক প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে আগুন লাগার কারণে উত্তরবঙ্গ সফর স্থগিত করে বৃহস্পতিবারই ঢাকায় চলে এসেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আরটিভি/আইএম
সারজিসের বিরুদ্ধে সমন্বয়ক মিতুর শ্লীলতাহানির অভিযোগ, যা জানা গেল
সম্প্রতি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলমের বিরুদ্ধে ‘সমন্বয়ক ইয়াছমিন মিতু শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন’ দাবিতে সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তবে ভিডিওটি একটি অপপ্রচার, যা প্রযুক্তির সহায়তায় সম্পাদনা করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারজিস আলমের বিরুদ্ধে সমন্বয়ক ইয়াছমিন মিতুর শ্লীলতাহানির অভিযোগ আনার দাবিতে প্রচারিত ভিডিওটি আসল নয়। বরং, ভিন্ন একজন নারীর পুরোনো ঘটনার ভিডিও থেকে অডিও সংগ্রহ করে তা প্রযুক্তির সহায়তায় সম্পাদনার মাধ্যমে দৈনিক সমকালে মিতুর দেওয়া একটি বক্তব্যের ভিডিওতে যুক্ত করে আলোচিত দাবিতে প্রচার করা হয়েছে। এ অবধি ফেসবুকে প্রচারিত উক্ত দাবির দুইটি ভিডিও দেখা হয়েছে প্রায় ৪৯ লক্ষের অধিক বার। এছাড়াও ভিডিও দুটি প্রায় সাত হাজারের অধিক বার শেয়ার করা হয়েছে। আলোচিত দাবিটির বিষয়ে অনুসন্ধারে জাতীয় দৈনিক সমকালের ফেসবুক পেজে গত ১৬ ডিসেম্বর ‘স্বৈরাচারী আপা বিজয় দিবসকে এতদিন নিজের করে নিত’ শীর্ষক শিরোনামে প্রচারিত একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়।
ভিডিওটি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এটিতে আওয়ামী লীগের প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলের অবসানের পর তরুণরা বিজয় দিবস কেমন উপভোগ করেছেন সেটিই তুলে ধরা হয়েছে। ভিডিওর ৩ মিনিট ২ সেকেন্ড সময় থেকে অন্যান্যদের পাশাপাশি সমন্বয়ক মিতুকেও বক্তব্য দিতে দেখা যায়। মিতুর বক্তব্যের ফুটেজের সাথে আলোচিত দাবিতে প্রচারিত ভিডিওটির মিল খুজে পাওয়া যায়। উভয় ভিডিওতেই তার পরিহিত শাড়ি, গহনা এবং অঙ্গভঙ্গি অভিন্ন। তবে ওই ভিডিওটিতে তাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগের পরিবর্তে বিজয় দিবস নিয়ে কথা বলতে শোনা যায়।
অর্থাৎ, মূল ভিডিওতে আলোচিত অভিযোগ সম্বলিত অডিওটি ছিল না। পরবর্তীতে আলোচিত ভিডিওটির অডিওর বিষয়ে অনুসন্ধানে Jewel Jewelrana নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে গত ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়। ভিডিওটি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ওই ভিডিওর শুরু থেকে ১৬ সেকেন্ড পর্যন্ত সময়ের বক্তব্যের সাথে আলোচিত ভিডিওর বক্তব্য এবং কণ্ঠস্বরের মিল রয়েছে। অর্থাৎ, বিউটি নামের ভিন্ন এক নারীর বক্তব্যকে ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় সম্পাদনার মাধ্যমে সমন্বয়ক ইয়াছমিন মিতুর ভিডিওতে যুক্ত করে প্রচার করা হচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মিতু সারজিস আলমের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন দাবিতে ইন্টারনেটে প্রচারিত ভিডিওটি সম্পাদিত।
আরটিভি/এসএপি
৩১ ডিসেম্বর নিয়ে সমন্বয়কদের রহস্যজনক পোস্ট, জানা গেল কারণ
চলতি মাসের ৩১ তারিখকে সামনে রেখে বিভিন্ন স্লোগান লিখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রহস্যজনক পোস্ট করে আলোচনা সৃষ্টি করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যরা।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাত থেকে ফেসবুকে এই ক্যাম্পেইন চালাচ্ছেন তারা।
জানা গেছে, আগামী ৩১ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যরা।
এদিকে, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তার ব্যক্তিগত ফেসবুক থেকে লিখেছেন, ‘Comrades Now or Never’।
জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছেন, এ বছরই হবে। ৩১ ডিসেম্বর। ইনশাআল্লাহ!’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘Comrades, 31st DECEMBER! Now or Never.’।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক রিফাত রশিদ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, All eyes on 31st December, 2024. Now or Never!'
এরপর তিনি কমেন্টে সেকশনে আগামী ৩১ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন।
একই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে যুক্ত থাকা অন্যান্য সদস্যরাও একই বিষয় নিয়ে প্রত্যেকের ফেসবুকে পোস্ট করে যাচ্ছেন।
আরটিভি/এসএপি
কোন সাহসে হাসিনার গ্রাফিতি মোছে, প্রশ্ন উমামা ফাতেমার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্য-সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যঙ্গ গ্রাফিতি মুছে ফেলার চেষ্টা করে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। পরে বিষয়টি জানতে পেরে শিক্ষার্থীরা এসে বাধা দেয়। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) মধ্যরাতের এ ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, প্রক্টররে পদত্যাগ করতে হবে। এনএসআইয়ের প্রেসক্রিপশন নাকি ‘র’ এর প্রেসক্রিপশন এসব আমি চিনি না।
এ সময় প্রশ্ন রেখে তিনি আরও লিখেছেন, কোন সাহসে হাসিনার গ্রাফিতি মোছে?
এর আগে, সিটি করপোরেশনের কিছু লোক শনিবার মধ্যরাতে রাজু ভাস্কর্য-সংলগ্ন মেট্রোরেলের পিলারে শেখ মুজিব ও হাসিনার ব্যঙ্গাত্মক গ্রাফিতি মুছতে ক্রেন নিয়ে আসে। সে সময় হাসিনার গ্রাফিতির মাথা পর্যন্ত মুছে ফেললেও মুজিবের পুরোটাই মুছে ফেলা হয়। পরে শিক্ষার্থীরা এসে বাধা দিলে তারা এটি বন্ধ করতে বাধ্য হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, শেখ হাসিনার গ্রাফিতিটা ছিল মূলত ঘৃণা স্তম্ভ। এটি জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি। আমরা এটি দেখে প্রক্টরকে কল করলে প্রক্টর এসে জানান যে, তাকে গোয়েন্দা সংস্থা কল করেছেন শেখ মুজিব এবং শেখ হাসিনার ছবি মুছে দেওয়ার জন্য। পরে প্রক্টর স্যার এস্টেট অফিসকে জানালে অফিস সিটি করপোরেশন ও মেট্রো কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এটি মুছে ফেলার উদ্যোগ নেয়। যা শিক্ষার্থীদের বাধার মুখে সম্ভব হয়নি।
আরটিভি/আইএম/এস
সরকারি চাকরিতে হিন্দু প্রার্থীদের নিষিদ্ধের দাবি সঠিক নয়: প্রেস উইং
সম্প্রতি টাইমস অ্যালজেব্রা নামে একটি এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে ‘সরকারি চাকরিতে হিন্দু প্রার্থীদের নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সরকার’ এমনটি দাবি করা হয়েছে। তবে এ দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট বলে জানিয়েছে চিফ অ্যাডভাইজার (সিএ) প্রেস উইং ফ্যাক্টস।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) প্রেস উইং ফ্যাক্টসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ধর্মের ভিত্তিতে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্য করে না। পোস্টে উল্লিখিত স্বরাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টার উদ্ধৃতিটিও মিথ্যা।
টাইমস আলজেব্রার ওই পোস্টে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিতে হিন্দুদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সরকার। পাস করা নতুন এক সরকারি আদেশে কনস্টেবল থেকে শুরু করে পুলিশের উচ্চ পদে যোগদানে হিন্দু প্রার্থীদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব পদে দেড় হাজারের বেশি হিন্দু প্রার্থীর আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
আরটিভি/এসএপি/এস
৭ বিয়ে নিয়ে যা বললেন সোহেল তাজ
‘আয়রন গার্ল’ শাহনাজ পারভীন শিমুর সঙ্গে বাগদান করে আলোচনায় রয়েছেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। অনেকে বলছেন, এটি ৫৫ বছরের সোহেল তাজের সপ্তম বিয়ে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিষয়টি নিয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি।
পোস্টে সোহেল তাজ লিখেছেন, ‘আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন আমার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে- আমি কিছুই বলবো না। কারণ, এটা আমার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়- ২টি কমেন্ট শেয়ার করলাম তা থেকে আপনারাই বুঝে নিন কোনটা সঠিক আর কোনটা মিথ্যা।
দৃষ্টি আকর্ষণ: গণহত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন অথবা নিপীড়নকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্র হত্যাকারী চোর কিংবা মাফিয়াদের সমর্থনকারী ব্রেন ওয়াসড নব্য কাওয়া বডি লীগের চামচাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বিঃদ্রঃ নীতি আদর্শ বিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই- আমি আপনাদেরকে চিনি।
বিঃদ্রঃ আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াসড নষ্ট পচা নীতি অথবা আদর্শবিচ্যুত লুটেরা, খুনি, হত্যা, গুম, নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলবো অনতিবিলম্বে আমার এই ফেসবুক পেজটি আনফলো করতে- আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মউপলব্ধি আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’
আরটিভি/এসএপি