আইপিএল দুর্নীতিমুক্ত রাখতে আইসিসির সাহায্য চাইবে বিসিসিআই
করোনাভাইরাসের প্রকোপে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৩তম আসর নিয়ে বেশ বিপাকে পড়তে হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই)। তবে সব ঝামেলা শেষে আগামী সেপ্টেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় আসর।
তবে একটা চিন্তা আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিলে সেটা, দুর্নীতি। খেলা দেশের বাইরে হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই বাড়তি চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি লিগকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা।
আইপিএলের দুর্নীতি বিরোধী ইউনিটের (এসিইউ) প্রধান অজিত সিং অবশ্য আইপিএলের ত্রয়োদশ আসরকে দুর্নীতির বাইরে রাখার ব্যাপারে বেশ আশাবাদী। তিনি মনে করেন, আসরের ভেন্যু সংখ্যা আট থেকে তিনে নেমে আসায় তাদের কাজটা আরও সহজ হয়ে গেছে।
যদিও করোনাভাইরাসের কারণে গৃহীত স্বাস্থ্য নিরাপত্তা এসিইউর কাজকে কিছুটা কঠিন করে তুলতে পারে। এখনো আসরের বায়োসিকিউরিটি প্রটোকল নিয়ে কোনো ঘোষণা আসেনি। অজিত সিং জানালেন, পরিস্থিতি বিবেচনা করেই নিয়োগ দেওয়া হবে জনবল। প্রয়োজনে তারা চান আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী ইউনিটের সদস্যবৃন্দের সাহায্য।
‘আগে দেখতে হবে সবকিছু কীভাবে সাজানো হয়। আমরা সেভাবেই লোক নিয়োগ করবো। যদি প্রয়োজন পড়ে তবে আমরা আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী ইউনিটের সাহায্য নিতে পারি, যদি তারা রাজি হয় তবে আসরের আয়োজকরা তাদের সকল বহন করবে।‘
সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী চললে আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে আইপিএলের এবারের আসর শেষ হবে নভেম্বরের ৮ অথবা ১০ তারিখ। ৫১ দিনে দুবাই, আবুধাবি, শারজা এই তিন ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে আইপিএলের ৬০টি ম্যাচ।
আরও পড়ুন: সাউদাম্পটনে সাদা বল দেখতে সমস্যা আইরিশদের
এমআর/
মন্তব্য করুন