• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১
logo

প্যারিস অলিম্পিকের টিকিট পেলেন বাংলাদেশের ইমরানুর

স্পোর্টস ডেস্ক, আরটিভি নিউজ

  ০১ জুলাই ২০২৪, ১৬:৪৭
ইমরানুর
ছবি- সংগৃহীত

আগামী ২৬ জুলাই ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে পর্দা উঠবে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের বৃহত্তর আসর অলিম্পিকের। এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশের তিনজন ক্রীড়াবিদ যোগ্যতা অর্জন করেছেন।

যেখানে রয়েছে রিকার্ভ পুরুষ ব্যক্তিগত ইভেন্টে আর্চার সাগর ইসলাম, শুটার রবিউল ইসলাম এবং সবশেষ ওয়াইল্ড কার্ড পেয়েছেন দেশের দ্রুততম মানব ইমরানুর রহমান।

সোমবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

অলিম্পিকে সাতার ও অ্যাথলেটিক্স এই দুই ডিসিপ্লিনের ওয়াইল্ড কার্ড দুই খেলার বৈশ্বিক ফেডারেশন প্রদান করে। বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন অলিম্পিকে বাংলাদেশের জন্য একটি কোটাই বরাদ্দ রেখেছিল। অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন সেই কোটায় দ্রুততম মানব ইমরানুর রহমানের নামই প্রেরণ করেছিল।

ফলে ইমরান অলিম্পিকে খেলবেন বিষয়টি অনেকটাই নিশ্চিত ছিল। তবে আজ বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন ও বিওএ'কে জানিয়েছে।

বাংলাদশে অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও অলিম্পিক এসোসিয়েশনের অন্যতম সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুর রকিব মন্টু বলেন,‌ ইমরানুর রহমান প্যারিস অলিম্পিকে ১০০ মিটার পুরুষ ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবে।

‘ইমরানুর রহমান ইংল্যান্ডে বসবাস করেন এবং সেখানেই অনুশীলন করেন। ইংল্যান্ড থেকে ফ্রান্সের দূরত্ব স্বল্প। তাই ইমরান ইংল্যান্ড থেকেই প্যারিস যাবেন।’

ওয়াইল্ড কার্ড প্রাপ্ত ক্রীড়াবিদরা একটির বেশি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারেন না। বাংলাদেশ প্যারিস অলিম্পিকে ইতোমধ্যে শুটিং ও অ্যাথলেটিক্সে একটি করে ওয়াইল্ড কার্ড পেয়েছে। দুই সাতারু, এক বক্সার ও দুই গলফার এখনো ওয়াইল্ড কার্ড পাওয়ার আশায় রয়েছেন।

এই পাঁচ জনের মধ্যে দুই সাঁতারু রাফি এবং সোনিয়ার কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। বক্সার সেলিমের সম্ভাবনা তুলনামূলক কম আর গলফে সম্ভাবনা অনেকটা নেই বললেই চলে।

মন্তব্য করুন

  • খেলা এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৪ জুলাই)
বাল্যবিবাহ ও যৌতুক প্রতিরোধে ছাত্রলীগের সম্মাননা প্রদান
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে অগ্রাধিকার পাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
একই দিনে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে ‘ডেসপিকেবল মি ফোর’