• ঢাকা রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১
logo

বাংলাদেশকে ১১৮ রানের লক্ষ্য দিলো ভারত

স্পোর্টস ডেস্ক, আরটিভি নিউজ

  ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৭
বাংলাদেশ,ভারত
ছবি: সংগৃহীত

মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত। ম্যাচে আগে ব্যাট করে গোঙ্গাদি তৃষার ফিফটিতে বাংলাদেশকে ১১৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার বায়েওমাস স্টেডিয়ামে শুরু হয় শিরোপানির্ধারণী ম্যাচ। টস জিতে এদিন ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক সুমাইয়া আক্তার।

ম্যাচের শুরু থেকে ভারতীয়দের একের পর এক উইকেট তুলে নিলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে তৃষা তাদের লড়াকু পুঁজি এনে দিয়েছেন। বিপরীতে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশি পেসার ফারজানা ইয়াসমিন।

ম্যাচের প্রথম ধাক্কাটি আসে দলীয় ২৩ রানে। ওপেনার কমলীনিকে ব্যক্তিগত ৫ রানে আউট করেন ফারজানা। ২ রানের ব্যবধানেই আবারও এই পেসারের আঘাত, রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে যান সানিকা চালকে।

পরে ৪১ রানের জুটি গড়ে দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলেন তৃষা ও নিকি প্রসাদ। অধিনায়ক নিকির (১২) বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে ভারত। যদিও আরেকপ্রান্ত আগলে রেখে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তৃষা। ফারজানার বলে আউট হওয়ার আগে ৪৭ বলে ৫২ রান করেন তিনি। শেষদিকে মিথিলা ভিনোদ ১৭ ও আয়ুশি শুক্লা ১০ রান করলে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পায় ভারত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে তারা সংগ্রহ করে ১১৭ রান।

বাংলাদেশের পক্ষে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রান খরচ করে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেছেন। এ ছাড়া নিশিতা আক্তার নিশি ২ ও হাবিবা ইসলাম এক উইকেট নিয়েছেন।

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে হয়েছে প্রথমবার আয়োজিত মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের পুরো আসর। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে বসার মতো তেমন ব্যবস্থা না থাকায় বাংলাদেশি সমর্থকরা সাইডলাইনে দাঁড়িয়েই ক্রিকেটারদের উৎসাহ দিয়েছেন। এ ছাড়া ভারতের জন্যও গলা ফাটিয়েছেন দেশটির সমর্থকরা।

প্রসঙ্গত, চলতি মাসেই ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশের যুবারা।

আরটিভি/এফএ/এআর

মন্তব্য করুন

Bangal
rtv Drama
Radhuni
  • খেলা এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
প্রতারণার মামলা নিয়ে যা বললেন ভারতীয় ক্রিকেটার উথাপ্পা
হামজার আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দামি দল বাংলাদেশ 
মঞ্চে উঠেই বাংলাদেশকে নিয়ে যা বললেন রাহাত ফতেহ আলী
মারা গেলেন দেওবন্দের বিশিষ্ট আলেম কামরুদ্দিন গোরখপুরী