প্রত্যেকটি জেলা উপজেলায় খেলাধুলাকে ধংস করা হয়েছে। আজও দেশের ক্রিকেট আওয়ামী দোসর মুক্ত হয়নি। একই চিত্র ফুটবল, হকিসহ সকল ক্রীড়াঙ্গনে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেও সৈরাচার এখনো ঘাটি গেড়ে আছে। আজকে গন অভ্যুত্থানে ৯ মাস পার হলেও সরকার ক্রীড়াঙ্গনকে মুক্ত করতে ব্যার্থ।
ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়, দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে বাঁচাতে তারেক রহমানের নির্দেশে বিভিন্ন টুর্নামেন্টের আয়োজন করছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ দল। আর সে লক্ষ্যেই আজকে জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষিত কোচ নিয়োগ করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে সরকারি ভাবে ক্রীড়া কর্মসংস্থান করা হবে।
অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, আগামী এক মাসের মধ্যে ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশনের বিভাগীয় কমিটি করে একে একে জেলা,উপজেলা ও ইউনিয়নের কমিটি গঠনের মাধ্যমে ক্রীড়া উন্নয়নে কাজ শুরু করবে অ্যাসোসিয়েশন। সকলে মিলে জনাব তারেক রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবো।
ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল বলেন, খেলাধুলায় ক্রীড়াঙ্গনের নীতিনির্ধারকদের বড়ো একটা প্রভাব থাকে। সংগঠক যদি ভালো হয় তবে সংগঠনের খেলোয়াড়দেরও মাঠে পার্ফমেন্স ভালো হয়। তাই ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে যোগ্য নেতা নির্বাচনের সুপারিশ করেন তামিম। দেশের অনেক ক্রীড়া সংগঠনেই ভালো মানের কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন হচ্ছে না।
তামিম আরও বলেন, দেশের ক্রীড়াঙ্গনের গুনগত পরিবর্তন করতে হলে আমাদের চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিবর্তন আনতে হবে।
বংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক এসোসিয়েশন এর আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল, সাবেক ফুটবলার ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অবঃ) হাফিজউদ্দিন আহমেদ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ক্রীড়া সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ক্রীড়া সংগঠক খাইরুল কবির খোকন, ঢাকা দক্ষিনাঞ্চলের মেয়র ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক মোঃ আমিনুল হকসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
আরটিভি/এসকে