সবার আগে হলো আমার দেশ, তারপর চলচ্চিত্র, এরপর আমার সমিতি। অন্যদেশের চলচ্চিত্র যদি আমার দেশে আগ্রাসন করে তবে এটা আমি কোনোদিন মেনে নেব না। আমি যদি সুযোগ পাই, তবে এটি প্রতিরোধ করার আপ্রাণ চেষ্টা করবো। বাংলাদেশি দর্শকরা দেশীয় ছবি দেখতে চান।
গেলো ক'বছরে দেশে কলকাতার যে ক'টা ছবি মুক্তি পেয়েছে সবগুলোই বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ। উড়াল পাখিটাকে আটকাতে হবে। এদেশে সাইবেরিয়ার পাখি শীতকালেই ভাল লাগে। যদি গরমকালে সেই পাখি থাকে, তবে বুঝতে হবে তার খারাপ ইনটেনশন আছে। বললেন অভিনেতা-নায়ক ওমর সানী।
পরিচালনায় নাম লেখাবেন কিনা? জবাবে তিনি বলেন, পরিচালনা আমার কাছে খুব কঠিন কাজ বলে মনে হয়। আমি অভিনেতা এই কাজটি ভালোভাবে করে যেতে চাই। দর্শকরা এখনো ওমর সানীকে অভিনেতার মূল্যায়নই করেন। পাশাপাশি দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যেতে চাই।
তিনি আরো বলেন, তবে হ্যাঁ আমি চাই সন্তানকে একজন পরিচালক হিসেবে দেখতে। এরই মধ্যে সে বেশ কয়েকটি কাজ করেছে। পরিচালনাটা ছেলেই করুক।
আসছে ৫ মে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে লড়ছেন ওমর সানী।
গেলো দুই বছর এ সমিতিতে ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মতে যারা চলচ্চিত্র উন্নয়নে সবসময় পাশে ছিল। সমিতির ভালোর জন্য তাদেরকেই নির্বাচিত করা দরকার।
এইচএম