• ঢাকা মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১
logo
কাঠবাদামের সঙ্গে যেসব খাবারে মিলবে দ্বিগুণ শক্তি
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ছোটবেলা থেকেই অনেকে শুনে আসছি। ভিন্ন রকমের বাদামের মধ্যে আমন্ড বা কাঠবাদামের গুণাগুণ দারুণ। হুটহাট ক্ষুধা পেলে অফিসে কাজের ফাঁকে কিংবা বিকেলের নাস্তায় খাওয়া যায় এমন একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হলো আমন্ড। আমন্ডে রয়েছে একাধিক উপকারী ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বির উৎস হওয়ায় যে কেউ আমন্ড খেতে পারেন। সঠিক পরিমাণে এগুলো খেলে শক্তি পাওয়া যায়। অনেকের অজানা আমন্ড কিছু জিনিসের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে, তা শরীরে শক্তি বাড়ায়।  জেনে নিন কী কী দিয়ে এই বাদাম খেলে মিলবে দ্বিগুণ উপকার— আমন্ড ও দুধ: বাদাম ও দুধের মিশ্রণ খুবই ভালো এবং শরীরের জন্য টনিক হিসেবে কাজ করে। এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, তাই এটি সব বয়সের নারী-পুরুষ উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে। বাদামের দুধ পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ঠিক থাকবে, স্মৃতিশক্তিও উন্নত হবে, আপনি পর্যাপ্ত শক্তি পাবেন তাই আপনি ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করবেন না। কাঠবাদাম স্মুদি: এছাড়াও আমন্ড যোগ করে পছন্দের স্মুদি তৈরি করতে পারেন। এর জন্য দুধ, কলা, প্রোটিন শেক উপকারী বীজ এবং আমন্ড মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি আসবে।  আমন্ড এবং ওটস: ওটসকে কার্বোহাইড্রেটের সেরা উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ওটসে আমন্ড যোগ করে খুব ভালো কম্বিনেশন তৈরি করা যেতে পারে। আপনি এই খাবার থেকে কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট এবং প্রোটিন তিনটিই পাবেন। আরটিভি/এফআই/এআর
২০ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:০৬

শীতের শুষ্কতায় শিশুর ত্বক রুক্ষ, যা করবেন
শিশুর ত্বক অনেক বেশি নরম, সংবেদনশীল। শীতের শুষ্কতায় সেই ত্বক স্নিগ্ধতা ও পুষ্টি হারায়। শীতের শুষ্কতায় চামড়ায় টান ধরে, ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। শীতের বাতাস শিরশিরে ঠান্ডা, তার ওপর শিশুরা সূর্যের তাপ পায় কম। এতে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে ঠান্ডা লাগা, সংক্রমণ, চর্মরোগ ও অন্য শীতকালীন রোগ পেয়ে বসে। এ সময় অনেক মায়েরা কীভাবে সন্তানের খেয়াল রাখবেন, তা বুঝে উঠতে পারেন না। জেনে নিন শিশুকে শীতল আবহাওয়ায় সুস্থ রাখবেন যেভাবে-  শীতকালে শিশুদের তেল মালিশ খুবই প্রয়োজন। যে তেল আপনার শিশুর শরীরে স্যুট করবে, তা দিয়েই করুন। অলিভ আর অশ্বগন্ধা নাকি ত্বকের জন্য খুবই ভালো। চামড়া নরম থাকে। আবার টোনও করে ভালো। শিশুদের গোসল করানোর সময় পানি যেন হালকা উষ্ণ থাকে। বেশি উষ্ণ পানিতে ত্বকের পাতলা আস্তরণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। রোদ পেয়ে শিশুকে অনেকক্ষণ ধরে গোসল করাবেন না। এতে ত্বকের আর্দ্রতা নষ্ট হতে পারে। শিশুদের প্রতিদিনের গোসল না করালেও চলে, এমনটাই মত কিছু বিশেষজ্ঞর। তারা মনে করেন, দুদিনে একবার শিশুকে গোসল করালেই যথেষ্ট।  শুধু গোসলের আগে তেল দিলেই হবে না, তারপর গা ভালো করে মুছে নিয়ে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ক্রিম দিতে হবে। ক্রিমের উপাদান দেখে কিনবেন। তাতে যেন অ্যালোভেরা, আমন্ড তেল ও দুধ থাকে। এক্ষেত্রে আবার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ক্রিমটি কিনতে পারেন। শিশুর তোয়ালে, লেপ কিংবা পরনের গরম পোশাক বাছার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন। এগুলো যেন খসখসে না হয়। যদি তা হয় তাহলে শিশুর নরম চামড়ার ক্ষতি হতে পারে। খুব মোটা কিছু দিয়ে শিশুকে চাপা দেবেন না, এতে অস্বস্তি হতে পারে। এমন কিছু ব্যবহার করবেন যা নরম, আবার গরমও।
২০ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়