• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
মাগুরায় উপজেলা মহিলা আ.লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার
মানুষের মাঝে কোনো বৈষম্য থাকবে না: জামায়াত আমির 
জামায়াতে ইসলামী এমন একটি দেশ চায়, যেখানে আল্লাহর নিয়ম অনুযায়ী সুবিচার হবে। মানুষের মাঝে কোনো বৈষম্য থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকালে মাগুরার ভায়না মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড এলাকায় সংক্ষিপ্ত পথসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। জামায়াত আমির বলেন, বেকার মানুষের হাতে কাজ তুলে দেওয়া হবে। সমাজে ধনী এবং গরিব সম্মানের সঙ্গে বসবাস করতে পারবে। পাশাপাশি সব ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় কাজ নিরাপত্তার সঙ্গে পালন করবে। কাউকে পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।  শফিকুর রহমান আরও বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর জামায়াতে ইসলামী কোনো রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ করতে পারেনি। অন্যায়-অত্যাচারের শিকার হয়েছে। এখন সময় এসেছে মানুষের কল্যাণে কাজ করার।  তিনি বলেন, ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। আওয়ামী লীগের সময় জামায়াতের একাধিক নেতাকর্মী হত্যা, খুন, গুমের শিকার হয়েছে। অনেক নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে জেল ও ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।  জামায়াত আমির বলেন, শেখ হাসিনা সরকার এবং তার দোসরদের সিন্ডিকেটের কারণে ৩০ টাকা দামের পেঁয়াজ ৩০০ টাকা দামে কিনতে হয়েছে। সরকার সিন্ডিকেট করে শ্বাস রুদ্ধ করে দিয়েছিল। সমাবেশে জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক এ বি এম বাকেরসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/আইএম-টি
পরাজিত শক্তির সব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে বিএনপি: নিতাই রায়
দাফনের ৫৭ দিন পর মরদেহ উত্তোলন 
মাগুরায় যৌথবাহিনীর বিশেষ অভিযান, অস্ত্র-গুলিসহ আটক ১
মাগুরায় ওসির প্রত্যাহার চেয়ে ছাত্রদের আল্টিমেটাম
শরীরে বুলেট নিয়ে ৩৯ দিন পর সোহানের মৃত্যু, হয়েছেন আসামি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার শোহান শাহ (২৯)। দীর্ঘ ৩৯ দিন বুকে বুলেট নিয়ে অবশেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি।  বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে শ্রীপুর সদরে আলতাফ হোসেন মহিলা কলেজ রোডে শোহানদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তার বাড়িতে মাতম চলছে। বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন শোহানের মা। অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন বাবা। শোহানের স্ত্রীর বিলাপ কিছুতেই থামছে না। শোহানের স্ত্রী শম্পা বেগম বলেন, তাদের বিয়ে হয়েছিল ২০১৭ সালের ১৯ নভেম্বর। এরপর মধ্যে তিন বছর দুজন একসঙ্গে ঢাকায় সংসার পেতেছিলেন। বাকি সময় স্ত্রীকে গ্রামে পরিবারের সঙ্গে রেখে ঢাকায় চাকরি করেছেন শোহান। আমাদের মধ্যবিত্ত পরিবার। অর্থসংকটের কারণে ও একা ঢাকায় থাকত। অর্থের কারণে দুজন একসঙ্গেও থাকতে পারিনি। গত এক বছর বাড়িতে একটা নতুন ঘর দিচ্ছিল। সে আমাকে বলেছিল, শম্পা, আমি আর তুমি এই ঘরে থাকব। মঙ্গলবার ঢাকায় সিএমএইচে শোহান শম্পাকে বলেছিলেন, তুমি কেঁদো না। আমার কিছুই হবে না। তবে শোহান আর ফেরেননি। অস্ত্রোপচার করে শরীর থেকে বুলেট বের করা গেলেও রক্ত বন্ধ করা যায়নি। ১৮ ব্যাগ রক্ত দিয়েও বাঁচানো যায়নি শোহানকে। সংসারে অভাব থাকলেও ভালোবাসার কমতি ছিল না। স্বামী ছাড়া কেউ ছিল না আমার। সে সবসময় সব ধরনের পরিস্থিতিতে আমার পাশে থেকেছে। সে বলত, চিন্তা করো না, আমি তোমার পাশে আছি। আল্লাহ আমাকে একটা সন্তানও দেননি। আমি এখন কীভাবে বাঁচব? শোহানের বাবা শাহ সেকেন্দার বলেন, আমার ছেলে ছোটবেলা থেকেই স্মার্ট, কর্মঠ আর দায়িত্বশীল। ছোটবেলা থেকেই ইনকাম করে। বিশেষ করে বিয়ের পর একদিনও বসে থাকেনি। চাকরি না থাকলে বাড়িতে এসে রাজমিস্ত্রির কাজও করেছে। আমার পকেটখরচও সে দিত। যেদিন মারা গেল সেদিন সকালেও বিকাশে আমাকে এক হাজার টাকা পাঠিয়ে বলল, এই টাকাটা তুলে চলে আসেন। ছেলে হারানোর শোকে বিলাপ করতে করতে শোহানের মা সুফিয়া বেগম বলেন, আমার ছেলে আমার মনের কথা বুঝত। কোনো কথা লুকালে ও বুঝে ফেলত। টাকা পাঠিয়ে বলত, মা তুমি আঁচলে গুঁজে রেখো না, যা লাগে কিনে খাও আমি আছি তো। আমার ইনকাম না খেয়ে তোমাদের মরতে দেব না। সুফিয়া বেগম বলেন, এখন এই কথা আমাকে কে বলবে? সবাই আছে শুধু আমার ছেলে নেই। জানা গেছে, মাগুরার শ্রীপুর ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে প্রায় ১০ বছর আগে সংসারের হাল ধরতে চাকরিতে যান শোহান। সবশেষ ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। তার বাবা শাহ সেকেন্দার এক দশকের বেশি সময় আগে নিজের ব্যবসা গুটিয়ে বেকার হয়ে পড়েন। তার একমাত্র ছোট ভাই অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। মা-বাবা, স্ত্রী ও স্কুলছাত্র ছোট ভাইয়ের সব খরচের জোগান আসত একজনের বেতন থেকেই। অর্থ সাশ্রয়ের জন্য স্ত্রীকে বাড়িতে মা-বাবার কাছে রেখে ঢাকায় মেসে থেকে চাকরি করছিলেন তিনি। গ্রামের বাড়িতে নতুন ঘর নির্মাণ করা হচ্ছিল। যেখানে স্ত্রীর সঙ্গে সুখের সংসার পাততে চেয়েছিলেন শোহান। তবে তাদের সেই স্বপ্ন আর পূর্ণ হলো না। গত ১৯ জুলাই ঢাকার রামপুরা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন শোহান। এর ৩৯ দিন পর ২৭ আগস্ট ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। গত বুধবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শোহানের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে ওই দিন বিকেলে শ্রীপুর গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ জুলাই শ্রীপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আবদুল খালেক। সেখানে আসামি হিসেবে ৯৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি দেখানো হয় ১৫০ থেকে ২০০ জনকে। মামলার এজাহারে ১৮ নম্বর আসামি হিসেবে নাম রয়েছে শাহ সেকেন্দারের (এজাহারে সেকেন্দার শাহ লেখা হয়েছে) ছেলে শোহানের। মামলার অভিযোগে বলা হয়, ওই দিন (২৪ জুলাই) সকাল ৬টার দিকে শ্রীপুরের আলতাফ হোসেন মহিলা কলেজ মাঠে জড়ো হয়ে ককটেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির করছিলেন আসামিরা। এ বিষয়ে শাহ সেকেন্দার বলেন, আমার ধারণা, ওর গুলি লেগেছে, এটা জেনেই এলাকার লোকজন ও পুলিশ ষড়যন্ত্র করে মামলায় তাকে আসামি করেছে। আমার ছেলেকে গুলি করা থেকে শুরু করে চিকিৎসায় বাধা দেওয়া, মিথ্যা মামলা দেওয়া সব অপরাধের ন্যায়বিচার চাই আমি।
এতিমখানার পাশে পড়েছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
মাগুরা শহরের আল আমিন এতিমখানা এলাকায় অজ্ঞাত এক যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে আল আমিন ট্রাস্ট এতিমখানা সংলগ্ন একটি পুকুরপাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) দেবাশীষ কর্মকার। তিনি বলেন, ‘সকালে স্থানীয়রা মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে আল আমিন ট্রাস্ট এতিমখানা সংলগ্ন পুকুরপাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।’   তিনি আরও বলেন, ‘নিহত যুবকের পরনে ছিল কালো প্যান্ট ও গেঞ্জি। মরদেহের গলায় ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ময়নাতদন্তের পর সঠিক কারণ জানা যাবে।’
মহম্মদপুরে মান্নান ও শালিখায় শ্যামল কুমার দে বিজয়ী
মাগুরার দু’টি উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আবদুল মান্নান ও শালিখা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট শ্যামল কুমার দে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।  মঙ্গলবার (২১ মে) জেলা রিটার্নিং অফিস থেকে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা বা কাউকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়নি। তবে বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য থেকে এ খবর জানা গেছে। প্রার্থীদের এজেন্ট ও স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে, মহম্মদপুর উপজেলায় ৬৪টি ও শ্রীপুর উপজেলায় ৫৪টি কেন্দ্র ৮৫০টি বুথে ভোট গ্রহণ হয়। মহম্মদপুর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ৩৬২জন ও শালিখা উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৪৪ হাজার ২৫৫ জন। ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৫০শতাংশ।  নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল কঠোর। ভোট চলাকালে কোন বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটেনি।   
মাগুরায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১০
মাগুরার শ্রীপুরে দুই উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রীপুর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের নবগ্রাম বাজারে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে ১০ জন আহতসহ ১২টি মোটরসাইকেল ও নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করে পরস্পরবিরোধী প্রতিপক্ষরা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ওসি শেখ তাসমীম আলম। তিনি জানান, বুধবার রাত আনুমানিক সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের নবগ্রাম বাজারে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী মোতাসিন বিল্লাহ সংগ্রাম ও শরীয়তউল্লাহ হোসেন মিয়া রাজনের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। আহতদের কয়েকজন দ্বারিয়াপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ৪ জনকে আটক করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলেন সুজন (২৭), আনোয়ার (২৪), ছিদ্দিক (৫৬), সঞ্চয় (৩২)। পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।  
শ্রীপুর উপজেলায় ডোবা থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার 
মাগুরায় শ্রীপুর উপজেলার একটি ডোবা থেকে এক নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (৭ এপ্রিল) উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাহেবপাড়া এলাকা থেকে নবজাতকের মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাহেবপাড়া গ্রামের এরশাদ তার বাড়ির পাশে পাট পঁচানো ডোবায় এক নবজাতকের মরদেহ দেখতে পান। পরে শ্রীপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে, কে বা কারা নবজাতক শিশুটিকে ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে যায়।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ওসি শেখ তাসমীম আলম। তিনি বলেন, এ বিষয়ে শ্রীপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। নবজাতকের মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে৷ ঘটনাটির সঠিক তথ্য উদঘাটনে চেষ্টা চলছে।
নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান দেখে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ জনের
মাগুরার শালিখা উপজেলার ছয়ঘড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শুক্রবার (২৯ মার্চ) রাত ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের মাগুরা সদর হাসপাতাল ও বাঘারপাড়ার একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতরা হলেন- নিরুপমা দে (৪৫), পুষ্প রানী দে (৪০) ও মধু শিকদার (৫০)। এদের মধ্যে নিরুপমা ও পুষ্প যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের। মধুর বাড়ি মাগুরায়।  জানা গেছে, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে একটি সিএনজিযোগে মাগুরার চঞ্চল গোসাইয়ের আশ্রমে নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান দেখতে যান তারা। নামযজ্ঞ অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে শালিখা উপজেলার ছয়ঘড়িয়া হাজাম বাড়ির মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে একটি নসিমন সিএনজিকে ধাক্কা দিলে উল্টে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে নিহত হন নিরুপমা ও পুষ্প। গুরুতর আহত নিহত নিরুপমা দের স্বামী নিতাই দে ও সিএনজিচালক বাবলু হোসেন। তাদেরকে প্রথমে নারিকেলবাড়িয়ায় একটি ক্লিনিকে আনা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাদেরকে যশোরে রেফার করা হয়েছে। মাগুরার শালিখা থানার ওসি (তদন্ত) মিলন কুমার ঘোষ জানান, সিএনজিতে ড্রাইভারসহ মোট ৯ জন যাত্রী ছিলেন।