• ঢাকা শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১
logo
বগুড়ায় ইজতেমায় যৌতুকবিহীন বিয়ে
নদীতে ভাসছিল কৃষকের নিথর মরদেহ
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ইছামতি নদীতে ডুবে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই কৃষকের নাম মাহবুবর রহমান (৫৫)। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) উপজেলার ইছামতি নদীর মাজবাড়ি ঘাট এলাকা থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় খবর দেন স্বজনরা। নিহত মাহবুবর রহমান উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের মাজবাড়ি গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে। স্থানীয়রা জানান, কৃষক মাহবুবর রহমান অন্যান্য দিনের মতো রোববার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে বাড়ির অদূরে ইছামতি নদীতে মাছ শিকারের জন্য তিনটি চায়না জাল পেতে রাখেন। তিনি নদী থেকে ফিরে নিজ বাড়িতে এসে ঘুমিয়ে পড়েন। পরে সোমবার ভোর ৬টার দিকে জালে আটকে পড়া মাছ ছাড়িয়ে আনতে যান। এরপর তিনি বাড়িতে ফিরে আসেননি। এ অবস্থায় দুপুরের দিকে স্বামীর খোঁজ করতে তার স্ত্রী নদীর তীরে যান। সেখানে গিয়ে খোঁজাখুজির একপর্যায়ে পানিতে ভাসমান অবস্থায় মাহবুবর রহমানের মরদেহ দেখতে পান। এ বিষয়ে ধুনট থানার ওসি সৈকত হাসান বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
জ্বালানি তেলের দোকানে আগুন, মালিক দম্পতি দগ্ধ
স্ত্রীর নগ্ন ভিডিও ভাইরাল, গ্রেপ্তার স্বামী
মৃত মায়ের স্বপ্ন পূরণে চোখ মুছতে মুছতে পরীক্ষা দেন ববিতা
তিন জমজ ভাই যেন তিন টুকরা রত্ন
ভুট্টাখেতে গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা, কৃষক গ্রেপ্তার
বগুড়ার ধুনটে এক গৃহবধূকে (৩৬) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় শাহ আলম (৪৫) নামে এক কৃষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে তাকে আদালতের মাধ্যমে বগুড়া জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। শাহ আলম উপজেলার চৌকিবাড়ি ইউনিয়নের শাহদহ গ্রামের আব্দুল গনির ছেলে।  মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শাহ আলমের প্রতিবেশী ওই গৃহবধূর স্বামী নারায়ণগঞ্জের একটি কোম্পানিতে গাড়িচালক হিসেবে চাকরি করেন। সেই সুবাদে স্ত্রী ও সন্তানদের বাড়িতে রেখে তিনি কর্মস্থলে অবস্থান করেন। স্বামী বাড়িতে না থাকার সুযোগে ওই গৃহবধূকে মাঝেমধ্যেই কুপ্রস্তাব দেন কৃষক শাহ আলম। কিন্তু ওই কুপ্রস্তাবে রাজি হয়নি গৃহবধূ। এতে গৃহবধূর ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন শাহ আলম। এ অবস্থায় গত শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ওই গৃহবধূ মাঠের ভেতর একটি ভুট্টাখেতের আইলে নিজের ছাগল চরাতে যান। একই মাঠে আগে থেকে কৃষিকাজ করতে থাকেন শাহ আলম। এ সময় গৃহবধূকে ফাঁকা মাঠের ভেতর একা পেয়ে ধর্ষণচেষ্টা চালায় শাহ আলম। তখন গৃহবধূর চিৎকারে লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শাহ আলম কৌশলে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে রোববার রাতে কৃষক শাহ আলমের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বলেন, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতার প্রমাণ মিলেছে। আসামিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ধুনটে ৬১ হাজার টাকাসহ ৬ জুয়াড়ি গ্রেপ্তার
বগুড়ার ধুনটে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে ৬ জুয়াড়িকে গ্রেপ্তারে করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৬১ হাজার টাকা, তিন বান্ডিল তাস ও জুয়া খেলার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরের পর ধুনট থানা থেকে তাদের আদালতের মাধ্যমে বগুড়া জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তাররা হলেন, উপজেলার আনারপুর গ্রামের আখের আলীর ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪২), আবুল হোসেনের ছেলে আবুল কালাম (৪৮), রতিপাড়া গ্রামের মোস্তাফিজার রহমানের ছেলে গোলাম রব্বানী (৫২), মতিয়ার রহমানের ছেলে আব্দুল জলিল (৪০), আব্দুল প্রামানিকের ছেলে সোলায়মান আলী (৪০) ও এনামুল হকের ছেলে লালন হোসেন (৩০)। মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আনারপুর তিনমাথা বাজার এলাকায় শফিকুল ইসলামের মালিকানাধীন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে জুয়া খেলার আসর বসে। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার রাতে সেখানে জুয়া খেলার আসর বসে। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে ৬ জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় থানার উপপরিদর্শক মোস্তাফিস আলম বাদী হয়ে জুয়াড়িদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বলেন, জুয়া ও মাদকের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে ৬ জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।