• ঢাকা সোমবার, ০৬ জানুয়ারি ২০২৫, ২২ পৌষ ১৪৩১
logo
গাজীপুরের রেললাইনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত বৃদ্ধের মরদেহ 
গাজীপুরে ড্রাম বিস্ফোরণ, দ্বগ্ধ একজনের মৃত্যু
গাজীপুরের কোনাবাড়ী ব্রিস্টল ফার্মায় ড্রাম বিস্ফোরণে দ্বগ্ধ জুনায়েদ হোসেন হৃদয় (১৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।  শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম। বিস্ফোরণে আহতরা হলেন- হরিণাচালা এলাকার মৃত জাহেদুল ইসলামের ছেলে রেদোয়ান আহমেদ (২৫), একই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে খালিদ আব্দুল্লাহ (১৯) ও আরমান হোসেন (২২)। তারা সবাই ওই কারখানার শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কোনাবাড়ী বিসিক এলাকায় ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেড কারখানার ওই চার শ্রমিক ওজু করতে যান। এসময় পাশে টিনশেডের একটি কক্ষে বিদ্যুতের সুইচের পাশে রাখা কেমিক্যালের একটি ড্রাম বিস্ফোরিত হয়। এতে তারা দগ্ধ হন। খবর পেয়ে কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই কারখানার লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলেন। দগ্ধ চারজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ বিষয়ে ওসি মো. নজরুল ইসলাম বলেন, গত ২৮ ডিসেম্বর বিকেল ৪টার দিকে কোনাবাড়ীর বিসিক শিল্প এলাকার ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটডের কারখানায় কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণে চারজন দ্বগ্ধ হন। তারা ঢাকা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আজ ভোরে জুনায়েদ হোসেন মারা যায়। সে কোনাবাড়ীর হরিণাচালা এলাকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কারখানার চার শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। পরে তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। একজন মারা গেছেন বলে জানতে পেরেছি। ঘটনাস্থলে কেমিক্যালের ড্রামের পাশে বিদ্যুতের সুইচ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে এ বিস্ফোরণ হয়েছে।’ আরটিভি/এমকে
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে পাঁচ শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ
স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা কেয়া গ্রুপের চার কারখানা
মধ্যরাতে দম্পতির ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা, স্বামী নিহত
কাপাসিয়ায় বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল প্রধান শিক্ষকের
সাদপন্থী জিয়া বিন কাসিম ২ দিনের রিমান্ডে
গাজীপুরের টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনায় হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া তাবলীগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্দলভি অনুসারী জিয়া বিন কাসিমের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালতের বিচারক। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেন এ রায় দেন। এর আগে দুপুরে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে তোলা হয় । আদালত সূত্রে জানা গেছে, ইজতেমার ময়দানে হত্যা মামলায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ঘাটন করতে টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশ আদালতের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আদালতের বিচারক শুনানি শেষে জিয়া বিন কাসিমের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডের শুনানির জন্য সকালে জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে আনা হয়। রিমান্ড আবেদন শুনানি কালে মাওলানা জোবায়ের অনুসারীরা জিয়া বিন কাসিমের বিচারের দাবিতে আদালতের সামনের সড়কে বিক্ষোভ করেন। টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাবলীগ জামাতের দুপক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় জোবায়ের অনুসারীদের পক্ষে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকশ জনকে আসামি করা হয়।   গত ১৯ ডিসেম্বর জোবায়ের অনুসারীর সাথী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। দায়ের করা এ মামলার এজাহারনামীয় ৬নং আসামি জিয়া বিন কাসিমকে গত শনিবার সকালে চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ওই মামলার চার্জশিটভুক্ত অপর আসামি ইজতেমার সাদ অনুসারী ও জিম্মাদার মোয়াজ বিন নূরকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে জিএমপি পুলিশ। ২০ ডিসেম্বর তাকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয়। আরটিভি/এমকে
বোতাম কারখানায় আগুন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় রং মিস্ত্রির মৃত্যু
গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভার ভাংগাটি (মোল্লাপাড়া) এলাকায় মেঘনা গ্রুপের এম অ্যান্ড ইউ ট্রিমস (বোতাম) কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় রং মিস্ত্রি আব্দুল রনির (৩০) মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দগ্ধ হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ জনে।  রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মন্ডল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ৮দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই রং মিস্ত্রি মারা যান।  রং মিস্ত্রি আব্দুল রনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার মধ্যফজিয়া গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে। উল্লেখ্য, ২২ ডিসেম্বর দুপুরে শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি (মোল্লাপাড়া) এলাকায় মেঘনা গ্রুপের এম অ্যান্ড ইউ ট্রিমস (বোতাম) তৈরির কারখানা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওইদিন দুপুর দেড়টার দিকে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিটের কর্মীরা তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর বিকেল সাড়ে ৪টায় নিয়ন্ত্রণে আনেন। আরটিভি/এমকে/এস
মানুষ হত্যা করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল: ধর্ম উপদেষ্টা
মানুষ হত্যা করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার পূর্ব চান্দরা ইসলামিয়া মদিনাতুল উলূম তাফসীরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার মানুষকে গুম, খুন, হত্যা করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। আগামীতে এ দেশে দিনের আলোয় র্নিবাচন হবে, যখন নির্বাচন হবে তখন সবাই আপনারা দিনে আলোতেই ভোট দেবেন। আপনাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠান, আমরা তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবো। দয়া করে কোনো চোর-বাটপার ধান্দাবাজকে সংসদে পাঠাবেন না।  তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের শিক্ষিত মানুষেরা কলমের খোঁচায় চুরি করে। টাকা ছাড়া এ দেশের ফাইল এক টেবিল থেকে অন্য টেবিলে যায় না। আমরা ক্ষমতার জন্য পাগল, একবার ক্ষমতায় গেলে আর নামতে চাই না। প্রয়োজনে হাজার হাজার মানুষ মেরে আমাদের ক্ষমতায় থাকতে হবে। তাফসীরুল কোরআন মাহফিলে হাফেজ মাওলানা গাজী আল মাহমুদের সভাপত্বিতে কালিয়াকৈর পৌর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইজুদ্দিন আহমাদের তত্ত্বাবধানে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় শ্রম বিষয়ক সহ-সম্পাদক হুমায়ুন কবির খাঁন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও সাবেক মেয়র মজিবুর রহমান, সাবেক কাউন্সিলর সারোয়ার হোসেন আকুল অন্যান্যরা। পরে তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে দেশের বিভিন্ন ওলামা একরাম বয়ান করেন। আরটিভি/এমকে
গাজীপুরে কেমিক্যাল ভর্তি ড্রাম বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৪
গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে একটি ওষুধ কারখানায় কেমিক্যালের ড্রাম বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে দগ্ধ হয়েছেন ৪ জন। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে কোনাবাড়ীর বিসিক শিল্প এলাকার ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটডের কারখানায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন- কোনাবাড়ীর হরিণাচালা এলাকার মৃত জাহেদুল ইসলামের ছেলে রেদোয়ান আহমেদ (২৫), একই থানার বাইমাইল এলাকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হৃদয় আহমেদ স্বাধীন (১৭), একই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে খালিদ আব্দুল্লাহ (১৯) ও আরমান হোসেন (২২)। তারা সবাই ওই কারখানার শ্রমিক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কোনাবাড়ী বিসিক এলাকায় ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেড কারখানার ওই ৪ শ্রমিক ওজু করতে যান। এ সময় পাশে টিনশেডের একটি কক্ষে বিদ্যুতের সুইচের পাশে রাখা কেমিক্যালের একটি ড্রাম বিস্ফোরিত হয়। এতে ওই ৪ শ্রমিক দগ্ধ হন। খবর পেয়ে কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই কারখানার লোকজন আগুন নিভিয়ে ফেলেন। দগ্ধ চারজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, গাজীপুরের একটি ফার্মেসি কোম্পানির কারখানার কেমিক্যাল বিস্ফোরণে দগ্ধ অবস্থায় আমাদের এখানে ৪ জন এসেছেন। এদের মধ্যে স্বাধীনের ৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩০ শতাংশ, আরমানের ১৭ শতাংশ ও হৃদয়ের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। চারজনের মধ্যে স্বাধীনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাকি তিন জনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। তাদের তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি। কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস ইন্সপেক্টর সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে কেমিক্যালের ড্রামের পাশে বিদ্যুতের সুইচ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে এ বিস্ফোরণ হয়েছে।’ আরটিভি/এমকে
কোনাবাড়িতে আগুনে পুড়ল কলোনির ৫৭ ঘর
গাজীপুরে কলোনির ৫৭টি ঘর আগুনে পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় কারও হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে মহানগরীর কোনাবাড়ী থানার আমবাগ এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।  গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুন বলেন, কোনাবাড়ীর আমবাগ এলাকায় একসঙ্গে একাধিক মালিকানাধীন ৭০-৮০টি ঘর ছিল। সেখানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বসবাস করতেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে কলোনিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। মুহূর্তে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে প্রথমে কোনাবাড়ী মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজে যোগ দেয়। পরে সারাবো মডার্ন ফায়ার সার্ভিসের আরও দুটি ইউনিট গিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দেড়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরও বলেন, এ সময় দুটি কলোনির ৫৭টি ঘরের মালামাল পুড়ে যায়। এ ছাড়া আগুনের হাত থেকে আরও কয়েক শ বসতঘর রক্ষা পেয়েছে। তবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় কারও হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। আরটিভি/এএএ     
ফার্মেসিতে মিলল দুই বস্তা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে দুই বস্তা মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ করেছে। এ সময় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সরবরাহ ও মজুদ করার অপরাধে যুবরাজ মেডিসিন কর্নারের মালিক মো. সুমন মিয়া (৩৫) নামে এক ফার্মেসি ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তনিমা আফ্রাদ এ দণ্ডাদেশ প্রদান করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সুমন কালীগঞ্জ পৌরসভার বালীগাঁও গ্রামের ইব্রাহীম মিয়ার ছেলে। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে যুবরাজ মেডিসিন কর্নার নামের একটি ফার্মেসিতে ওষুধের ব্যবসা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক তনিমা আফ্রাদ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালীগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে যুবরাজ মেডিসিন কর্নার নামের একটি ফার্মেসিতে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় ওই ফার্মেসিতে ভেজাল ও নিম্নমানের মেয়াদোত্তীর্ণ দুই বস্তা ওষুধ জব্দ করা হয়। পরে ওষুধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ এর ৪০ এর (খ) এবং (গ) ধারায় একটি মামলায় ফার্মেসি মালিক সুমনকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানকালে গাজীপুর জেলা ওষুধ প্রশাসনের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ বাদল শিকদার, বেঞ্চ সহকারী আলামিনসহ থানা পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/এআর