• ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
চলচ্চিত্রে কাজ করা নিয়ে যা বললেন কেয়া পায়েল
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সহযোগিতা চাইলেন হিমি
খুব অল্প সময়েই ছোট পর্দার প্রিয় মুখ হয়ে উঠেছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। সেই যে ছোটবেলা থেকে নাচ, গান, আবৃত্তির মধ্যেই বিচরণ করেছেন তিনি এরপর বড় হয়ে মডেলিংয়ের পর নাম লেখান অভিনয়ে। মেধা আর সাবলীল অভিনয় দিয়ে খুব অল্প সময়েই নিজের শক্ত একটা অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি একজন পশু প্রেমী হিসেবেও বশ সুনাম রয়েছে হিমির। প্রায় সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন তিনি। এই অভিনেত্রী বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) একটি পোস্ট করেন। যেখানে তিনি আব্দুল কাইয়ুম নামে এক ব্যক্তির একটি পোস্ট শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেন, হেল্প পোস্ট।  আব্দুল কাইয়ুম নামে সেই ব্যক্তির পোস্টে লিখা ছিল, আগামী কাল আমারা সেন্টমার্টিন এর জন্য রওনা দিব। ২০০ কুকুরের চিকিৎসা সরঞ্জাম নিয়ে যেতে হবে। আমাদের সাথে দুইজন ডক্টর যাবে একজন ভেট এসিস্ট যাবে। কুকুরের জন্য অপারেশন মেডিসিন সরঞ্জাম ১ লাখ বিশ হাজার  টাকার।আমাদের একটা ১২ জনের গাড়ি লাগবে আর বড় একটা ট্রাক লাগবে খাবার নিয়ে যাব। আরো অনেক কিছু খরচ আছে। আপনারা যতটুকু পারেন, কেউ খাবার দিতে পারেন, কেউ ডগ  ফুট দিয়ে দিতে পারেন, কেউ টাকা দিয়ে সহজে করতে পারেন। আমরা ২০০ কুকুরের আর ওইখানকার সব কুকুরের খাওয়ার ব্যবস্থা করব। আপনাদের হেল্প ছাড়া কখনোই পসিবল হবে না। সবাই মিলে হেল্প করলে আমাদের সবার সহজ হবে কাজটা করতে।টোটাল আমরা ১২ জন যাব, আপনাদের হেল্প কামনা করছি ।  হিমির পাশাপাশি অভিনেতা নিলয়ও শনিবার (১৬ নভেম্বর) একটি পোস্ট করেন। যেখানে তিনি সরকারের কাছে একটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়ে লিখেন, সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করবো, আপনারা প্লিজ সেন্টমার্টিনের কুকুরদের নিয়ে কিছু লিখেন। সরকারকে তো দায়িত্ব নিতে হবে। এত এত কুকুর, খাবারের অভাবে মরে যেতে পারেনা। তিনি আরও লিখেন, তাছাড়া দেশে কুকুর নিয়ন্ত্রণের জন্য বন্ধ‍্যাত্বকরণ কোনো কর্মসূচি সরকার নিয়েছে কিনা, আর যদি সরকার কোনও পদক্ষেপ নিয়েও থাকে সাধারণ মানুষ সেটা জানেনা কেনো? তার এই পোস্টটি নেটিজেনরা ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। অনেকেই কমেন্ট বক্সে অভিনেতার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন। এদিকে অভিনেতা নিলয় আলমগীরের মতো একই পোস্ট দিয়েছেন অভিনেত্রী তানিয়া বৃষ্টি ও সামিরা খান মাহি। তারা সবাই সরকারসহ সাধারণ মানুষকে কুকুরদের পাশে দাঁড়াতে বলেছেন। তাদের পোস্টের নিচে মন্তব্যের ঘরে অনেকেই সাধুবাদ জানিয়েছেন। তারাও সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব নিতে বলেছেন। আরটিভি / এএ 
‘আলহামদুলিল্লাহ বিয়ের পর আরও বরকত বেড়ে গেছে’
গোপনে আপত্তিকর ভিডিও ধারণকারীকে যে শর্ত দিলেন তিশা
ইসলামি সংস্কৃতি নিয়ে কিছু করলে জামায়াত-শিবির ট্যাগ দেওয়া হতো: উপদেষ্টা ফারুকী
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
আরশকে ‘নিমকহারাম’ উল্লেখ করে যা বললেন তানিয়া বৃষ্টি
ছোট পর্দার বর্তমান সময়ের দুই আলোচিত তারকা আরশ খান ও তানিয়া বৃষ্টি। একসঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকেই একসঙ্গে কাজ করেছেন তারা। অনেকদিনের গুঞ্জন শোনা গিয়েছে এই দুই তারকা নাকি চুটিয়ে প্রেম করে বেড়াচ্ছেন তারা। তবে বিষয়টি গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তারা। তবে তাদের মধ্যকার সম্পর্কে যে ফাটল ধরেছে তা তাদের দুজনের কথা শুনলেই বুঝা যায়। সম্প্রতি বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে একে ওপরকে আক্রমণ করে কথা বলেছেন আরশ-তানিয়া। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আরশকে নিয়ে কথা বলেন তানিয়া বৃষ্টি। আরশের ক্যারিয়ার নষ্ট করে দেবেন তানিয়া, এমন খবরও চাউর হয়। সে প্রসঙ্গে মুখ খুলে অভিনেত্রী বলেন, আরশ যখন তার ক্যারিয়ার শুরু করে তখন থেকেই আমি তার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। আমি নিজে যেখানে সিন্ডিকেটের শিকার, সেখানে আরও একটা মানুষের ক্যারিয়ারের নিয়ে এগুলা করব, প্রথমত এগুলা আমি চিন্তা করতে পারি না। তানিয়া বলেন, আরশের সঙ্গে শুরু থেকেই আমি ছিলাম। যখন ওকে কেউ চিনত না, নিউ কামার। তখন থেকে ওকে সাপোর্ট দিতে থাকি। কিন্তু ওর ক্যারিয়ার যে খারাপ করে দেব, বা নষ্ট করে দেব বা খারাপ কিছু এটা আমি কখনও আমার জায়গা থেকে চাইনি। একে অপরের কাজ নিয়ে বহু দ্বন্দ্ব ঘটেছে আরশ-তানিয়ার মাঝে। সে প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রী  বলেন, আমার সঙ্গে তার যেটা হয়েছে, আমার যদি কোনো কাজ আসে, সেটা যদি আমার কাছে ভালো মনে হয়, আমি আরশের কাছে শেয়ার করেছি। শেয়ার করার পরে হয়ত বলেছি, তোমার কাছে ধরো একটা টাইম আছে, সাতদিনের বা পাঁচদিনের, অন্য কাউকে নিয়ে দেখতে পারো যাতে তুমিও না ফাঁসো, আমিও না ফাঁসি- এসব কথাবার্তা আমার সাথে হয়েছে। আরশের উদ্দেশে তানিয়া বলেন, তোমার সাথে যেটা আলোচনা করেছি, আমার কালকে শুটিং, তোমারে ফাঁসিয়ে দেইনি, ওগুলাও যখন আমি করিনি তখন গিয়ে তুমি যদি বলো আমি তোমার ক্যারিয়ার খেয়ে ফেলতে চাচ্ছি, ক্যারিয়ার নষ্ট করতে চাচ্ছি, তাহলে আমার মনে হয়, তুমি নিমকহারাম ছাড়া কিছুই না।  তানিয়া আরও বলেন, আরশ এমনও করেছে আমার কালকে শুট আর আজকে ও প্যাক আপ করেছে। আরশ এটা কখনও বলতে পারবে না, আমি কখনও আরশের শুটিং এভাবে নষ্ট করে দিয়েছি। এরআগে, এক অনুষ্ঠানে আরটিভির সঙ্গে তানিয়ার কথা হলে আরশ খানের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ভালো বন্ডিং শেয়ার করতাম। একসঙ্গে কাজ করতাম। অনেক ভালো সম্পর্কের মধ্যে খুটিনাটি ঝামেলা হয়। সেটাই চলছে। ও (আরশ খান) আমার ওপর একটু রেগে আছে। এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলা হয়েছিল আরশের সঙ্গে কী অবস্থা। তখন বলি আমরা খুব ভালো বন্ডিং শেয়ার করি, ঘুরি ফিরি ভাই ব্রাদারের মতো। ‘ভাই-ব্রাদারটা’ সে কোট করেছে। কেন ভাই ব্রাদার বললাম এ কারণে হয়তো ওর মেজাজ খারাপ। অভিমান বলতে পারেন। এরপর আরশের উদ্দেশ্যে তানিয়া বলেন, আমি আরশকে বলতে চাই তোকে একদম ভাই-ব্রাদার জোনে ফেলে দিইনি। তোর জন্মদিনেও আমাই উইশ করেছিলাম। তখন ভাই-ব্রাদার বলেছিলাম। তুমি আমার কাছে ওই রকম ভাই ব্রাদার যে তুমি আমার এভ্রিথিং। এটা নিয়ে মেজাজ খারাপের কিছু নেই। আর হ্যাঁ কবিতা লিখা বন্ধ করোা ও আমাকে নিয়ে কথা বলাও বন্ধ করো। তবে তানিয়া বৃষ্টি জানান, আরশের সঙ্গে এখন ঝগড়া ঝাটি চললেও সামনে একসঙ্গে কাজ করবেন তারা।
অটোরিকশা নিয়ে কেন এই ছিনিমিনি খেলা: নিলয় আলমগীর
ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশের প্রতিবাদে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বেশ কিছু সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। দুপুর ১টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রিকশাচালকরা সড়ক ছেড়ে পালিয়ে যান। এদিকে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ ইস্যুতে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের মতামত লিখছেন। সেই কাতারে আছেন দর্শকপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর।  বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নিলয় আলমগীর তার ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে বলেন, অটোরিকশা ইমপোর্ট করে দেশে এনে আবার বন্ধ করা হচ্ছে। ইমপোর্ট করার পারমিশন দেয় কে আর বন্ধ করার পারমিশন দেয় কে? অটোরিকশা নিয়ে কেন এই ছিনিমিনি খেলা!   নিলয়ের সেই পোস্টে মাসুদ শাহিন নামে একজন মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, আমার মনে হচ্ছে দেশে আরও অনেক সমস্যা আছে। এগুলো থেকে চোখ ফিরানোর জন্য এই রিকশা নাটক। এর আগেও অনেক নাটক দেশে দেখছি। পারভেজ নামে একজন লিখেছেন, অতি দ্রুত অটোরিকশা বন্ধ করা হোক। এই অটো রিকশার কারণে যেমন বেড়েছে জ্যাম তেমন অতিরিক্ত দুর্ঘটনাও হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন। এতে স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, আইজিপি, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। প্যাডেলচালিত রিকশা সংগঠন মালিক ঐক্যজোটের সভাপতি জহুরুল ইসলাম মাসুম ও সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন আলী এ বিষয়ে রিট পিটিশনটি দায়ের করেছিলেন। রাজধানীতে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রিকশা চলাচল করছে। যার বড় একটি অংশ ব্যাটারিচালিত। এর আগে বুধবারও (২০ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন রিকশাচালকরা। আরটিভি/এএ/এস
নিলয়ের সঙ্গী হয়েছেন ৫৯ অভিনেত্রী!
বর্তমান সময়ের ছোট পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর। একের পর এক ভিন্ন ঘরানার গল্পের নাটকে তার অনবদ্য অভিনয় দর্শককে মুগ্ধ করছে। বলা চলে নতুন নতুন নাটক নিয়ে যেনো দম ফেলার সময় নেই তার। ক্যারিয়ারে প্রভা, মেহজাবীন চৌধুরী থেকে শুরু করে একে একে ৫৯ অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন তিনি।  অভিনয়ের জাদুতে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন নিলয় আলমগীর। তার ভক্তের সংখ্যাও কম নয়। সম্প্রতি নিলয় আলমগীর ফ্যান গ্রুপ নামে একটি গ্রুপে নিলয়ের ৫৯ অভিনেত্রীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে।  ৫৯ অভিনেত্রীর নাম প্রকাশ সেই পোস্টে লেখা হয়, নিলয় আলমগীর সময়ের জনপ্রিয় একজন অভিনেতা। যার নাটক রিলিজ হলেই মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয় এবং অনেক পজিটিভ কমেন্ট থাকে। কিন্তু এর মধ্যে কিছু নেগেটিভ কমেন্টও থাকে যেগুলো দ্বারা অভিযোগ করা হয় নিলয় আলমগীর ঘুরেফিরে একজন অভিনেত্রীর সাথেই কাজ করেন। তাই চেষ্টা করলাম নিলয় আলগীর কজন অভিনেত্রীর সাথে কাজ করেছে সেটা খুঁজে বের করার। কিন্তু যে সংখ্যা পেলাম তাতে আমি যেমন অবাক হয়েছি আপনিও অবাক হবেন! নিলয় আলমগীর মোট ৫৯ জন অভিনেত্রীর সাথে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন! সংখ্যাটা আরও বেশিও হতে পারে। আগের অনেকের নাম মিস যেতে পারে যেগুলো অনলাইনে নেই। অথচ তাকেই বলা হয় যে শুধু ২-৩ জনের সাথে অভিনয় করে। কিন্তু এটাও বুঝা উচিত যে দর্শক যেই জুটির কাজ পছন্দ করবে তাদের কাজ বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক।  জুটি প্রথা বাংলা নাটকের শুরু থেকেই হয়ে আসছে। আফজাল হোসেন-সূবর্ণা মোস্তফা, জাহিদ হাসান-শমি কায়সার,তৌকির আহমেদ- বিপাশা হায়াত, টনি ডায়েস-আফসানা মিমি,মাহফুজ আহমেদ-তারিন, মোশাররফ করিম-নুসরাত ইমরোজ তিশা- মিথিলা, অপূর্ব-মেহজাবিন, নিশো-তানজিন তিশা এমন অনেক জুটি গড়ে উঠেছিল দর্শকের চাহিদায়। নিলয়-হিমি জুটির কাজের সংখ্যা বেশি তাই চোখেও পড়ে বেশি। সব জুটির মোট কাজের সংখ্যার সাথে গড় করলে দেখা যাবে সবার একই। দর্শক যেটা পছন্দ করবে নির্মাতা প্রযোজকরা সেটাকেই প্রাধান্য দেবে। কারণ, দিনশেষে দর্শকদের জন্যই এতো আয়োজন।  বর্তমানে নিলয় আলমগীর জুটি বেঁধে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমির সঙ্গে। দর্শকদের প্রশংসাও পাচ্ছে এই জুটি।  হিমি ছাড়াও  নিলয়  জুটি বেঁধেছেন অভিনয় করেছেন, জাকিয়া বারী মম, সালহা খানম নাদিয়া, তানিয়া বৃষ্টি, সামিরা খান মাহি, অহনা রহমান, বিদ্যা সিনহা মিম, সাফা কবির, সারিকা সাবরিন, পরীমণি, সারিকা, তাসনুভা তিশা, পারসা ইভানা, নাদিয়া আহমেদ, কেয়া পায়েল, তানজিন তিশা, আনিকা কবির শখসহ আরও অনেকের সঙ্গে। প্রসঙ্গত, নিলয় বছরজুড়ে ব্যস্ত থাকেন নাটক নিয়ে। সবশেষ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে নির্মিত ‘সাত দিনের কমিশনার’ শিরোনামের নাটকে নিলয়কে দেখা গেছে কমিশনার চরিত্রে। এতে নিলয়ের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তানিয়া বৃষ্টি। আরটিভি /এএ
বিচ্ছেদের গুঞ্জনে চটেছেন মৌসুমী হামিদ
বর্তমানে তারকাদের সংসার ভাঙার খবর নতুন কিছু নয়। পান থেকে চুন খসলেই বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তারা। আর এ নিয়ে ভক্তদের মাঝে দেখা যায় প্রতিক্রিয়া। তারকাদের ঘনঘন বিচ্ছেদের খবরের মাঝেও আছে ভিন্ন উদাহরণ। অনেক তারকাই বিয়ে করে সুখে সংসার করছেন যুগের পর যুগ।  চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি ভালোবেসে লেখক-নির্মাতা আবু সাইয়িদ রানাকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ।  সংসার জীবনে দারুণ সময় পার করছেন তারা। এরই মাঝে এ দম্পতির সংসার ভাঙার গুঞ্জন উড়ছে। এ খবর কানে যেতেই চটেছেন মৌসুমী হামিদ। অভিনেত্রীর ভাষ্য, বিয়ের এক বছরও হয়নি। এরই মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের মনগড়া খবর! সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে মৌসুমী হামিদকে তার দাম্পত্য জীবন নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, তাদের সংসার অনেক ভালো যাচ্ছে। বিয়ের পর তার জীবনটাই বদলে গেছে। সবকিছুর জন্য খুশি তিনি। পরে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তারকাদের বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে। এ বিষয়ে মৌসুমী হামিদ বলেন, সেই প্রশ্নে আমার উত্তর ছিল যেকোনো মানুষের জীবনে সমস্যা থাকতেই পারে। কিন্তু সবার জীবন তো এক নয়, এখন মিডিয়ার মানুষের চেয়ে বাইরের মানুষের ডিভোর্স বেশি হয়। তাদেরটা সামনে আসে না, আমাদেরটা আসে। তার এই মন্তব্য নিয়ে দেশের অনেক গণমাধ্যমে মৌসুমী হামিদের বিচ্ছেদ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। সেসব সংবাদ দেখে মর্মাহত হয়েছেন এই অভিনেত্রী। সামাজিকভাবে ক্ষতির মুখে পড়ার কথা জানিয়ে মৌসুমী হামিদ বলেন, ভুয়া একটি খবর যেভাবে ছড়ানো হচ্ছে, সেটা যদি আমার শ্বশুরবাড়ির লোকদের চোখে পড়ে, তারা কীভাবে দেখবেন। নানা প্রশ্ন তৈরি হবে। সামাজিকভাবে আমি ক্ষতির মুখে পড়ব। আমার বিচ্ছেদের সংবাদ দেখে বাবার প্রেশার বেড়ে গেছে। এমনিতেই পরিবার, সংসার, অভিনয়, দেশের পরিস্থিতি— সবকিছু নিয়েই নানারকম মানসিক চাপে থাকি। এর মধ্যে হঠকারিতামূলক কোনো নিউজ দেখলে মনে হয়, কেন অভিনেত্রী হলাম!  প্রসঙ্গত, মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে মৌসুমী অভিনীত ‘নয়া মানুষ’ সিনেমা। এ ছাড়া নাটক ও ওটিটি প্লাটফর্মেও কাজ করছেন তিনি। আরটিভি/এএ/এস
ফারুকী প্রসঙ্গে আশফাক নিপুন বললেন, ছোট মুখে বড় একটা কথা বলি তাহলে
নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে বরাবরই নানান ইস্যুতে প্রতিবাদের সুরে কথা বলতে দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কখনও নিজের মতামত প্রকাশ করেন, কখনও আবার সমাজের মানুষের কাছে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন রাখেন। ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই তাদেরকে সমর্থন জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব ছিলেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়ে নিজের মন্ত্রণালয়ের কাজ শুরু করেছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নতুন উপদেষ্টাদের শপথবাক্য পড়ান। এরপর থেকে তাকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। বলা হয় তিনি আওয়ামী সরকারের ‘দোসর’। ফারুকীর বিভিন্ন সময়ের ফেসবুক পোস্ট নিয়ে করছেন সমালোচনা। শুধু তাই নয়, তার পদত্যাগও দাবি করেছেন কেউ কেউ। এরমধ্যে এমন গুঞ্জনও ওঠে, উপদেষ্টা পরিষদে থাকছেন না তিনি! তবে সেই গুঞ্জনে জল ঢালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। এদিন তিনি জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সোমবার (১৮ নভেম্বর) দেখা করবেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সংস্কৃতিতে দৃশ্যমান পরিবর্তন আনতে প্রধান উপদেষ্টাকে নিজের পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরবেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা। এবার ফারুকীকে ‘আওয়ামী দোসর’ বলা নিয়ে কড়া জবাব দিয়েছেন নির্মাতা আশফাক নিপুন। নিপুন তার ফেসবুকে লেখেন, মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে আওয়ামী দোসর বলা হাস্যকর। দুঃখজনক না বলে হাস্যকর বললাম কারণ খোদ কট্টর আওয়ামী শিল্পী সমাজ থেকে শুরু করে ক্যাডার বাহিনী পর্যন্ত তাকে নিজেদের দলে দেখতে আগেও স্বাচ্ছন্দবোধ করেননি, এখনো করবেন না। বিশ্বাস না হলে আপনার পাশের আওয়ামীজনকে জিজ্ঞেস করে দেখেন? ছ্যাঁত করে উঠবে! তিনি আরও বলেন, উনার (ফারুকী) পুরোনো কিছু স্ট্যাটাস, ছবিই যদি প্রমাণ হয় তাহলে তার বিপরীতে গত ১৫ বছরে, বিশেষ করে জুলাই আন্দোলনে নিরন্তর আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারকে সমালোচনা করে উনার ফেসবুক পোস্টও আমলে নেওয়া হোক। যেগুলো নিয়ে আওয়ামী শিল্পী সমাজ থেকে শুরু করে খোদ পলাতক প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত চূড়ান্ত বিরক্ত ছিলেন? অথবা আওয়ামী সরকারের আমলে দুইবার উনার সিনেমা আটকে দেওয়া আমলে নেওয়া হোক। ফারুকীকে সংস্কৃতি উপদেষ্টা করায় যারা সমালোচনায় মেতে উঠেছেন তাদের উদ্দেশে নিপুন প্রশ্ন রেখে বলেন, ফারুকীর সংস্কৃতি উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়ে প্রচুর সমালোচনা। উনি সংস্কৃতির লোক তাই উনাকে এই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বানানো। উনাকে তো অর্থ, বাণিজ্য, স্বরাষ্ট্র, আইন বা স্বাস্থ্য উপদেষ্টা করা হয় নাই। উনি দেশে বিদেশে সংস্কৃতি অঙ্গনের বিখ্যাত মানুষ, জুলাই আন্দোলনেরও বহুকাল আগে থেকেই ফ্যাসিস্ট সরকারের সমালোচনায় সরব, স্পিরিটে তরুণ তাই হয়তো উনার এই নিয়োগ। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই আন্দোলনের স্পিরিট, ডকুমেন্টস ধারণ করার মতো কাজ উনি যদি করে দেখাতে না পারেন তাহলে আমিও উনার সমালোচনা করব। ১০০ বার করব। কিন্তু কাজটা তো করে দেখানোর সুযোগ দিতে হবে আগে? সেটাও দেওয়া যাবে না কেন? শত শত ফ্যাসিস্ট সমালোচনার বাইরে উনার কয়েকটা ফেসবুক পোস্ট বা পলক সাহেবের সাথে একটা ছবির কারণে? ছোট মুখে বড় একটা কথা বলি তাহলে, বেয়াদবি মাফ করবেন। এই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সম্পৃক্ত অনেককেই আমরা চিনি, জানি যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ দুইভাবেই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিল। কেউ ইচ্ছাকৃত, কেউ অনিচ্ছাকৃত, কেউ কৌশলে আর কেউ বাধ্য হয়ে ছিল। কিন্তু আন্দোলনের স্পিরিটে ফ্যাসিস্ট তাড়াতে সবাই এক হয়ে গিয়েছিল। এই ঐক্যই ছিল আমাদের শক্তি। এখন এই ডিভাইড এন্ড রুল পলিসি কেন? কার বা কাদের সুবিধার জন্য?-প্রশ্ন রাখেন নিপুন। দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে ফারুকীকে নিয়ে সমালোচনা কইরেন’-এমন মন্তব্য করে নিপু তার লেখার শেষে বলেন, ফারুকীর কাজের সমালোচনা ১০০ বার করেন। সেটা উনার ওপর অর্পিত দায়িত্ব উনি পালন করতে না পারলে করেন। যৌক্তিকভাবে করেন। কিন্তু উনি যা না, যা উনি বলেন নাই, সেটার পিছনে অযৌক্তিক সমালোচনা করে শক্তি নষ্ট কইরেন না। আমি বিশ্বাস করি, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এই মহান আন্দোলনকে ডকুমেন্টেড করার জন্য উনার সেবাবলে সর্ব্বোচ্চটাই ঢেলে দেবেন। সেই সক্ষমতা উনার এবং উনার টিমের আছে। আমি সাগ্রহে তাকিয়ে আছি উনি আমাদের কি কি উপহার দিতে পারেন সেদিকে। না পারলে তখন উনাকে গালমন্দ কইরেন।
দুঃসংবাদ দিলেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ খ্যাত অভিনেতা পাভেল
ওপার বাংলার ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার ৯’-এর মঞ্চ থেকে বেরিয়ে অভিনয়ে আসেন সাইদুর রহমান পাভেল। নাটকের অভিনেতা হিসেবে তিনি এখন সবার পরিচিত মুখ। এই অভিনেতাকে জনপ্রিয়তা এনে দেয় নির্মাতা কাজল আরেফিন অমির ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকটি। নাটকটিতে পাভেলকে দেখা গেছে নোয়াখালীর বজরা বাজারের জাকির চরিত্রে। যে কিনা মোবাইলে গান ও ভিডিও ডাউনলোড করে দেন। বলা চলে এই চরিত্রটি অভিনেতা পাভেলকে খ্যাতি এনে দেয়। এমনকি পাভেলের পরিবর্তে মানুষ তাকে বজরা বাজারের জাকির বলে ডাকতে শুরু করেন।  ব্যাচেলর পয়েন্টের পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি পাভেলকে। একের পর এক নতুন নাটক, ওয়েবফিল্ম, ওয়েব সিরিজে কাজ করছেন তিনি। এসবের মাঝেই এক দুঃসংবাদ তিনি। মামাকে হারিয়েছেন এই অভিনেতা।  পাভেল শনিবার (১৫ নভেম্বর) তার ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে জানান, আমার মামা শ্রদ্ধেয় নান্নু মোল্লা মামা ইন্তেকাল করেছেন...ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না-ইলাইহি রাজিউন।  পাভেলের সেই পোস্টে অনেক নির্মাতা ও অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সমবেদনা জানিয়েছেন। আরটিভি/এএ-টি 
হুমায়ূন আহমেদকে পাগল উল্লেখ করে যা বললেন ছেলে নিষাদ
হলুদ পাঞ্জাবি পরে হিমু হয়ে আজও অসংখ্য পাঠক হেঁটে চলেছে ময়ূরাক্ষী নদীর তীর ধরে। দেখছেন উপচেপড়া জোছনা, টাপুর-টুপুর বৃষ্টি আর মধ্যরাতের অচেনা শহরটাকে। সঙ্গে হয়তো রূপা, নয়তো না। যে নদী ও চরিত্রের স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ। যাকে বাংলা সাহিত্য ও নির্মাণের সবচেয়ে প্রভাবশালী মানুষ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। গুণী এই মানুষটির ছোট ছেলে নিষাদ হুমায়ূন। নিষাদ হুমায়ূনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেটিজেনদের নজর কেড়েছে। যেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন, বিষণ্নতা খুব ভয়ংকর একটা জিনিস তবে প্রকৃতিতে অন্যরকম একটা শান্তি পাওয়া যায়।  নিষাদ হুমায়ূন বলেন, আমরা তখন সত্যিকারের খুশি হতে পারব যে সময় টাকা, ফোন এসব না চেয়ে প্রকৃতির মাঝে একটু শান্তিতে থাকার চেষ্টা করবো। ফোনের জন্য কোনো শান্তি নেয়। প্রকৃতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নুহাশ পল্লীতে আসলে আমি অনেক কিছু ভুলে যায়। শহরের মধ্যে অসুবিধাটা হচ্ছে ইন্টারনেট না থাকলে ঘরে বসে কী করব। নিষাদের ভাষ্য, এ সুন্দর একটা জায়গার মধ্যে শুধু এই আবহাওয়া এই রোদটা এই বাতাসটা অন্যরকম লাগে। এখানে আসার আগে ডেটা কিনেছি ভাবলাম ইন্টারনেট না থাকলে কী করব, এখানে আসার পরে ফোন হাতে নেইনি, প্রকৃতির মাঝে রয়েছি। নিষাদ বলেন, আমরা মানুষ হিসেবে এত জিনিস চায় কেন। আমার মাঝেমধ্যে মনে হয় যদি নতুন আইফোনটা থাকতো যদি এয়ারপডস প্রোসহ নতুন গাড়ি থাকতো। কিন্তু এখানে এসে সব ভুলে যায়, মনে করি যে শুধু এ জায়গায় বসে একটা আরাম পাওয়া যায়। তার কথায়, আমি সাইকো থেরাপিস্ট হতে চাই। ব্যাপারটা হচ্ছে একটা মানুষের যদি বিষণ্নতায় থাকে তবে প্রকৃতির মাঝে থাকলে খুব সাহায্য করতে পারবে উনাকে। বিষণ্নতা খুব ভয়ংকর একটা জিনিস তবে প্রকৃতিতে অন্যরকম একটা শান্তি পাওয়া যায়। এদিকে নিজের বাবাকে পাগল উল্লেখ করে নিষাদ বলেন, পাগলি ছাড়া কী পৃথিবী চলবে? পাগলি ছাড়া কিন্তু পৃথিবী চলবে না। স্যার আইজাক নিউটন কত বড় পাগল! তার পাগলামি ছাড়া কী পদার্থবিজ্ঞান হতো? আমার শুয়ে আছি, আমার মাথার ওপর যদি একটা আপেল পড়ে আমি ভাবব, ওহ আপেল পড়ছে! কিন্তু স্যার আইজাক নিউটন কিন্তু নিজে নিজেই ভেবেছে কেন আপেলটা পড়ল? এরপর পুরো জীবন কাজ করেছে কেন আপেলটা নিচে পড়ল, এইটার ব্যাপারে। এরপর সে পদার্থবিজ্ঞান আবিষ্কার করল। আসলে পাগলটা আমাদের লাগে। আমার বাবা অবশ্যই পাগল তাই তিনি একজন অসাধারণ মানুষ। পাগল আমাদের লাগবে। পাগল ছাড়া আইডিয়া পাব না।  নিষাদের সেই ভিডিও শেয়ার দিয়ে অভিনেতা খাইরুল বাসার লিখেছেন, এই পাগলটা যে কত মিষ্টি কত সুন্দর! এই বয়সে তার বোধ ভাবনার কী দারুণ চর্চা নিজের মাঝে! অনেক সুন্দর থাকুন সুন্দর পাগল। খাইরুল বাসারের সেই পোস্টে শাহীন রেজা নামে একজন মন্তব্য করেছেন, এইটুকু কথা বুঝতে অনেকে আস্ত জীবনও পার করে ফেলে, আর ও কত অল্প বয়সে কত গভীর দর্শনে ডুব দিয়েছে। ভবিষ্যতে বাবার মতই বাংলাদেশকে অনেক কিছু দেবে। আরটিভি/এএ-টি